সময় টা ১৪০০ বছর আগের কার, তখন কার সময়ে এক মহা প্রতাপশালী শাসক ছিলেন নাম তার ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) । তাকে বলা হতো অর্ধ জাহানের খালিফা ! তো একদিন মসজিদে খুৎবা দেয়ার সময় এক মুসুল্লি যুবক
দাড়িয়ে উঠলেন , এবং সেই অর্ধ জাহানের শাসকের মুখের সামনে দাড়িয়ে বলে উঠলেন “হে আমিরুল মোমেনিন?? আপনি ন্যায় বিচার করেননি । আপনার গায়ে দু টুকরো কাপড় ! আমরা রাজকোষ থেকে পাওয়া কাপড়ের টুকরো দিয়ে পুরো শরির ঢাকার মত জামা বানাতে পারিনাই আর আপনি আপনার পরিধানের জামায় এত পর্যাপ্ত কাপড় পেলেন কি করে ???”
ঠিক তখনই ওমর (রা.) এর ছেলে দাড়িয়ে উঠে বললেন “ আমিও রাজকোষ থেকে এক টুকরো কাপড় পেয়েছি যা আমার বাবা কে দিয়েছি” এবং তা শুনে সন্তুষ্ট চিত্তে সে যুবক টি বসে পড়েছিল ।
এবার আসি আজ এবং এখন ,
প্রিয় পাঠক ! উপরের যে ঘটনার বর্ননা দেয়া হল ,এটাই হল বাক স্বাধীনতার সব চেয়ে প্রকৃষ্ট উদাহরন !! যেখানে স্বয়ং অর্ধ জাহানের প্রধানের সামনেও সমালোচনা করতে কোনও নাগরিকের বুক কাঁপত না !!
এবার আসি খিস্তি খেউর আর মুক্ত চিন্তা তথা বাকস্বাধীনতার পক্ষে ইদানিংকালের “বুদ্ধির গুদাম” সদৃশ্য কতিপয় বুদ্ধিজীবি(?)র বাণী চিরন্তনী নিয়ে । যেখানে তারা মুক্তচিন্তা তথা বাক স্বাধীনতার বাংলাদেশের ভবিষ্যত নিয়ে সংকিত !!!
প্রিয় পাঠক , দেশের প্রধানমন্ত্রির সমালোচনা করে বা ছবি একে যখন “উইদআউট ইনভেস্টিগেসনে” কোন ব্যক্তি এরে্স্ট হয় তখন আশ্চর্য্য জনক ভাবে সেই নাদান বুদ্ধিজীবিরাই বিশেষ স্বরণউৎসব নিয়ে সরব থাকে । তখন আর বাক স্বাধীনতার হট রেসিপি হট থাকেনা তখন সেটা “কুল এন্ড কুল” রেসিপি !!! অথচ প্রধানমন্ত্রি যার নামে পাচ বার দরুদ পড়ে সেই মহামানবের পিন্ডি চটকানোর সময় কবি নিরব বনে যান ।।
এ দেশে উগ্রবাদের দুটি ধারা এইচঅাইভির মত ছড়াচ্ছে একটি হল ইসলাম বিরোধী উগ্র গোষ্ঠী যারা মুক্তবাকের অাড়ালে খিস্তি খেউড় অাউড়ায়, দুই হচ্ছে যারা ধর্মের প্রকৃত জ্ঞান না নিয়ে অন্ধ হয়ে ইসলামের সুমহান অাদশের অপব্যাখ্যা করছে। মজার বিষয় হল এ দুদলেরই একটি মিল অাছে সেটা হল এদের কারোই ধর্মের প্রকৃত জ্ঞান নেই! উভয়ই ধর্মের ক্ষতি করছে! একদল মুসলমান পরিচয়ে অন্যজন নাস্তিক পরিচয়ে। অার এ উভয় উগ্র গোষ্ঠির বিষয়ে রয়েছে সরকারের বিশেষ “কোষ্ঠকাঠিণ্য ”! কেননা রাজনীতির সাথেই সরকার উগ্রতার “রসমালাই” খুজে পায় আর কোথাও না । কোথায় কে বসে নাশকতার কথা চিন্তা করে এটা সরকার বুঝতে পারে চোখে দেখারও প্রয়োজন পড়ে না !! আর ভরা আঙিনায় পুলিশের সামনে খুন করে যায় এটাদেখেও দেখে না । কোথায় কে বসে দেশের প্রধান মন্ত্রীকে কি বলছে এটা প্রশাসন শুনতে পেলেও প্রধান মন্ত্রী যার নামে পাঁচবার জায়নামাজে বসে যান তার পিন্ডি চটকানোর আওয়াজ তো দূরে থাক বাতাসও কারো গায়ে লাগে না ।।। ভাই অনেক তো লিখলাম এবার ভাবেন আর মানববন্ধন করেন যান !!!
দাড়িয়ে উঠলেন , এবং সেই অর্ধ জাহানের শাসকের মুখের সামনে দাড়িয়ে বলে উঠলেন “হে আমিরুল মোমেনিন?? আপনি ন্যায় বিচার করেননি । আপনার গায়ে দু টুকরো কাপড় ! আমরা রাজকোষ থেকে পাওয়া কাপড়ের টুকরো দিয়ে পুরো শরির ঢাকার মত জামা বানাতে পারিনাই আর আপনি আপনার পরিধানের জামায় এত পর্যাপ্ত কাপড় পেলেন কি করে ???”
ঠিক তখনই ওমর (রা.) এর ছেলে দাড়িয়ে উঠে বললেন “ আমিও রাজকোষ থেকে এক টুকরো কাপড় পেয়েছি যা আমার বাবা কে দিয়েছি” এবং তা শুনে সন্তুষ্ট চিত্তে সে যুবক টি বসে পড়েছিল ।
এবার আসি আজ এবং এখন ,
প্রিয় পাঠক ! উপরের যে ঘটনার বর্ননা দেয়া হল ,এটাই হল বাক স্বাধীনতার সব চেয়ে প্রকৃষ্ট উদাহরন !! যেখানে স্বয়ং অর্ধ জাহানের প্রধানের সামনেও সমালোচনা করতে কোনও নাগরিকের বুক কাঁপত না !!
এবার আসি খিস্তি খেউর আর মুক্ত চিন্তা তথা বাকস্বাধীনতার পক্ষে ইদানিংকালের “বুদ্ধির গুদাম” সদৃশ্য কতিপয় বুদ্ধিজীবি(?)র বাণী চিরন্তনী নিয়ে । যেখানে তারা মুক্তচিন্তা তথা বাক স্বাধীনতার বাংলাদেশের ভবিষ্যত নিয়ে সংকিত !!!
প্রিয় পাঠক , দেশের প্রধানমন্ত্রির সমালোচনা করে বা ছবি একে যখন “উইদআউট ইনভেস্টিগেসনে” কোন ব্যক্তি এরে্স্ট হয় তখন আশ্চর্য্য জনক ভাবে সেই নাদান বুদ্ধিজীবিরাই বিশেষ স্বরণউৎসব নিয়ে সরব থাকে । তখন আর বাক স্বাধীনতার হট রেসিপি হট থাকেনা তখন সেটা “কুল এন্ড কুল” রেসিপি !!! অথচ প্রধানমন্ত্রি যার নামে পাচ বার দরুদ পড়ে সেই মহামানবের পিন্ডি চটকানোর সময় কবি নিরব বনে যান ।।
এ দেশে উগ্রবাদের দুটি ধারা এইচঅাইভির মত ছড়াচ্ছে একটি হল ইসলাম বিরোধী উগ্র গোষ্ঠী যারা মুক্তবাকের অাড়ালে খিস্তি খেউড় অাউড়ায়, দুই হচ্ছে যারা ধর্মের প্রকৃত জ্ঞান না নিয়ে অন্ধ হয়ে ইসলামের সুমহান অাদশের অপব্যাখ্যা করছে। মজার বিষয় হল এ দুদলেরই একটি মিল অাছে সেটা হল এদের কারোই ধর্মের প্রকৃত জ্ঞান নেই! উভয়ই ধর্মের ক্ষতি করছে! একদল মুসলমান পরিচয়ে অন্যজন নাস্তিক পরিচয়ে। অার এ উভয় উগ্র গোষ্ঠির বিষয়ে রয়েছে সরকারের বিশেষ “কোষ্ঠকাঠিণ্য ”! কেননা রাজনীতির সাথেই সরকার উগ্রতার “রসমালাই” খুজে পায় আর কোথাও না । কোথায় কে বসে নাশকতার কথা চিন্তা করে এটা সরকার বুঝতে পারে চোখে দেখারও প্রয়োজন পড়ে না !! আর ভরা আঙিনায় পুলিশের সামনে খুন করে যায় এটাদেখেও দেখে না । কোথায় কে বসে দেশের প্রধান মন্ত্রীকে কি বলছে এটা প্রশাসন শুনতে পেলেও প্রধান মন্ত্রী যার নামে পাঁচবার জায়নামাজে বসে যান তার পিন্ডি চটকানোর আওয়াজ তো দূরে থাক বাতাসও কারো গায়ে লাগে না ।।। ভাই অনেক তো লিখলাম এবার ভাবেন আর মানববন্ধন করেন যান !!!
Comments (0)
বাহ অন্তমিল বেশ সুন্দর হয়েছে
শুভ কামনা------
ধন্যবাদ ভাই
অন্তমিলগুলো সুন্দর হয়েছে। কিন্তু কবিতায় অনেক বানানের ভুল। সেগুলো সংশোধনের অনুরোধ রইলো।
যাত্রী, খুঁজে ছুঁড়ে ...
ধন্যবাদ আপনাকে ভূল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ভূল বানান সংসোধন করে দিয়েছি।
বেশ হয়েছে লেখা প্রিয়।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইলো অনেক অনেক।
ভোটিং চলছে। আমার একটি লেখা ভোটিং এ আছে।
নিমন্ত্রণ রইলো।
ধন্যবাদ ভাই
আপনার জন্য শুভ কমনা