হে কার্জন,
তোমার ছায়াতলে কেনো
বারেবারে ফিরে আসি জানো?
আমার প্রিয়তমার খোঁজে।
তার পদচিহ্ন আঁকা রয়েছে তোমার
ধুলোর পরতে পরতে।
হে কার্জন,
তোমার পুকুর ঘাট আমার চিরচেনা।
প্রিয়তমার জলকেলি উৎসবের আনন্দঘন
মুহুর্ত এখনো আমার স্মৃতিগারে উজ্জ্বল।
প্রিয়তমার স্পর্শ পেতে
পুকুর জলে চুমুক দেই পরম আদরে।
ঘাটে বসে জড়িয়ে ধরি আঙিনা
প্রিয়তমাকে ভেবে ভেবে।
হে কার্জন,
জানো কি এতো সুবাস কোথা
থেকে আসে তোমার কাননে?
মেশকে আম্বরের চাইতেও দুর্লভ
আমার প্রিয়তমার খুশবু থেকে।
যেই ঘ্রাণে বিমোহিত হতে
সৃষ্টিকর্তাও অধীর হয়ে অপেক্ষা করে।
ফুলকলিদের অবিরাম নাচানাচি
তারই প্রমাণ স্বরূপ।
হে কার্জন,
তোমার আকাশে ঝলমলে রোদ
আমার প্রিয়তমার একটুকরো হাসির
অাশ্চর্যরকম অলৌকিকতা।
যার রহস্যভেদ
আজো করতে পারি নি আমি।
হে কার্জন,
তোমার প্রকৃতির সৌন্দর্য সে তো
আমার প্রিয়তমার সরল রূপমা।
তোমার ছায়াতলে কেনো
বারেবারে ফিরে আসি জানো?
আমার প্রিয়তমার খোঁজে।
তার পদচিহ্ন আঁকা রয়েছে তোমার
ধুলোর পরতে পরতে।
হে কার্জন,
তোমার পুকুর ঘাট আমার চিরচেনা।
প্রিয়তমার জলকেলি উৎসবের আনন্দঘন
মুহুর্ত এখনো আমার স্মৃতিগারে উজ্জ্বল।
প্রিয়তমার স্পর্শ পেতে
পুকুর জলে চুমুক দেই পরম আদরে।
ঘাটে বসে জড়িয়ে ধরি আঙিনা
প্রিয়তমাকে ভেবে ভেবে।
হে কার্জন,
জানো কি এতো সুবাস কোথা
থেকে আসে তোমার কাননে?
মেশকে আম্বরের চাইতেও দুর্লভ
আমার প্রিয়তমার খুশবু থেকে।
যেই ঘ্রাণে বিমোহিত হতে
সৃষ্টিকর্তাও অধীর হয়ে অপেক্ষা করে।
ফুলকলিদের অবিরাম নাচানাচি
তারই প্রমাণ স্বরূপ।
হে কার্জন,
তোমার আকাশে ঝলমলে রোদ
আমার প্রিয়তমার একটুকরো হাসির
অাশ্চর্যরকম অলৌকিকতা।
যার রহস্যভেদ
আজো করতে পারি নি আমি।
হে কার্জন,
তোমার প্রকৃতির সৌন্দর্য সে তো
আমার প্রিয়তমার সরল রূপমা।
Comments (0)
কে দিলো বাহ বাহ ধ্বনির কল্লোল? হিংসা ক্রোধের মানবতা ধন্য জ্ঞানের ছল। শুনো -শুনো ফাঁটা কলসে কি রেখো হল? ফুটিবে না শান্তিরস -গন্ধ ছড়া ফুল! কোনদিন হবে বলো ধোঁয়া ছাই- শুনো -শুনো সেদিন রঙধনু দেখা পাই... লিটন দা লাইনগুলোতে বেশ ক্রোধ পেলাম। ভালো থাকবেন।