নীলয় অফিসে বের হবার সময় সিড়িতে দাঁড়িয়ে দরজার দিকে তাকাল। না, প্রতিদিনের মত দিবা দাঁড়িয়ে নেই। বুঝতে পারে, গতকাল রাতের ঝগড়ার রেশ এখনো কাটেনি। গতকাল রাতে একথা, ওকথা মিলে কথা কাটাকাটি হল আর সেই থেকেই ঝগড়ার সূত্রপাত।
নীলয় আর দিবার পরিচয় বছর দশেক হয়ে যাবে কিন্তু বিয়ে হয়েছে মাত্র তিন বছর। এই তিন বছরে ঝগড়া জিনিসটা তাদের কাছে নিত্ত নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছি। অফিসে পৌঁছেই তার কিছু লিখতে ইচ্ছা হল। বহুদিন হল লেখালিখি ছেড়ে দিয়েছে। তবে সে আর কবিতা লিখবে না। কবিতা লিখে বড় মানুষেরা। তার মত ক্ষুদ্র মানুষ আর যাই লেখুক, কবিতা লিখতে পারে না। কোথায় জানি পড়েছিল, কবিরা হেঁটে গেলে তাদের সামনে থেকে পথ ছেড়ে দিতে হয়। তার জন্যে কেউ পথ ছেড়ে দিতে পারে না। সে মার্কেটিং এর লোক, মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে হাত কচলায় তাই তার কবিতা লেখা মানায় না।
সে অনেকক্ষণ চিন্তা করে ঠিক করল দিবাকে নিয়ে লিখবে। পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ঠিক করল, দিবাকে একটা চিঠিই লেখা যাক। কিছুদূর লিখে আর চোখ জলে ভরে উঠে। কেউ যেন দেখে না ফেলে সেজন্যে তাড়াহুড়ো করে চোখ মুছে। কেউ দেখে ফেললে লজ্জার ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে।
নীলয় আর দিবার পরিচয় বছর দশেক হয়ে যাবে কিন্তু বিয়ে হয়েছে মাত্র তিন বছর। এই তিন বছরে ঝগড়া জিনিসটা তাদের কাছে নিত্ত নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছি। অফিসে পৌঁছেই তার কিছু লিখতে ইচ্ছা হল। বহুদিন হল লেখালিখি ছেড়ে দিয়েছে। তবে সে আর কবিতা লিখবে না। কবিতা লিখে বড় মানুষেরা। তার মত ক্ষুদ্র মানুষ আর যাই লেখুক, কবিতা লিখতে পারে না। কোথায় জানি পড়েছিল, কবিরা হেঁটে গেলে তাদের সামনে থেকে পথ ছেড়ে দিতে হয়। তার জন্যে কেউ পথ ছেড়ে দিতে পারে না। সে মার্কেটিং এর লোক, মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে হাত কচলায় তাই তার কবিতা লেখা মানায় না।
সে অনেকক্ষণ চিন্তা করে ঠিক করল দিবাকে নিয়ে লিখবে। পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ঠিক করল, দিবাকে একটা চিঠিই লেখা যাক। কিছুদূর লিখে আর চোখ জলে ভরে উঠে। কেউ যেন দেখে না ফেলে সেজন্যে তাড়াহুড়ো করে চোখ মুছে। কেউ দেখে ফেললে লজ্জার ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে।