Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

তাহমিদুর রহমান

১০ বছর আগে

দিনগুলি রাতগুলি

 

আমার নাম নির্ণেতা হক, সার্টিফিকেটে নির্নেতা হক এবং বন্ধুদের কাছে নিনেতা হক। বন্ধুদেরকে আমি দোষ দেই না, তাদের উচ্চারণ ভুল করার কারণও আছে, দিনের মধ্যে যদি একশবার ওরা আমাকে ডাকে তবে কেমন করে সারাক্ষন "নিরনেতা" "নিরনেতা" বলে ডাকা সম্ভব? তাদের জিহ্বা যেন উল্টিয়ে না যায় সে জন্যে রেফ বাদ দিয়ে ওরা আমাকে ডাকে নিনেতা। তবে সমস্যা হত ছোটবেলায়, মূর্ধণ্য "ণ" আর দন্ত "ন" এর মধ্যে তত্ত্বগত পার্থক্য আমি জানলেও লেখার সময় দুটোর উপরেই মাত্রা দিয়ে ফেলতাম তাই নির্ণেতা হয়ে গেল নির্নেতা। এস এস সি পরীক্ষার সময় আমি এভাবেই রেজিস্ট্রেশন করি এবং বাস্তবে সত্যিকারেই আমার নাম হয়ে যায় নির্নেতা হক। তারপর অনেকদিন ব্যাপারটা ভুলে গিয়েছিলাম। স্কুল, কলেজ পার করে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে উঠি তখন ব্যাপারটা আবার মনে করিয়ে দেয় বন্ধু হাসান কবির যে কিনা কবি, দুঃখ দুঃখ চেহারা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। তার দুঃখভরা চেহারা দেখলেই আমারও বেশ দুঃখ লাগে, অনেকে সেটা ভালবাসা অ্যাখ্যা দেয়। ব্যাপারটা বন্ধুদের মুখে শুনে আমি প্রথম থেকেই বেশ মজা পেতাম এবং আরো বেশি মজা পেতাম যখন শুনতাম কবির এটা শুনলে বেশ লজ্জা পায়। তো সে আমাকে বলেছিল, র, রেফ এবং র-ফলার পরে কখনো দন্ত "ন" হয় না শুধু ক্রিয়াবাচক শব্দ এই নিয়মের বাইরে। আমি বলেছিলাম, তাহলে রবীন্দ্রনাথ বানান দন্ত "ন" কেন? সে এমনভাবে মাথা চুলকাতে লাগল যে, আমি খিল খিল করে হেসে উঠেছিলাম। তবে আমার মনে হয়, নির্নেতার চাইতে নিনেতা ভাল, ডাকা সহজ হয়। কে জানে আমার নামের কারণেই হয়ত আমার বন্ধুর সংখ্যা কম। এই হল আমার নাম নিয়ে গল্প। আজ বছরের প্রথম দিন। সকাল থেকেই এই নামের ব্যাপারটা ঘুরপাক খাচ্ছিল তাই ভাবলাম এটা দিয়েই নতুন ডায়েরিটা শুরু করা যাক। তারপর নাম নিয়েও আজ বেশ মজা করলাম। সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছার সাথে আমার নাম গল্প সবার মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছি। তারা অবাক হয় বলে আমি মিষ্টি মিষ্টি হাসার চেষ্টা করেছি।

 

 

০৫/০১

 

সে অর্থে জ্ঞান হবার পর আমার বাবাকে আমি স্বচক্ষে দেখি নাই। মার কাছে বাবার একটা পাসপোর্ট সাইজ ছবি আছে সেটা দেখে ধারণা করে নিয়েছি বাবা কেমন হতে পারে? বাবার চেহারায় আমি খারাপ কিছু পাই নাই। বাবা চশমা পরতেন, আমার ধারণা চশমা দিয়ে যতটুকু তাকে সুন্দর দেখায় তার চেয়ে বেশি সুন্দর দেখাত চশমা ছাড়া। তবে শরীরের রঙ মায়ের চেয়ে বেশ ফর্সা। একজন কালো পুরুষের সাথে ফর্সা নারীর বিয়ে হয় কিন্তু একজন কালো নারীর সাথে যে একজন ফর্সা পুরুষেরও বিবাহ হতে পারে তারই উদাহরণ আমার বাবা-মা। রহস্যজনক কারনে মা কখনোই তাদের বিয়ের দিনের কথা আমার কাছে প্রকাশ করতে চান না। প্রথম প্রথম জোর করতাম কিন্তু তারপর হাল ছেড়ে দিয়েছি। বাবার মাথাতে নজরুলের ঝাঁকড়া চুল দেখেছি ছবিতে যার অনেকখানি কানের নিচে এবং কপালের অর্ধেক পর্যন্ত ঢাকা। নাকটা ঠিক আমার মত খাঁড়া, হঠাৎ দেখলে বেখাপ্পা লাগতে বাধ্য। আর চোখগুলো ছিল মায়া কাড়া, আমি চোখের দিকে তাকিয়েই বাবাকে প্রশ্নগুলো করতাম। বাবা যত নিরত্তর থাকত আমার ভালবাসা তত বেড়ে যেত। তাই ছোটকালে মা যতই বাবাকে গালমন্দ করুক আমার ধারণার কোন পরিবর্তন হত না। বরং বাবার ছবিটা দু'একদিন পর পরই আলমারি থেকে চুরি করতাম। মায়ের কাছে ধরা পড়লে মা কেন রাগ করত এবং মারধোর করত তা আমি এই চব্বিশ বছর বয়সে এসেও বুঝতে পারিনি। বাবা মানুষটা যে পৃথিবীর আরেক পৃষ্ঠে আছে, বেঁচে আছে সেটাই আমাকে আনন্দ দেয়। মাঝে মাঝেই ভাবি, এখানে রাত মানে বাবার ওখানে দিন আবার এখানে দিন হলে বাবার ওখানে রাত। বেশ মজা পাই। বাবাকে আজ এই বিশেষ দিনে বলি, বাবা আমি যখন ঘুমিয়ে পড়ি তখন তুমি জেগ উঠ।

 

০৭/০১

 

বিস্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনে যার সাথে আমার পরিচয় হয় তার নাম চুশকি। চুশকি নামটা শুনেই আমি খিল খিল করে হেসে উঠেছিলাম বলে চুশকি খুব বিব্রত হয়েছিল। পরে সবাইকে পরিচয় দিয়েছিল জেসমিন আক্তার নামে। আমার সামনেই অন্যান্য মেয়েদেরকে এই বলে পরিচয় দিয়েছিল বলে আমি আরো জোরে খিল খিল করে হেসেছি এবং সবাই আমার দিকে সন্দেহজনক দৃষ্টিতে তাকিয়েছিল। পরে চুশকির সাথে কথা বলতে গেলে সে রাগে আমার সাথে আর কথা বলেনি। আমিও জেদ ধরেছিলাম চুশকিকেই আমার বান্ধবী বানিয়ে ছাড়ব। পরের দিন ওর সাথে দেখা হতেই বলেছিলাম,

"চুশকি কেমন আছে?"

সে আমাকে টেনে নিয়ে গিয়ে মোটামুটি একটা নির্জন জায়গায় হাত জোড় করে বলেছিল,

"আমাকে চুশকি বলে ডেক না প্লিজ। সবাই শুনলে আমাকে ক্ষেপাবে।"

আমি হাসতে হাসতে বলেছিলাম,

"তাহলে কি বলব? আলাদিনের বউ?"

"মানে?"

"না মানে জেসমিন তো আলাদিনের বউ ছিল। আলাদিনের আশ্চর্য চেরাগ পড় নাই?"

আমি তখন মিটিমিটি হাসছি আর নিশ্চিত বুঝতে পারছিলাম চুশকিকে রাগানো বেশ মজার।

"তুমি আমার সাথে জীবনেও কথা বলবে না।"

"কেন বলব না? তুমি আমার বান্ধবী না?"

"আমি তোমার বান্ধবী আমি কখন বললাম। তোমাকে সবাই কি বলে ডাকছে জান?"

আমার বেশ আগ্রহ হয়েছিল জানার, সবাই আমার সম্পর্কে যে ভেবেছে এটাই আমাকে আশ্চর্য করেছিল। আমি মিটিমিটি হেসেই বলেছিলাম,

"কি ডাকে?"

"পাগলি সুন্দরী!"

মিটিমিটি হাসি থামিয়ে আমি গোল গোল চোখে তাকাতেই চুশকি মিটিমিটি হাসি শুরু করল তা দেখে আমি আগের চেয়ে জোরে খিল খিল করে হেসে উঠলাম।

"তুমি আসলেই পাগলি সুন্দরী।"

"হুম"

 

সেই চুশকির আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে সে আত্নহত্যা করে আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। সেইদিনের কথা আমার স্পষ্ট মনে আছে। আমরা এক রুমেই সিট পেয়েছিলাম, কয়েকদিন ধরে মাঝে মাঝেই বমি করছিল। আমি ডাক্তার দেখাতে চাইলে কিছুতেই যেতে চাইনি। বরং সকালবেলা সে ক্লাসে যেতে চাইল না, আমি বলেছিলাম,

"ঠিক আছে তুই যাসনে। আমি কোন দিন ক্লাসনোট না তুললেও আজ তোর জন্যে অবশ্যই স্যারের মহান লেকচার তুলে আনব।"

চুশকি মূদু হাসার চেষ্টা করেছিল, বলেছিল,

"ভাল থাকিসরে"

এ কথার অর্থ বুঝা গিয়েছিল দুপুরে যখন সব ডিপার্টমেন্টের মেয়েরা ক্লাস করে ফিরেছিল। আমাদের হলের প্রভোস্ট ম্যাডাম এবং আয়ারা এসে নামিয়েছিল চুশকির ঝুলন্ত লাশ নামিয়েছিল। সেই চুশকিরই আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। চুশকি আজ তোকে বলি, আমি তোর জন্যে নির্দিধায় আত্নহত্যা করতাম কিন্তু একটা ছেলের জন্যে কখনোই না। আমি তোকে কোনদিন ক্ষমা করব না।

 

২৫/০২

 

অনেকদিন ডায়েরি লেখা হয়নি। অলসদিনে ডায়েরি লেখা আরো বেশি হওয়া দরকার কিন্তু ধারণাটা একদম ভুল। এইসব দিনরাতের বেশিরভাগ সময়ই ঘুমিয়েই চলে যায়। ঘুমানো শেষ হলে টিভি, টিভির ভলিউম অবশ্য মিউট করা থাকে। টিভিতে ছবি দেখতে ভাল লাগে আমার কিন্তু শব্দময় ছবি ভাল লাগে না। সুযোগ পেলেই এটা নিয়ে মা অনেক বোকাঝোকা করেন। অপয়া, কানে শুনে না, হারামির জাত ইত্যাদি গালমন্দ করেই ক্ষান্ত দেন না, সেদিন আমাকে খাবার দেওয়া বন্ধ রাখেন। আমিও আমার মত ঘুমিয়ে পড়ি না খেয়েই। ভাবতে থাকি খিদে পেটে ঘুম কেন আসে না? এরকমই আজকের একটা রাত। ঘড়িতে দুটো বাজতে চলেছে। আজকে এনিমেশন একটা ছবি দেখলাম স্টার মুভিজে। ছবিটা দেখে ছোটবেলার একটা কুকুর পুতুলের কথা মনে পড়ল। পুতুলটা আমার বেশ প্রিয় ছিল বলে রাতে জড়িয়ে ধরে ঘুমাতাম। আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করলে আমার ঘর আলাদা করে দেওয়া হয়। তখন রাতে একা একা শুয়ে থাকলে আমার বেশ ভয় হত। পুতুল কুকুরটাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবার এটা একটা কারণ হতে পারে। বেশ নরম তুলতুলে শরীরের মার্বেল বসা চোখে আমি দিনে কম করে হলেও একশবার চুমু খেতাম। একদিন স্কুল থেকে ফিরে দেখি আমার মামাত ভাই সেই পুতুলটাকে কেটে টুকরো টুকরো করে খেলছে। আমি সেদিন খুব কেঁদেছিলাম একা একা। সেই কান্নার গভীরেই হয়ত প্রথম ক্ষত তৈরি হয়েছিল আমার মনে।

আমার সেই মামাত ভাইকে আমি কখনো পছন্দ করতাম না। সে আমার চেয়ে পাঁচ ছয় বছরের বড় ছিল, সুযোগ পেলেই সে আমার নিম্নাঙ্গে হাত দেওয়ার চেষ্টা করত। যেটা আমি অনেক পরে এসে বুঝতে পেরেছি কেন হাত দিত? এরকম কুরুচিপূর্ণ মানুষ আমি কম দেখেছি। আমি একদিন তাকে খুন করব।

 

০৩/০৩

 

আজ আমার মায়ের জন্মদিন। বছরের এই একটি দিনেই আমি আমার মায়ের মৃত্যু কামনা করি। মৃত্যু, মৃত্যু, মৃত্যু। শুধু তোমার মৃত্যুই আমাকে শান্তি দিতে পারে। এক মিনিটের জন্যে হলেও আমি শান্তি চাই।

 

০৪/০৫

 

আজ দশদিন হল আমার হাতে পায়ে শেকল বাঁধা। হয়ত ওরা আমাকে পাগল বানাতে চাচ্ছে কিংবা আমি নিজে পাগল হয়ে যাচ্ছি। আমার অবশ্য তেমন সমস্যা হচ্ছে না। তার কারণগুলো হল-

১। নিজ ঘরেই বন্দি হয়েছি ফলে ঘরের জিনিসপত্র সব পরিচিত।

২। কিছুদিন আগে বইয়ের আলমারিটা আমার ঘরে নিয়ে এসেছি।

৩। ডায়েরিটা অনেকদিন আমার হাতছাড়া ছিল। বন্দি হওয়ার আগে মায়ের আলমারি থেকে সেটা উদ্ধার করেছি।

 

১২/০৫

 

আজ সেই রাত। আজ সেই কাল রাত। সেই ঘটনা এই রাতেই ঘটেছিল। তখন আমি থার্ড ইয়ারের ছাত্রী। এক ছুটি শেষে ভার্সিটিতে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার মামাতো ভাইয়ের। আমার শত অভিযোগ শুনেও মা তাকে পাঠালেন। সেদিন ছিল শীতের রাত, সুলভ শ্রেণীতে টিকিট পেলাম না বলে এসি কেবিনে টিকিট কাটা হল। পুরো কেবিনে জুড়ে আমি এবং আমার মামাতো ভাই। ঠিক দুটোর দিকে আমার ঘুমন্ত মুখ চেপে ধরল। এরপর যেন পৃথিবীটা আরো পালটে গিয়েছিল। কিছু জিনিস আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। আমি যখন আমার মায়ের সাথে ঘরে ঘুমাতাম তখন মাঝে মাঝে শক্ত পিঠের অস্তিত্ব পেতাম। আজ যেন সব পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে আমার মামার (আমার মার সৎ ভাই) লালচে হাসি। এসময় ঘর থেকে বাইরের কথা শুনতে পেলাম,

"হারামজাদিটা আবার পাগলামি শুরু করছে।"

আমার মামাতো ভাইয়ের কণ্ঠ। সেই রাতে একদম সকালে আমার যখন জ্ঞান ফিরে তখন এই কুত্তাটা আমার মুখ চেপে আবার বলেছিল,

"কাউকে যদি বলিস তবে তোর মাকে মেরে ফেলব। আর তুই চিন্তা করিস না। তোকে আমি বিয়ে করব তাই আগে থেকে সিল মেরে রাখলাম।"

কি আশ্চর্য! যে মায়ের সারাজীবন মৃত্যু কামনা করেছি সেই মাকে মেরে ফেলবে শুনে আমি আঁতকে উঠেছিলাম।

বাইরে থেকে আবার কথা ভেসে আসছে,

"এই হারামজাদিটার জন্যে বাসাতেই থাকা যায় না।"

 

এবার আমি শুয়ে গড়াতে গড়াতে দরজার কাছে গিয়ে হাত দিয়ে দরজায় বাড়ি দিয়ে বললাম,

কুত্তার বাচ্চা। এদিকে আয়, আমি তোকে খুন করব।

 

১৪/০৫

 

যদি আমাকে কেউ প্রশ্ন করে, পৃথিবীর কোন মানুষকে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা কর তুমি? আমি উত্তর দিব, আমার মা। মা, আমি তোমার চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করতাম, যা এখন অহরহই আমার চোখের সামনে ঘটে। মা, আমি তোমাকে ঘৃণা করি।

 

২১/০৫

 

সিন্ধান্তটা নিয়েছিলাম আগেই। সেটাকে বাস্তবে রূপ দিতে কয়েকদিন সময় লেগে গেল। অনেক বলে কয়ে, হাতে পায়ে ধরে হাত পায়ের শেকল খুলে নিয়েছি। কথা দিয়েছি তাদের চিৎকার চেঁচামেচি করব না। আজ প্রথমবার মা আমার কথা শুনল। তবু মা আমি সারাজীবন তোমার মৃত্যু কামনা করেই যাব। চুশকির মত আমিও ফাঁসি দিব গলায়। চুশকি জীবন দিয়েছিল একটা ছেলের জন্যে, আজ আমি জীবন দিব এই পুরো পৃথিবীটার জন্যে। আমার লাশ মর্গে যাবে, ডাক্তার আমার শরীর বিবস্ত্র করে কেটে কুটে দেখবে। দেখুক, আমার মৃত্যুর জন্যে পুরো পৃথিবী দায়ী।

 

 

পরিশিষ্ট

 

লাশ নিয়ে গাড়িতে আসতে আসতে থানার ওসি কেরামত আলী উদ্ধারকৃত ডায়েরীটা একটানে পড়লেন। গাড়ি জেলা হাসপাতালের সামনে এসে দাঁড়াতেই লাশ মর্গে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিলেন।

 

০ Likes ১০ Comments ০ Share ৫০২ Views

Comments (10)

  • - শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

    দারুন একখান গান দিয়েছেন। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ মেজদা।

    • - মেজদা

      ভাঙ্গাচুড়া জোড়াতালি দেওয়া-----দারুন বলেছেন। বেশ ভাল লাগলো দেখা হওয়াতে। শুভেচ্ছা জানবেন। 

    - নীল সাধু

    বুকের ভিতর আগ্নেয়গিরি
    জ্বলছে দিবা রাতি
    সাত সাগরের তৃষ্ণা নিয়ে
    করছি মাতামাতি।
    তুমি ছাড়া ঘর অন্ধকার
    দিবা নিশিতে।

    অসাধারণ মেজদা   

    - মেজদা

    ধন্যবাদ নীলদা। দারুণ আড্ডা আজকের। আমার বাসার কাছে।সময় পেলেই চলে আসবো। 

    Load more comments...