যারা নিজেকে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারে না, তাদের মাঝে প্রতিভা থাকলেও তার মুল্যায়ন হয় না। যে যত বেশি নিজেকে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারে সে তত বেশি রুচিশীল কাজ করেন। একজন ফটোগ্রাফারকে অনেক কিছু জানতে হয়, শিখতে হয়। ভালো ছবির স্বার্থে মানুষকে ইমপ্রেস করতে হয়। আপনি যদি খুব সুন্দর করে কথা বলতে জানেন- তাহলে যে কোনো জায়গায় ছবি তুলতে গেলে কোনো সমস্যায় পড়বেন না। কিভাবে সুন্দর করে কথা বলা যায়- তা আমি আপনাদের শিখিয়ে দিচ্ছি। গুছিয়ে কথা বলতে না পারার অন্যতম কারণ হল খুব বেশি Nervous feel করা। আপনি কথাটা বলার আগেই ধরে নেন যে অন্যজন হয়তো কথাটা খারাপভাবে নিবে। যা বলতে চান সেটা আগে একটু ভেবে নিন, তাড়াহুড়ো না করে সময় নিয়ে স্পষ্ট করে বলুন যা বলতে চান। একটু খেয়াল রাখবেন যা বলছেন তাতে যুক্তি আছে কতটা। ভাল করে গুছিয়ে কথা বলতে হলে আপনাকে প্রতি দিন গল্প, উপন্যাস ,কবিতা পড়তে হবে । উচ্চারণ ঠিক করুন। কথার ধরনে মানুষের ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠে।
জীবনের এক কঠিন সত্য হচ্ছে, নিজেকে আপনি যে মূল্য দেবেন, দুনিয়া আপনাকে সে মূল্যই দেবে। কোয়ান্টামে বলি, আপনি নিজেকে যা পাওয়ার উপযুক্ত মনে করবেন, আপনি তা-ই পাবেন। ১৫ শত বছর আগে নবীজী বলেছেন, কারো সাথে দেখা হলে সালাম বিনিময়ের পরে কুশল জিজ্ঞেস করলে বলবে, শোকর আলহামদুলিল্লাহ! বেশ ভালো আছি। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মনীষীরা সবাই সুভাষী ছিলেন। যত সুন্দর কথা বলার অভ্যেস করবেন তত মানুষের হৃদয়ের কাছাকাছি যেতে পারবেন। আপনার প্রভাব বলয় ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। যারা সুন্দর করে কথা বলে তাদের দেখবেন কিভাবে বলে। কিভাবে শব্দ চয়ন করে। আর উচ্চারণে সমস্যা থাকলে খবর শুনতে পারেন।
কথা বলার সময় মার্জিত ও শোভন হোন। মধুর শব্দ প্রয়োগে অনুচ্চ স্বরে কথা বলুন। শব্দ উচ্চারণে স্বর এত নিচু হওয়া উচিৎ নয় যাতে শুনতে কষ্ট হয়, আবার এত উচ্চ হওয়া উচিৎ নয় যা গাধার ডাকের মত শুনায়। নিজেকে স্মার্ট ও আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে হলে আগে মনের সকল সংকীর্ণতা পরিহার করে, ভয়, লজ্জা দূরে ঠেলে মন থেকে সাহসি হয়ে উঠুন। আসল কথা হচ্ছে নিজেকে যুগোপযোগী ভাবে তৈরি করে উপস্থাপন করা। মনের অস্থিরতা উদ্বিগ্নতা চাঞ্চলতা পরিহার করে ধীরস্থির ভাবে কথাগুলো বলে যান যেখানে গেলে আনিজিফিল হয় বার বার সেখানেই যান। চর্চা করুণ দেখবেন সাহসি হয়ে উঠেছেন।
এছাড়াও যা অবশ্যই করবেনঃ সালাম দিয়ে কথা বলুন এবং হাসি মুখে কথা বলুন। প্রতিষ্ঠানে, কর্মক্ষেত্রে, পারিপার্শ্বিক পরিমণ্ডলে কথা বার্তায় আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলা ত্যাগ করুন। সম্মান রেখে বা শ্রদ্ধাপূর্ণ কথা বলুন। বিনয় ও মমতাপূর্ণ কথা বলুন। আন্তরিক বিনয় সকল সৎ গুণের উৎস। কৃতজ্ঞতাপূর্ণ কথা বলুন। যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ হতে পারে না সে আসলে স্রষ্টার প্রতিও কৃতজ্ঞ নন। তাই প্রথম সুযোগেই অন্যের যেকোনো শুভ সংবাদে অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানাবেন। দৈনন্দিন কথায় নেতিবাচক কথা ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ নেতিবাচক কথা হতাশা সৃষ্টি করে এবং শূন্যতা তৈরি করে। বিতর্ক করবেন না। এর মানেই আরেক পক্ষকে হেয় করা। হেয় বা অসম্মান করে আসলে কখনও কারো হৃদয়কে জয় করা যায় না। বুদ্ধিমান মানুষ কখনও বিতর্কে লিপ্ত হয় না বরং তারা বুদ্ধিকে ব্যবহার করে বিতর্ক এড়ানোর জন্যে। কোমল ভাবে কথা বলুন। এতে মানুষ আপনার কথায় মনোযোগ দিবে এবং মানবে। বুঝে কথা বলুন, কাকে কী বলছেন। যেন হিতের বিপরীত না হয়।
ছবি তুললেই তো আর হল না। বাংলা ইংরেজি ভাষার মতো ফটোগ্রাফিরর -ও তো একটা ব্যাকরণ আছে নাকি! তাই ছবি তোলার আগের ব্যকরণ জেনে নিন। চোখ দিয়ে কোনো কিছু সরাসরি দেখা এবং ক্যামেরার সাহায্যে দেখার অনেক পার্থক্য রয়েছে।
জীবনের এক কঠিন সত্য হচ্ছে, নিজেকে আপনি যে মূল্য দেবেন, দুনিয়া আপনাকে সে মূল্যই দেবে। কোয়ান্টামে বলি, আপনি নিজেকে যা পাওয়ার উপযুক্ত মনে করবেন, আপনি তা-ই পাবেন। ১৫ শত বছর আগে নবীজী বলেছেন, কারো সাথে দেখা হলে সালাম বিনিময়ের পরে কুশল জিজ্ঞেস করলে বলবে, শোকর আলহামদুলিল্লাহ! বেশ ভালো আছি। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মনীষীরা সবাই সুভাষী ছিলেন। যত সুন্দর কথা বলার অভ্যেস করবেন তত মানুষের হৃদয়ের কাছাকাছি যেতে পারবেন। আপনার প্রভাব বলয় ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। যারা সুন্দর করে কথা বলে তাদের দেখবেন কিভাবে বলে। কিভাবে শব্দ চয়ন করে। আর উচ্চারণে সমস্যা থাকলে খবর শুনতে পারেন।
কথা বলার সময় মার্জিত ও শোভন হোন। মধুর শব্দ প্রয়োগে অনুচ্চ স্বরে কথা বলুন। শব্দ উচ্চারণে স্বর এত নিচু হওয়া উচিৎ নয় যাতে শুনতে কষ্ট হয়, আবার এত উচ্চ হওয়া উচিৎ নয় যা গাধার ডাকের মত শুনায়। নিজেকে স্মার্ট ও আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে হলে আগে মনের সকল সংকীর্ণতা পরিহার করে, ভয়, লজ্জা দূরে ঠেলে মন থেকে সাহসি হয়ে উঠুন। আসল কথা হচ্ছে নিজেকে যুগোপযোগী ভাবে তৈরি করে উপস্থাপন করা। মনের অস্থিরতা উদ্বিগ্নতা চাঞ্চলতা পরিহার করে ধীরস্থির ভাবে কথাগুলো বলে যান যেখানে গেলে আনিজিফিল হয় বার বার সেখানেই যান। চর্চা করুণ দেখবেন সাহসি হয়ে উঠেছেন।
এছাড়াও যা অবশ্যই করবেনঃ সালাম দিয়ে কথা বলুন এবং হাসি মুখে কথা বলুন। প্রতিষ্ঠানে, কর্মক্ষেত্রে, পারিপার্শ্বিক পরিমণ্ডলে কথা বার্তায় আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলা ত্যাগ করুন। সম্মান রেখে বা শ্রদ্ধাপূর্ণ কথা বলুন। বিনয় ও মমতাপূর্ণ কথা বলুন। আন্তরিক বিনয় সকল সৎ গুণের উৎস। কৃতজ্ঞতাপূর্ণ কথা বলুন। যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ হতে পারে না সে আসলে স্রষ্টার প্রতিও কৃতজ্ঞ নন। তাই প্রথম সুযোগেই অন্যের যেকোনো শুভ সংবাদে অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানাবেন। দৈনন্দিন কথায় নেতিবাচক কথা ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ নেতিবাচক কথা হতাশা সৃষ্টি করে এবং শূন্যতা তৈরি করে। বিতর্ক করবেন না। এর মানেই আরেক পক্ষকে হেয় করা। হেয় বা অসম্মান করে আসলে কখনও কারো হৃদয়কে জয় করা যায় না। বুদ্ধিমান মানুষ কখনও বিতর্কে লিপ্ত হয় না বরং তারা বুদ্ধিকে ব্যবহার করে বিতর্ক এড়ানোর জন্যে। কোমল ভাবে কথা বলুন। এতে মানুষ আপনার কথায় মনোযোগ দিবে এবং মানবে। বুঝে কথা বলুন, কাকে কী বলছেন। যেন হিতের বিপরীত না হয়।
ছবি তুললেই তো আর হল না। বাংলা ইংরেজি ভাষার মতো ফটোগ্রাফিরর -ও তো একটা ব্যাকরণ আছে নাকি! তাই ছবি তোলার আগের ব্যকরণ জেনে নিন। চোখ দিয়ে কোনো কিছু সরাসরি দেখা এবং ক্যামেরার সাহায্যে দেখার অনেক পার্থক্য রয়েছে।
Comments (0)
পাঠক তো অনেক। লেখায় কমেন্ট করে না কেন?
দারুণ