যইহোক শত বাধা পেরিয়েও একটা ছোট ভাই নাম নোবেল ওর সাহাযে্য প্রথম দুই তিনবার নামবার কাগজে লিখে ওদের বারান্দায় ছুরে দেই ৷তবে ও পেয়েছিল কি না জানতাম না ৷ এভাবে অপেক্ষা করতে করতে হঠাৎ একদিন দেখলাম মেয়েটি আমাকে কিছু বলতে চাইছে ৷ সে আমাকে তার বাসার নিচে যেতে বলল ৷ আমি নিচে গেলে মেয়েটি আমাকে একটা চিঠি ছুরে দিল ৷ তাতে যা লেখা ছিল তাতে ভীষন কষ্ট পেলাম ৷““আমার তো বয়ফ্রেন্ড থাকতেও পারে ৷ আপনি কিভাবে এতোটা শিওর””মন মেজাজ খুবই খারাপ হয়ে গেল কারন মেয়ে তখন সপ্তম শ্রেনীতে পড়ে ৷ এখনই এই অবস্থা ঢাকায় থাকা মেয়েদের ৷ পরে যে কি হবে??কিন্তু ওর নিষ্পাপ চেহারার দিকে তাকিয়ে আমি তার কথাগলো বিশ্বাস করতে পারলাম না ৷ আমার ভীষন কান্না পেয়েছিল ৷ তারপরও তাকে ভালোবেসে ফেললাম ৷আর ভালবাস তো এমন না যে এক পা সামনে তো দু-পা পিছানো ৷ ভালোবাসা সারাজীবনের জন্য ৷ ৷ এজন্য আমি নাছোড়বান্দা হয়ে গেলাম ৷ একদিন ইশারায় তাকে বারান্দায় আসতে বললাম এবং একটা চিঠিতে ফোন নাম্বারসহ মনের কথা ব্যক্ত করে ওদের দোতলার বারান্দায় ছুরে দিলাম ৷ এরপর অনেকদিন কেটেগেল কোন খোজখবর নাই , বারান্দায়ও আসে না ৷ ভাবলাম আশা শেষ ৷ কিছুদিন পর হটাৎ একটা অচেনা নামবার থেকে মিসকল ৷ যদিও নাম্বারটা চিনিনা তারপরও মন বলছিল এটা ওর নাম্বার ৷ কল ব্যাক করে দেখি হ্যা সেই মেয়েটিই ৷ ফোনে প্রথম কথাই হলো সে....................continue
Comments (4)
অনবদ্য
thank u so much bhai!
সরোয়ার দা
সত্যি অসাধারন লাগল
thank u so much dada ...!