অন্যদিন ফেসবুকের সামনে অনেকক্ষন বসে থাকলে, বাবা নিজেই আমার রুমে এস বলে " কি কর ? পড়তে যাও "
আর আজকে ঘরে ঢুকে আমার সাথে তার কনভার্সেশনঃ
______________________
- কি করতেছ?
:এমনি, কিছুনা ।
- কালকে পরীক্ষা নাই ?
: নাহ, বাবা ।
- কবে আবার ?
: আর নাই । শেষ ।
- ( কিছুক্ষন চুপ থাকার পর ) যাও তাইলে ,ঘুমাও। যাও ! যাও!!
খায়া দায়া কাজ নাই, এখন ঘুমাবো ? ( নিচু স্বরে )
_______________
হা হা হা ।
ভালো লাগছে কেন জানি । আবার মন খারাপও লাগছে । স্কুলে থাকতে যেদিন পরীক্ষা শেষ হত, সেদিন ই বাবার সাথে যেয়ে অনেকগুলা বই কিনতাম । সারাদিন বইতে নাক মুখ ডুবানো থাকত। মাঝে মাঝে আম্মার কঠিন বকা !! সেগুলো গায়ে না মেখে বই পড়ে আবেগে ভেসে ভেসে কত কিছু ভাবতাম ! আহ , জীবন ! কত যে ধাপ পার করতে হয় !
এখন বড় হয়ে গেছি হয়ত । বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ! বাবার সাথে যেয়ে অনেক দিন গল্পের বই কেনা হয় না । আমি এখন অনেক ব্যস্ত । আচ্ছা, সত্যি ব্যস্ত নাকি ব্যস্ত থাকার ভান ? সত্যিটা জানিনা। মাঝে মাঝে কিছু প্রশ্নের উত্তর ধোঁয়াশা রাখতে খুব ইচ্ছা করে । অকারণেই......
Comments (26)
/সাত পুরুষের বাস্তু ভিটা
পুড়ে হয়ছে ছাই,
মনন পুড়ে দীর্ঘ দীর্ঘশ্বাস
বাঁচার চাইচে ঠাঁই।/
খুব সুন্দর বাস্তব কথাগুলো বলেছেন ভাই, আপনার ছড়ায়। অনেক অনেক ভালোলাগা আর শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ,
ক্রান্তিকালে বিবর্ণ নিভু নিভু আলো;
পাশে চির চেনা অবক্ষয়ের ক্ষত!
ভীষণ সুন্দর লিখেছেন ভাই। যেমন ছন্দ তেমন সমসাময়িক রুড় বাস্তবতা।
ধন্যবাদ,
ক্রান্তিকালে বিবর্ণ নিভু নিভু আলো;
পাশে চির চেনা অবক্ষয়ের ক্ষত!
সমসাময়িক বিষয়ে সুন্দর ভাবনা। ভাল লাগল কবি
ধন্যবাদ,
ক্রান্তিকালে বিবর্ণ নিভু নিভু আলো;
পাশে চির চেনা অবক্ষয়ের ক্ষত!