Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মেঘলা মেয়ে

৯ বছর আগে

বায়ু বিদ্যুতে বাংলাদেশের যা অবস্থা

 

নবায়নযোগ্য জ্বালানির অন্যতম উৎস বায়ু৷ কিন্তু ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূলীয় অঞ্চল থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ এখনও এই উৎসের ব্যবহার ততটা করতে পারেনি৷ তবে সম্প্রতি ৬০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি চুক্তি সই হয়েছে৷

৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূলীয় অঞ্চল থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ এখনও বায়ু বিদ্যুৎ ব্যবহারে ততটা এগোতে পারেনি

কক্সবাজারে এই কেন্দ্র স্থাপন করবে ‘ইউএস-ডিকে গ্রিন এনার্জি (বিডি) লিমিটেড' নামে যুক্তরাষ্ট্র, ডেনমার্ক ও বাংলাদেশের একটি যৌথ কোম্পানি৷ প্রায় ১২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে এই কেন্দ্রটি স্থাপনে গত মে মাসে একটি চুক্তি সই হয়৷ চুক্তি অনুযায়ী, আগামী এক বছর, অর্থাৎ ২০১৫ সালের মে মাসের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা৷

০ Likes ০ Comments ০ Share ৩৮২ Views

Comments (0)

  • - রব্বানী চৌধুরী

    অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইলো চীনের এই নেতার প্রতি। 

    • - Azimul Haque

      পড়া হয়েছিল এই শ্রদ্ধেয়র জীবন-অধ্যয়ের অতি সামান্যই কিছু। আপনার লেখায় ঝালিয়ে গেল সেসব।

      আপনি ঠিকই বলেছেন, মাও-সে-তুংয়ের সবচেয়ে বড় অবদান তাঁর সাংস্কৃতিক বিপ্লব। মানুষ আসলে বদলে যায়, বদলানো-ই তার স্বাভাবিকতা। দীর্ঘ দিনের রণাংগনের যোদ্ধা ক্ষমতায় এসে অথবা না এসে বদলে যান। হয়তো অনেকের মাঝে ভর করে লোভ। মাও-সে-তুং-এর সাংস্কৃতিক বিপ্লব মানুষের এই লোভ-লালসায় বাধা প্রদান করে। কিছুটা শক্তির, কিছুটা তার উপলব্ধির এই সাংস্কৃতিক বিপ্লব তথা বোধের পরিবর্তনিক কার্যক্রম না থাকলে আসলে মানুষ পরিবর্তিত হয়ে যায় খুব দ্রুত। 

      এটাই হতে দিতে চাননি মাও-সে-তুং আর এজন্যই তাঁর সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সফলতা সাংস্কৃতিক বিপ্লব পরিচালনার কাছে কিছুটা গৌণ হয়ে যায় অনেকের কাছে। 

      প্রতিষ্ঠার চেয়ে রক্ষা করাও যে কষ্টকর। 

    • Load more relies...