নাওয়া নেই,খাওয়া নেই,
ডানে বাঁয়ে চাওয়া নেই।
বদ্ধ একাকি ঘরে,
বাইরের হাওয়া নেই।
শরত হেমন্ত বা
শীত বরিষণ নেই।
নাটক, সিনেমা,গান,
খেলাতেও মন নেই।
আত্মীয় পরিজন
কারো সাথে দেখা নেই।
বই-খাতা শিকেতে,
কোন পড়া-লেখা নেই।
সারা দিন হাত চলে,
মুখে কোন ভাষা নেই।
মনিটর থেকে চোখ-
সরাবে সে আশা নেই।
মনে হয় চেয়ারেতে
সেঁটে গেছে পোক্ত।
আসলে হয়েছে কি
বড় কিছু ঘটেনি,
ছেলেটা যে ইদানিং
ফেসবুক আসক্ত।
(০৪/০৩/২০১৩ ইং)
Comments (25)
গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। বাংলা চলচিত্রের এই মহানিায়িকা অনেকটায় নিরবে চলে গেলন। ধন্যবাদ আপু পোষ্টটি শেয়ার করার জন্য।
তিনি নিরবেই চলে গেলেন, রেখে গেলেন এক ইতিহাস। প্রায় তিন দশকের দর্শকেরা এখোনো তাঁকে হৃদয়ে গেঁথে রেখেছেন।
"১৯৭৮ সালে ‘প্রণয় পাশা’ ছবিতে সর্বশেষ অভিনয় করেন জনপ্রিয় এই নায়িকা। এরপর আকস্মিকভাবেই অভিনয় জীবনের ইতি টেনে লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান। পরিবারের লোকজন ছাড়া আর কেউ তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারনেনি।" কেন??? এটা কেন করলেন?? মাঝে মাঝে জানতে খুব ইচ্ছা করে।
কেন যে তিনি লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে গেলেন, সে রহস্য, রহস্যই রয়ে গেল ----
খুবই কষ্ট পেয়েছি দুঃসংবাদটি পড়ে। সকালে ঘুম থেকে উঠে পত্রিকায় চোখ রাখতেই দেখি এই দুঃসংবাদটি। তাঁর জন্য স্বর্গলাভ কামনা করছি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ নাহার আপা।
আমার মা-বাবাকে দেখতে দেখেছি সুচিত্রা-উত্তমের ছবি। আমিও ভক্ত হয়ে উঠি তার। অনেকদিন হয় লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন তিনি, কিন্তু ভক্তের সংখ্যা বেড়েছে ছাড়া কমেনি। আজ তিনি চলে গেলেন, রেখে গেলেন এক ইতিহাস----