-মায়া বোঝ অতন্দ্রিলা, মায়া ? নিরন্তর নদীর উপর ভেসে থাকা একলা মেঘছায়ার মত মায়া, সদ্য ডানা মেলা ফড়িং এর প্রতি মায়া , আষাঢ়ের জোছনার প্রতি মায়া অথবা...
:অথবা কি ? থামলে যে !
- অথবা... আমার উপর মায়া ?
:ভালোবাসা আর মায়ার মাঝে পার্থক্য কি খুব বেশি, মৃন্ময় ? আমি কখনো আলাদা করে ভাবিনি তোমার মত।
- ভেবে দেখো। প্রতি মুহূর্তে ভালোবাসা সত্যি হয়ে ওঠে না; তবে মায়া চিরন্তন , সে ফিরে ফিরে আসে।
:বিশ্বাস হচ্ছেনা খুব ।
-তবে তুমিই বলো, চলে যাবার এতদিন পর ফের সামনে এলে যে ! নিশ্চয়ই ভালোবাসি বলতে আসো নি ।
:হু, তা আসিনি। সেই প্রয়োজনও নেই ।
- তুমি মায়ার টানে এসেছো, অতন্দ্রিলা !
: সমান্তরাল নিয়তিতে মায়া- টায়া আর টেনে এনো না তো ! অস্বস্তি লাগছে।
- জানি । আকাশ দেখবে ?
: নীল হলে,গাঢ় নীল । কান্নার মত নীল।
-আবৃত্তি করি? “গাঙশালিখের মতো আমরা দু’টিতে কোন এক পাখির জীবনের জন্য অপেক্ষা করছি” ??
:আমি অপেক্ষা চিনি না আর , পাখির জীবনও আমায় টানে না বহুদিন! তুমি বরং ভালো থেকো, মৃন্ময় ! তোমার নদী- মেঘ- রোদ নিয়ে; তুমি ভালো থেকো।
- আমি ভালো আছি, ভেবো না । অকারণ জেগে থাকা এক চিলতে চুপচাপ মায়ার জন্য - আমি খুব ভালো আছি। খুব ।
continue reading
Comments (15)
গল্পটা খুলেছিলাম পড়ার জন্য। কিন্তু এসে দেখি পুরো লেখাটাই এক প্যারায়। তাই আপাতত বন্ধ রেখে আপনাকে অনুরোধ করছি লেখাটা এডিট করে প্যারা প্যারা করেন দেন প্লীজ। তাতে পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি হওয়ার সম্ভবনা কমবে। না করেলও পড়ে নেবো ঠিকই। আবার আসবো পড়ার জন্য। ধন্যবাদ জাবেদ ভুঁইয়া।
ঠিক করে দিলাম। প্যারা করেই লিখেছিলাম। কিভাবে সব গোলমেলে হয়ে গিয়েছিল বুঝলাম না
ভালো লাগলো ... শুভেচ্ছা জানবেন
গল্পের ফন্ট বেশি ছোট। আমার মতো কঠিন মনযোগি ছাত্রীর জন্যও অসুবিধা হচ্ছে... আমার মন্তব্যের কথাগুলোও আপনার গল্পের শব্দের ফন্টের চেয়ে বড়।