Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Shahidul Islam Pramanik

৯ বছর আগে

বই মেলার শেষ দিনে


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজকে মেলার শেষ দিনেতে
লিটল চত্বর গিয়ে
হাসাহাসি করছে কয়জন
কি জানি কি নিয়ে।

এইখানেতে আছেন কবি
অনেক ব্লগার
সবার সাথে হচ্ছে দেখা
খুশি ধরে না আর।

আমায় দেখে হামিদ ভাইয়ের
মৃদু মুখের হাসি
না দেখাতে কোহিনুর ভাই
আস্তে দিল কাসি।

পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি
আরো অনেক আছে
চর্যাপদ, অয়ন, আরমান
যুথীও এলো পাছে।

চর্যাপদের সুখের খবর
পাইনি মিষ্টি খাবার
কখন যেন পালিয়ে গেছে
হয়নি দেখা আবার।

রবিনা আপা আগে থেকেই
টংয়ে ছিল বসা
বোরখা দিয়ে নাক মুখ ঢাকা
মোল্লানী ভাব দশা।

মাটির ময়নার গম্ভীর ভাব
অসুস্থ্য তার মন
এই সময়ে পরিচয় দিলেন
গাইবান্ধার কয় বোন।

আমার গাঁয়ের পাশেই দেখি
তাদের সবার বাড়ি
পরিচয় দিয়ে রব্বানী ভাই
করলেন যে পায়চারী।

হরহামেশা দেখার পরও
চিনিনিকো যাদের
এই সুযোগে রব্বানী ভাই
পরিচয় দিলেন তাদের।

অবশেষে ওই পাড়েতে
বই মেলাতে গেলাম
কুঁড়ে ঘরের সামনে গিয়ে
অনেকের দেখা পেলাম।

ছোট রব্বানী, জিঞ্জিরের সাথে
দেখা হওয়ার পর
সবার মাঝে হাসি ঠাট্টা
চলল নিরন্তর।

কালপুরুষ আর রুবেলের সাথে
বললাম কথা খুলে
আরেক ভাইয়ের দম্পতিকে
দিলাম ছবি তুলে।

আরো অনেক ছিল মেলায়
নাম মনে নাই ভাই
তাদের নামটি দেইনি বলে
গোস্বা করবেন না তাই।

নীল সাধুদার শরীর খারাপ
আসেনি তো মেলায়
গেটে আসতেই বেরিয়ে গেলাম
মানুষ জনের ঠেলায়।

হাজার টাকার বই কেনার পর
লাগতেছিল ভারি
সেই জন্য ভাই বাসার দিকে
ফিরলাম তাড়াতাড়ি।

যদি ভাইরে বেঁচে থাকি
ষোল সালে আবার
দেখা হবে কথা হবে
হবে খাবার দাবার।
১ Likes ৮ Comments ০ Share ৪০৬ Views

Comments (8)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    হু দাদা শুভ কামনা

    ভাল লাগল

     

    • - মো: মালেক জোমাদ্দার

      ধন্যবাদ লিটন দা