বিশ্বাসের মানদণ্ডে ওজন বাড়ছে অবিশ্বাসের,
চেতনার শোক ঘুম হয়ে গেছে স্লিপিং পীলে-
গভীর উষ্ণ প্রেমেও ফরমালিনের বিষময় স্বাধ,
নিয়ম করেই বর্তমান অতীত হয় আর অতীত দীর্ঘশ্বাস।
নিষিদ্ধ বাক্যে বরাবরই স্নায়ুর টান অধিকতর,
শিরায় শিরায় জায়গা করে নিচ্ছে বিষাক্ত নিকোটিন-
মনুষ্যত্বের চিতায় আগুন দিচ্ছে ক্রোধের মশাল,
তবুও ক্লান্তির সাথে আপোষ করে নেয় নরম বালিশ।
গভীর চিন্তাদের ছুটি- একটু সময়চুরি;
আবার সস্তা গল্পে নিয়ম করে মন খারাপ লাইনের পরে লাইন,
পৃষ্ঠা উল্টোতেই যন্ত্রণায় ভারী চারপাশ, আর- দীর্ঘশ্বাসে দীর্ঘ হোক রাত।
X
Comments (8)
শুভেচ্ছা মেষপালক।
আপনার কবিতা ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ। সুন্দর থাকুন।
শুভেচ্ছা আপনার জন্য!
প্রথম পাতায় সকল ব্লগারের সমান সুযোগ সৃষ্টির অভিপ্রায়ে প্রায় সকল বাংলা ব্লগে অতি জরুরী প্রয়োজন না হলে একজন ব্লগারের একাধিক পোষ্ট এলাউ করা হয়না। আপনি দুটি পোষ্ট প্রকাশ করায় পরবর্তী পোষ্ট মুছে গেছে মনে হচ্ছে। আশা করি বিষয়টির দিকে দৃষ্টি দেবেন। ধন্যবাদ।
আসুন আলোকিত বাংলাদেশ গড়ায় আলোর পথের যাত্রী হয়ে উঠি।
ধন্যবাদ সাধু ভাই।
নারী হই বা পুরুষ হই আমরা সবাই মানুষ। এটাই আমাদের সব চেয়ে বড় পরিচয়। যখন আমাদের মনুষ্যত্ব নষ্ট হয়ে যায়, যখন আমাদের মানবতাবোধ বিসর্জিত হয়, যখন আমাদের বিবেক ঘুমিয়ে পড়ে, যখন আমরা বিপদ্গামী হয়ে যাই, তখনই আমরা কেউ নারী আবার কেউ পুরুষ। আপনার কবিতায় মানুষের সংজ্ঞাটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। ভালো লাগার মানুষটার গায়ে এখন মাংসের গন্ধ। তাই এখন সে আর মানুষ নয়। সে এখন কেবলই একজন নারী। খুব ভালো লাগলো কবিতাটি। এর অন্তর্নিহিত দর্শন সত্যিই কবির চিন্তা ভাবনাকে উচ্চে তুলে ধরেছে। ধন্যবাদ মেষপালক।
ধন্যবাদ ঘাস ফুল।