আলোচনার আলোর প্রদীপ
নিভবে হয়তো ত্বরা,
অন্ধকারের ঘোর কি আবার
নাড়ছে দোরে কড়া ?
’নেতার চেয়ে দেশটা বড়’
সোনার বাংলাদেশে,
নেতার মাঝে এমন কথার
উঠুক ছবি ভেসে।
নাই যদি হয় এমনতর
ভাবের উদয় মনে,
কি আর হবে নেতার বলো-
ভূগবে জনগণে।
নেতার মনে শুভ বুদ্ধির
দিক না কপোত হানা,
গনতন্ত্রের মুক্ত কপোত
মেলুক আবার ডানা।
নিভবে হয়তো ত্বরা,
অন্ধকারের ঘোর কি আবার
নাড়ছে দোরে কড়া ?
’নেতার চেয়ে দেশটা বড়’
সোনার বাংলাদেশে,
নেতার মাঝে এমন কথার
উঠুক ছবি ভেসে।
নাই যদি হয় এমনতর
ভাবের উদয় মনে,
কি আর হবে নেতার বলো-
ভূগবে জনগণে।
নেতার মনে শুভ বুদ্ধির
দিক না কপোত হানা,
গনতন্ত্রের মুক্ত কপোত
মেলুক আবার ডানা।
Comments (7)
বিরহের কবিতা। হঠাৎ মুখোমুখি প্রিয় মানুষটির। তারপর পুরনো কিছু স্মৃতি রোমন্থন। কিন্তু কবি সম্বিৎ ফিরে পায়, যখন দেখে প্রিয় মানুষটি এখন অন্যের হাতে হাত রেখেছে। তবে কবিও এখন নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে। নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে। ভালো লাগলো কবিতা নাসরিন। ভালো থেকো।
কেমন আছো তোমরা ?অনেক দিন যোগাযোগ নাই ।বাসা'র নাম্বার এখন ও নাওনি? আপুকে সালাম দিও ।দীপ্ত'র জন্য ও আদ'র ।
বিরহের নদীতে কবি ভাসে খুব সুখেই! কি এক অদ্ভুত অমোঘ নিয়ম যেন এই! বিরহী পাখীরাই কবিকে সব থেকে বেশী গান শোনায়। সে গানে নিজের বেদনারা ভেসে যায় অচিন কোন দেশে তাইতো সে গানেই কবি সুখ খুঁজে পায়।
মজার ব্যাপার হল আমি নিজে একটা সময়ে এতো বিরহের কবিতা লিখেছি যে একটা সময় আনন্দের কিছু লেখার জন্য আমাকে রীতিমত তপস্যা করতে হত। যাইহোক তারপর বিরহের লেখা প্রায় ছেড়ে দিয়েছি।
এখন শুধু প্রেমের কবিতা লিখি। এমন করে লিখি অনেকে ভাবে আমি মনে হয় এই বুড়ো বয়সে প্রেম করছি
শুভেচ্ছা নাসরিন
কবিতা বেশ ভালো লেগেছে। ভালো থেকো। শুভকামনা নিরন্তর।
জানিনা নীলদা বিরহটাই কেন জানি বেশি টাচ করে অথচ আমি একজন দুর্দান্ত সুখি মানুষ।কেউ ভাবতেই পারে আমি না জানি কত দুঃখে আছি ।প্রেমের কবিতা কেমনে লিখুম সেটাই ভাবতাসি ।নীলদা টিপস দেন ।
অনাঘ্রাতে’ই ঝরে গেছে যে ফুল
অহর্নিশ তার বন্দনা , এখন’তো আমি আর করিনা !
..................................................................
ব্যস্ত নগরী’র ঔরসে ,আবার নুতন করে জন্ম নিয়েছে
আমার ধ্রুপদী স্বপ্নগুলো ।
বেশ ভালো লেগেছে কবিতা...
শুভকামনা !!!
ধন্যবাদ জানবেন মাসুম ভাই ।ভাল থাকুন সদা ।