ব্যাচেলরদের বাসায় ঢুকলে সিগারেটের কড়া গন্ধ পাওয়া যায়, এলোমেলো বিছানা বা আধা খাটানো মশারি, চায়ের কাপে পিঁপড়াদের সভা, মেঝেতে আধা খাওয়া পাউরুটি। এগুলা খুব কমন ব্যাপার। দেয়ালে ইমিনেম, লিঙ্কিং পার্ক বা নানা ব্যান্ডের ছবি থাকে। থাকে বডি বিলডার দেরও ছবি। কিন্তু কোথাও একটা মুরগী বা ডিমের ছবি নাই। যেইটা খেয়ে তাদের কিনা নিত্য জীবন চলে। তরকারী নাই ব্যাস নিচ থেকে একটা ডিম কিনে এনে ভেজে পগারপার। ডিম না থাকলে ব্যাচেলরদের যে কি অবস্থা হতো আল্লাহ মালুম। যদি মুরগীরা অনশন করে ডিম পাড়া বন্ধ করে দেয় তাহলে ব্যাচেলরদের খাওয়া দাওয়া নির্ঘাত বন্ধ হয়ে যাবে।
তোদের বলি, একটা ইমিনেম তোদের কি দেয় ? কিন্তু একটা মুরগী তোদের ডিম দেয়। সো একটা মুরগির ছবি দেয়ালে ঝুলা। প্রতিদিন ওইটারে একবার করে পূজা কর। ডিমের ছবি রাখলেও দোষ নাই। জয় হোক ডিমের... জয় ডিম
তোদের বলি, একটা ইমিনেম তোদের কি দেয় ? কিন্তু একটা মুরগী তোদের ডিম দেয়। সো একটা মুরগির ছবি দেয়ালে ঝুলা। প্রতিদিন ওইটারে একবার করে পূজা কর। ডিমের ছবি রাখলেও দোষ নাই। জয় হোক ডিমের... জয় ডিম