আজ ১৪ মার্চ বিকেল ৪ টায় সংসদ ভবনের দক্ষিনে "খাচার বিরুদ্ধে" নামে একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আমার তোলা ছবি ।নিচের লেখাটি ইভেন্ট পেজ থেকে নেয়া ।
লুইস আই কানের বিখ্যাত স্থাপনা বাংলাদেশ সংসদ ভবন। সারা শহরের এই একটুখানি চত্বর হঠাত আমাদের নিয়ে যায় অন্য কোনখ...ানে। দক্ষিণে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও উত্তরে ক্রিসেন্ট রোডের মাঝখানে ২০০ একর জায়গায় আমাদের সংসদ ভবন। বিশ শতকের নির্বাচিত ১০০টি স্থাপত্যের একটি। অনেক সময় লেগেছে এই পুরো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে। ১৯৬২ থেকে ১৯৮১। লুই কান মারা যান চুয়াত্তরে। কিন্তু এর আগেই ১৯৭৩ সালে ভবনের ধারণাটি চূড়ান্ত করে দিয়ে যান। সংসদ ভবন, সংসদ সদস্যদের আবাসিক ভবন, দক্ষিণ দিকের খোলা অংশ জনগণের জন্য—এটাই হচ্ছে পুরো পরিকল্পনার ধারণা। ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে’ সংসদ সচিবালয় সংসদ ভবন চত্বরকে লোহার শিকের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলার একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করেছে সংসদ সচিবালয় (ডেইলি স্টার, ২৩ ফেব্রুয়ারি)। প্রথমেতো মানিক মিয়াহ এভিনিউটা গেল এখন সংসদ ভবনের চারপাশ জুড়ে গ্রিলের বাউন্ডরি দিয়ে একে খাঁচায় পোরার প্ল্যান করা হয়েছে। এজন্য আবার গাছও কাটা হয়েছে। ভাবতে পারেন? আমি ভাবতে পারি না। আমরা পারছি না। তাই আমরা সংস্কৃতি চর্চার সকল ক্ষেত্র থেকে জড়ো হবো নিজেদের মানসিক পরিস্থিতি প্রকাশের জন্য। খাঁচার বিরুদ্ধে আমাদের সকলের প্রতিক্রিয়া প্রকাশের জন্য।
'এ খাঁচা ভাঙব আমি ক্যামন করে' এই আমাদের হয়তো শক্তি। মানসিক শক্তিই আমাদের সত্য জানাবার হাতিয়ার। সে শক্তি বলিয়ান হতেই এক হওয়া। কিছু সময় আছে আমরা কোনদিন অনেক কিছু ভাবিনি, হিসেব কসিনি, এটাও ঠিক এরকম সময়। আমরা পানাম বাঁচাতে পারিনি, আহসান মনজিল পারিনি, খান জাহান আলির মাজারের দুরবস্থা ঠেকাতে পারিনি কিন্তু তার মানসিক হতবিহব্বলতাও আমরা ভুলিনি। আসুন সে হতবিহব্বলতা এবার সবাই মিলে একসাথে প্রকাশ করি।
সকল শিল্পমাধ্যমে জড়িত শিল্পীরা যে যার ক্ষেত্র থেকে আমরা আমাদের কাজ নিয়ে উপস্থিত হচ্ছি। গান, নাচ, নাটক, পারফরমেনস, মূকাভিনয়, ছবি, মানব বন্ধন, কবিতা যেকোনো মাধ্যমে ১৪ তারিখ শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে সংসদের উল্টোদিকের ফুটপাথে আমরা সবাই আসুন প্রকাশ করি খাঁচার বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান। সকল পারফরমেন্স এক সাথে চলতে থাকবে পুরোটা ফুটপাথ জুড়ে। আসুন একজন জগতখেত শিল্পীর কাজের সম্মান বাঁচাতে শিল্পীরা দাঁড়াই একসাথে।
লুইস আই কানের বিখ্যাত স্থাপনা বাংলাদেশ সংসদ ভবন। সারা শহরের এই একটুখানি চত্বর হঠাত আমাদের নিয়ে যায় অন্য কোনখ...ানে। দক্ষিণে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও উত্তরে ক্রিসেন্ট রোডের মাঝখানে ২০০ একর জায়গায় আমাদের সংসদ ভবন। বিশ শতকের নির্বাচিত ১০০টি স্থাপত্যের একটি। অনেক সময় লেগেছে এই পুরো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে। ১৯৬২ থেকে ১৯৮১। লুই কান মারা যান চুয়াত্তরে। কিন্তু এর আগেই ১৯৭৩ সালে ভবনের ধারণাটি চূড়ান্ত করে দিয়ে যান। সংসদ ভবন, সংসদ সদস্যদের আবাসিক ভবন, দক্ষিণ দিকের খোলা অংশ জনগণের জন্য—এটাই হচ্ছে পুরো পরিকল্পনার ধারণা। ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে’ সংসদ সচিবালয় সংসদ ভবন চত্বরকে লোহার শিকের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলার একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করেছে সংসদ সচিবালয় (ডেইলি স্টার, ২৩ ফেব্রুয়ারি)। প্রথমেতো মানিক মিয়াহ এভিনিউটা গেল এখন সংসদ ভবনের চারপাশ জুড়ে গ্রিলের বাউন্ডরি দিয়ে একে খাঁচায় পোরার প্ল্যান করা হয়েছে। এজন্য আবার গাছও কাটা হয়েছে। ভাবতে পারেন? আমি ভাবতে পারি না। আমরা পারছি না। তাই আমরা সংস্কৃতি চর্চার সকল ক্ষেত্র থেকে জড়ো হবো নিজেদের মানসিক পরিস্থিতি প্রকাশের জন্য। খাঁচার বিরুদ্ধে আমাদের সকলের প্রতিক্রিয়া প্রকাশের জন্য।
'এ খাঁচা ভাঙব আমি ক্যামন করে' এই আমাদের হয়তো শক্তি। মানসিক শক্তিই আমাদের সত্য জানাবার হাতিয়ার। সে শক্তি বলিয়ান হতেই এক হওয়া। কিছু সময় আছে আমরা কোনদিন অনেক কিছু ভাবিনি, হিসেব কসিনি, এটাও ঠিক এরকম সময়। আমরা পানাম বাঁচাতে পারিনি, আহসান মনজিল পারিনি, খান জাহান আলির মাজারের দুরবস্থা ঠেকাতে পারিনি কিন্তু তার মানসিক হতবিহব্বলতাও আমরা ভুলিনি। আসুন সে হতবিহব্বলতা এবার সবাই মিলে একসাথে প্রকাশ করি।
সকল শিল্পমাধ্যমে জড়িত শিল্পীরা যে যার ক্ষেত্র থেকে আমরা আমাদের কাজ নিয়ে উপস্থিত হচ্ছি। গান, নাচ, নাটক, পারফরমেনস, মূকাভিনয়, ছবি, মানব বন্ধন, কবিতা যেকোনো মাধ্যমে ১৪ তারিখ শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে সংসদের উল্টোদিকের ফুটপাথে আমরা সবাই আসুন প্রকাশ করি খাঁচার বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান। সকল পারফরমেন্স এক সাথে চলতে থাকবে পুরোটা ফুটপাথ জুড়ে। আসুন একজন জগতখেত শিল্পীর কাজের সম্মান বাঁচাতে শিল্পীরা দাঁড়াই একসাথে।
Comments (3)
সুন্দর তুলনা। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আমার প্রিয় বড় ভাই মেজদা।
মেজদা
একজন ধর্ষণকারী
চরম উত্তেজিত ,
ক্লান্ত
অবশেষে ,
খুব আনন্দিত
...............
মুখে তার
নির্লজ্জ পশুর দাঁত কেলানো হাসি...
মাসুম ভাই চরম আনন্দিত তাই চুপচাপ।