বিদুষী আলারমেল ভাল্লির পরিবেশনা দিয়েশুক্রবার সন্ধ্যায় শুরু হল চারদিনব্যাপী ‘বেঙ্গল উচ্চাঙ্গ সংগীত উৎসব ২০১৩’ এর দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠান।
ঢাকায় সংগীতমহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা পণ্ডিত বারীন মজুমদারকে (১৯১৯-২০০১) উৎসর্গ করা হয়েছে দিনটিকে। দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠান উদ্বোধনকরেন ড.আনিসুজ্জামান। দ্বিতীয় দিনে উদ্বোধনী পর্বের সভাপতি ছিলেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের। উপস্থিত ছিলেন আইটিসি সংগীতরিসার্চ একাডেমির নির্বাহী পরিচালক রবি মাথুর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতছিলেন সংগীতবেত্তা আলীমুর রহমান খান।
উদ্বোধনী পর্বের আনুষ্ঠানিকতাশেষে মঞ্চে ওঠেন বিদুষী আলারমেল ভাল্লি। তিনি ভরতনাট্যম পরিবেশন করেন।শিল্পীর জন্য কণ্ঠ দেন নন্দিনী শর্মা নারায়ণান। মৃদঙ্গে সংগত করেন শক্তিবলমুরুগান, বেহালায় রজনী রাম কৃষ্ণণ, মন্দিরায় ভিসি কেসাবলী এবং আলোকনির্দেশনা দিয়েছেন মুরুগান কৃষ্ণণ।
বিদুষী আলারমেল ভাল্লির পরিবেশনা শেষে তার হাতে স্মারক তুলে দেন বাংলাদেশের নৃত্যশিল্পী শর্মিলা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর মঞ্চে আসেন সাকেত সাহু। তিনি বেহালায় রাগ বেহাগ পরিবেশন করেন। তার সঙ্গে তবলায় সংগত করেন সন্দীপ ঘোষ। দ্বিতীয় দিন আরও পরিবেশন করেন বিদুষী বোম্বে জয়শ্রী, অসিত দে, পণ্ডিত পূর্বায়ণ চ্যাটার্জী, পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী ও ওস্তাদ রাইস খান।
Comments (8)
দ্বিতীয় ঘটনার কাছাকাছি একটা পরিস্থিতিতে পরেছিলাম আমি অনেক আগে।
জরুরি পোষ্ট। ভাল লাগল।
জাল টাকা যার কাছে পাওয়া যাবে তিনিই অপরাধি।
এটা আবার কেমন আইন হল। গ্রামের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো কিভাবে বুঝবে কোনটা জাল আর কোনটা আসল। তারা তো সব টাকাকেই আসল মনে করে। পোষ্টটি দিয়ে ভালো করেছেন। সাবধানতা অবলম্ব্ন করা যাবে। আপনাকে এবং পাশা ভাইকে ধন্যবাদ।
ভাই আসলে এটাই আমাদের দেশের আইন। নকল টাকা যার হাতে পাওয়া যাবে তাকেই জরিমানা দিতে হয়। অন্যথায় তাকেই আইনে সোপর্দ করা হয়। আপনার কথাট যুক্তি যুক্ত । অশিক্ষিত মানুষেরা কিভাবে বুঝবে? বাস্তবতা হলো আমাদের দেশের গরীব অশিক্ষিত মানুষের কথা কেউ ভাবেনা।