শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
ভোলা নামের ছিল চাকর
ছিল আত্মভোলা
শরীরটা তার জীর্ণ শীর্ণ
মনটা ছিল খোলা।
হালের ক্ষেতে তাল ছাড়া সে
বেতাল থাকতো মইয়ে
মুড়ির চেয়ে ভীষণ খুশি
মোটা ধানের খইয়ে।
কি দিয়ে সে ভাত খেয়েছে
থাক তো না তার মনে
ডালের কথা বলতো শুধু
সকল লোকের সনে।
মাইনে কভু নিত না তো
এক জামাতেই খুশি
ডালের পানি চিবিয়ে খেত
ভাত খেত সে চুষি।
বৃস্টি দেখলে ঘুমিয়ে যেত
ঠান্ডায় নামতো জলে
শীতের রাতে উদোম থাকতো
গরমে কাথার তলে।
এমন মনের মানুষ ছিল
যায় না তারে ভোলা
শরীরটা তার যেমনই হোক
মনটা ছিল খোলা।
Comments (31)
ভাল কাজ করেছেন। আপনার ভাল হোক।
ধন্যবাদ।
আবোরশন মানে লিগ্যালি কাউকে খুন করা। এমন একটা খুন যেভাবেই হোক ঠেকাতে পেড়েছেন এটা অনেক কিছু। পরিবারটির মধ্যে বিশ্বাসের অভাব লক্ষণীয়। তাই তারা পরস্পরকে ভুল বুঝছে। আর ভুলের মধ্যেই জন্ম হল শিশুটির। শিশুটি বড় হয়ে যদি তার জন্মের কাহিনী জানতে পারে, তবে সে মা বাবাকে ঘৃণা করাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের এটা কাম্য নয়। আমরা চাই প্রতিটি শিশু জন্ম নিক ভালোবাসার স্পর্শে, যা তার জীবনকে সমৃদ্ধ করে তুলতে সাহায্য করবে। ভালো একটা প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন ফাতিন আরফি। ভালো লাগলো আপনার মহৎ উদ্যোগ।
ধন্যবাদ প্রিয়।
কত কি হয় এই দুনিয়ায়। এক সময় তিন মাসে বাচ্চা আসার খবর পাওয়া যেত। অনেক দিন হয়ে গেছে, এখন মাস পেরুলেই জানা যায়। সেক্ষেত্রে ছয় মাসে বাচ্চা হওয়াটাও বিজ্ঞানের যুগ বলে কথা!