শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
নক্ষত্র ব্লগ অফিস ঘরে
ছিল মোদের আড্ডা
অফিসটা ভাই পাস্থ পথে
নহে মেরুল বাড্ডা।
গিয়ে দেখি মনের সুখে
দিচ্ছে কেহ ভাষণ
আমায় পেয়ে অনেক ব্লগার
করলো আলিঙ্গণ।
আলাপ-সালাপ হাসি ঠাট্টা
চলছে নিরন্তর
সবাই যেন খুবই আপন
কেউ নহে রে পর।
হি হি হা হা চলছে হাসি
হাসছি মনের সুখে
সবার মাঝেই খুশির জোয়ার
ব্যাথা ছিল না বুকে।
লেখালেখির অনেক কথা
ছড়া কবিতা পদ্য
কার লেখাটা কেমন ভালো
গল্প কিংবা গদ্য?
কার বইটা আসবে কবে
কোন প্রকাশক ছাপবে
কার বইটা কেমন হবে
পাঠকরা কি ভাববে?
এমন অনেক আলাপ করে
বুক করছে রে খালি
মুখোরোচক বক্তব্যতে
দিচ্ছে সবাই তালি।
আড্ডা শেষে সঞ্চালকগণ
দিলেন এনে খাবার
পোলাও সাথে মুরগীর রান
করলাম অনেক সাবার।
খেতে ভাইরে লাগল ভালো
কি যে মজার রান্না
পেট ভরেছে দিচ্ছে তবুও
করছি নিষেধ, ‘আর না’।
খাওয়ার পরে হাত ধুয়েছি
‘আরসি’ দিলো এনে
খাওয়ার সময় লাগল খুশি
আরেকটি কথা জেনে।
সেই কথাটি শোনার পরে
নেচে উঠল মন
সামনে মাসের জানুয়ারীতে
হবে বনভোজন।
আড্ডা শেষে উঠছি সবাই
উঠতে মন কি চায়
এই আয়োজন করছে যারা
ধন্যবাদ তো পায়!
তাদের জন্য আজকে মোরা
পেলাম অনেক স্বাদ
হৃদয় থেকে সঞ্চালকদের
তাই তো ধন্যবাদ।
Comments (31)
সারা দিন ভিক্ষা করে যা জমিয়েছিল সন্ধ্যার দিকে এক যুবক এসে নাকি সেই টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। দেখেন বুড়ো মরে গেল নাকি?
মরে যাওয়ার কথাটা শুনেই আমি চমকে উঠলাম। আবারও কয়েকবার ডাকি। নাড়ী পরিক্ষা করি। দেখি যে সত্যিই তিনি মারা গেছেন।
করুন কাহিনী। শুভেচ্ছা রইল
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য
ভাই এটা গল্প হিসেবে দিয়েছেন কিন্তু গল্প হয় নাই।
তাই নাকি? ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য
ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা
ধন্যবাদ আপনাকেও