Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মেঘলা মেয়ে

৯ বছর আগে

ওয়ারলেস কমিউনিকেশন সিষ্টেম বেসিক


কমিউনিকেশন সিষ্টেম কি?  
যে সিষ্টেমের সাহায্য যে সিষ্টেমের সাহায্য একস্থান থেকে অন্যস্থানে তথ্য প্রেরন করা যায় এবং সক্রিয়ভাবে যোগাযোগ সম্ভব হয়, তাকেই কমিউনিকেশন সিষ্টেম বলা হয়। সব কমিউনিকেশন সিষ্টেম ইলেকট্রনিক্স কমিউনিকেশন সিষ্টেম নয়। প্রাচীনকালে মানুষ যখন কবুতরের মাধ্যমে অথবা পায়ে হেটে চলা রানারের মাধ্যমে তথ্য প্রেরন করতো, সেগুলোও একধরনের কমিউনিকেশন সিষ্টেম। পরবর্তীতে, টেলিগ্রাফ, টেলিফোন, বেতার, মোবাইল নেটওয়ার্ক, স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন ইত্যাদি কমিউনিকেশন সিষ্টেমের উদাহরন।  

কমিউনিকেশন সিষ্টেমে বিবেচ্য বিষয় সমূহ কি?  
যেকোন কমিউনিকেশন সিষ্টেমে তিনটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় রয়েছে। এগুলো হচ্ছে,  
·     সিষ্টেমের দক্ষতাঃ কতটা কমসময়ে, কম খরচে, দক্ষভাবে সিষ্টেম তথ্য পরিবাহিত করতে পারে।  
·  সিষ্টেমের নির্ভরযোগ্যতাঃ সিষ্টেম কতটা নির্ভরযোগ্যভাবে কাজ করতে পারে অথবা যে তথ্য সিষ্টেমে দেয়া হবে, সিষ্টেম তা গন্তব্যস্থানে পৌছবে কিনা?
·  সিষ্টেমের নিরাপত্তাঃ সিষ্টেম কতখানি নিরাপদ? সিষ্টেম থেকে তথ্য চুরি যাবে কিনা বা সিষ্টেমের তথ্যর উপর নজরদারী হবে কিনা?  

কমিউনিকেশন সিষ্টেমে সাধারন অংশ সমূহ কি?  
যেকোন কমিউনিকেশন সিষ্টেমে সাধারনত তিনটি অংশ থাকে। নিচে একটি সাধারন কমিউনিকেশন মডেলে তিনটি অংশ দেখানো হলো।       তথ্যর সোর্সঃ যেখান থেকে তথ্য তৈরী হচ্ছে। তথ্যর গন্তব্যঃ যেখানে তথ্য যাচ্ছে। তথ্যর মাধ্যমঃ যে মাধ্যমের ভিতর দিয়ে তথ্য চলাচল করছে।  

তথ্যর সোর্স থেকে গন্তব্য যেতে, তথ্যকে কি কি পর্যায় পার হতে হয়?  

প্রেরক থেকে প্রাপক পর্যন্ত পৌছতে তথ্যকে নিচের পর্যায় সমূহ অতিক্রম করতে হয়।     প্রেরকঃ যে বা যেখান থেকে তথ্য প্রেরিত হচ্ছে। যেমনঃ এনালগ সিগন্যাল, ডিজিটাল সিগন্যাল।   মডুলেটরঃ তথ্যকে মাধ্যমের ভিতর দিয়ে প্রেরন করবার জন্য বিশেষ প্রক্রিয়াজাত করা।   ট্রান্সমিটারঃ তথ্যকে বিশেষ চ্যানেলে মাধ্যমের ভিতর দিয়ে প্রেরন করা। যেমন কোন ট্রানডিউসর, এমপ্লিফায়ার, এন্টেনা ইত্যাদি। মাধ্যমঃ যার ভিতর দিয়ে তথ্য প্রবাহিত হচ্ছে। যেমনঃ তার, অপটিক্যাল ফাইবার, স্পেস ইত্যাদি।   রিসিভারঃ প্রেরিত তথ্যকে চিহ্নিত করা এবং এবং তা রিসিভ করা। ট্রানডিউসর, এমপ্লিফায়ার, এন্টেনা ইত্যাদি।   ডিমডুলেটেরঃ ধারন করা তথ্যকে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা। প্রাপকঃ যে বা যেখানে তথ্য শেষ পর্যন্ত পৌছচ্ছে। যেমনঃ কোন ব্যাক্তি, কম্পিউটর, স্পীকার ইত্যাদি।  

কমিউনিকেশন সিষ্টেমে কি কি উপাদান থাকে?    
 ইনপুট ট্রানডিউসারঃ কমিউনিকেশন সিষ্টেমে তথ্যকে অবশ্যই কোন চ্যানেলের ভিতর দিয়ে প্রেরনের পূর্বে, সেই চ্যানেলের উপযুক্ত করে তৈরী করতে হবে। একাজের জন্য ইনপুট ট্রানডিউসারের ভিতর দিয়ে তথ্যকে প্রবাহিত করা হয়। যেমন, মাইক্রফোনের সাহায্য শব্দকে ভোল্টেজ সিগন্যালে পরিনত করা হয়।   ট্রান্সমিটারঃ ট্রান্সমিটার ইনপুট সিগন্যালকে এক বিশেষ ধরনের সিগন্যালে পরিনত করে, যেটি ট্রান্সমিশন চ্যানেলের বৈশিষ্টের সাথে মিল থাকে। ট্রান্সমিটার অনেক কাজ করতে পারে। ট্রান্সমিটার সর্বদা সিগন্যালকে মডুলেট করে, কোডিং করে। আবার মাঝে মাঝে এটি সিগন্যালকে বিবর্ধন ও ফিল্টার করে থাকে।   চ্যানেলঃ যার ভিতর দিয়ে তথ্য প্রবাহিত হয়। এটি বহুমূখী হতে পারে। যেমন আবহাওয়া স্তর, তার, ফাইবার অপটিক্স ইত্যাদি।   রিসিভারঃ রিসিভারের কাজ ট্রান্সমিটারের বিপরীত। রিসিভার সিগন্যালকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসে। রিসিভার সাধারনত সিগন্যালকে রিসিভ করে, ডিমডুলেট করে, ডিকোড করে এবং সিগন্যাল যদি দূর্বল হয় তবে তাকে বিবর্ধন করে ইত্যাদি।   আউটপুট ট্রানডিউসারঃ এটি সিগন্যালকে ব্যবহারকারীর উপযুক্ত করে তৈরী করে। ব্যবহারকারী হতে পারে কোন ব্যাক্তি, কম্পিউটার, লাউড স্পীকার ইত্যাদি।  

তথ্য ট্রান্সমিশনের প্রকার সমূহ কি?  
সাধারনত তিন উপায়ে তথ্য ট্রান্সমিশন হয়ে থাকে। এগুলো হচ্ছে,   ·       সিমপ্লেক্স সিষ্টেমঃ এই সিষ্টেমে তথ্য একমুখী প্রেরন করা হয়। এর মানে প্রেরক শুধু তথ্য প্রেরন করে এবং গ্রাহক শুধু তথ্য গ্রহন করে। সিমপ্লেক্স সিষ্টেমের উদাহরন হচ্ছে, বেতার বা টেলিভিশন সিষ্টেম, যেখানে স্টেশন থেকে তথ্য প্রেরন করা হয়। কিন্তু আমরা স্টেশনে কোন তথ্য প্রেরন করতে পারিনা।  
·       হাফ ডুপ্লেক্স সিষ্টেমঃ এই সিষ্টেমে প্রেরক এবং প্রাপক উভয়ই তথ্য প্রেরন এবং গ্রহন করতে পারে। কিন্তু একসাথে নয়। যখন তথ্য প্রেরন করা হয়, তখন তথ্য গ্রহন করা যায় না এবং তথ্য গ্রহন করার সময় তথ্য প্রেরন করা যায়না। যেমন ওয়াকি-টকি, ইন্টারকম ইত্যাদি।  
·       ফুল ডুপ্লেক্স সিষ্টেমঃ এই সিষ্টেমে প্রেরক এবং প্রাপক একই সাথে তথ্য প্রেরন এবং গ্রহন করতে পারে। একজনের জন্য অন্য জনকে অপেক্ষা করতে হয়না। হাফ ডুপ্লেক্স সিষ্টেমে যতগুলো তার বা ব্যান্ড উইথ প্রয়োজন হয়, ফুল ডুপ্লেক্স সিষ্টেমে এর দ্বিগুন প্রয়োজন হয়। যেমন মোবাইল ফোন বা টেলিফোন, কম্পিউটর সিষ্টেম।  

এনালগ এবং ডিজিটাল সিগন্যাল কি?  
এনালগ সিগন্যালে ইনফিনিট মান থাকতে পারে। এনালগ সিগন্যালের যেকোন পয়েন্টে মান নির্ধারন করলে আমরা ভিন্ন ভিন্ন মান পাব। অন্যদিকে ডিজিটাল সিগন্যালে নির্দিষ্ট মান থাকবে। কমিউনিকেশন সিষ্টেমে আমরা এনালগ এবং ডিজিটাল উভয় ধরনের সিগন্যাল ব্যবহার করি।  
পিরিয়ডিক এনালগ সিগন্যাল কি?  
পিরিয়ডিক এনালগ সিগন্যাল হতে পারে সাধারন সিগন্যাল বা জটিল সিগন্যাল। সাধারন সিগন্যাল হচ্ছে সাইন ওয়েভ। জটিল সিগন্যাল হচ্ছে অনেকগুলো সাইন ওয়েভের সমষ্টি। সাধারন সাইন ওয়েভের সাথে বিভিন্ন এমপ্লিটিউডের সাইন ওয়েভ সংযুক্ত করে বিভিন্ন জটিল ওয়েভ যেমন স্কয়ার ওয়েভ, স-টুথ ওয়েভ তৈরী করা সম্ভব।  
ফিকোয়েন্সি কি?  
কোন ওয়েভ সময়ের সাথে কি হারে পরিবর্তন হয়, তা হচ্ছে সেই ওয়েভের ফিকোয়েন্সী। যদি সময়ের সাথে পরিবর্তন দ্রুত হয় তবে হাই ফিকোয়েন্সী এবং যদি পরিবর্তন অল্প হয় তবে লো ফিকোয়েন্সী। ফিকোয়েন্সী মাপা হয় হার্জ দিয়ে। যদি প্রতি সেকেন্ডে একবার ঘুরে তবে তার ফিকোয়েন্সী এক হার্জ। ফিকোসেন্সীকে দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
1 Hz                     1 Hz 1000 Hz              1 kHz 1 000 000 Hz      1 MHz    

যদি কোন সিগন্যাল একেবারেই পরিবর্তন না হয় তবে ফিকোয়েন্সী হচ্ছে শুন্য। আর যদি মুহুর্তেই পরিবর্তন হয়ে যায় তবে ফিকোয়েন্সী ইনফিনিটি।  

ফেজ কি?   কোন ওয়েভ কোথায় থেকে শুরু হয় তা হচ্ছে সেই ওয়েভের ফেজ। কোন ওয়েভ শুরুর জন্য, শুন্যকে রেফারেন্স পয়েন্ট হিসাবে ধরা হয়। শুন্য অবস্থান থেকে কোন তরঙ্গ কত আগে বা পরে শুরু হয়েছে, তা হচ্ছে ফেজ।    

এমপ্লিটিউড মডুলেশন ও ফিকয়েন্সী মডুলেশন কি কি?  

সাধারন সাইন ওয়েভ ট্রান্সমিশনের জন্য উপযুক্ত নয়। ট্রান্সমিশনের জন্য আমাদের দরকার জটিল সাইন ওয়েভ। এজন্য আমরা যে তথ্য প্রেরন করতে চাই তাকে ক্যারিয়ার ফিকোয়েন্সীর সাথে সংযুক্ত করা হয়। এই সংযুক্ত ফিকোয়েন্সীকে প্রেরন করা হয়। এখন যদি কোন তথ্যকে ওয়েভের এমপ্লিটিউডের উপর নির্ভর করে মডুলেট করা হয় তবে তাকে বলা হয় এমপ্লিটিউড মডুলেশন বা এ এম।   আর যদি কোন ওয়েভকে তার ফিকোয়েন্সীর উপর নির্ভর করে মডুলেট করা হয় তবে তাকে বলা হয় ফিকোয়েন্সী মডুলেশন বা এফ এম। ফিকোয়েন্সী মডুলেশনে বেশি ব্যান্ডের প্রয়োজন হয়।  

ডেসিবেল কি?  

ইলেকট্রনিক্স যোগাযোগ ব্যবস্থায়, ডেসিবেল হচ্ছে দুটি ওয়েভের পাওয়ারের অনুপাত। কোন তরঙ্গ কতখানি গেইন বা লস করে তার অনুপাত হচ্ছে ডেসিবেল। ডেসিবেলকে লগ স্কেলে প্রকাশ করা হয়। যদি দুটি ওয়েভের পাওয়ার P1 এবং P2 দিয়ে প্রকাশ করা হয় তবে, যদি ডেসিবেলের মান পজিটিভ হয় তবে আউটপুট পাওয়ার ইনপুট পাওয়ারের চেয়ে বেশি। এক্ষেত্রে এমপ্লিফিকেশন বা বিবির্ধন হয়েছে। আর যদি ডেসিবেলের মান বিপরীত হয় বা নেগেটিভ হয় তবে ইনপুট পাওয়ার আউটপুট পাওয়ারের চেয়ে কম এবং এক্ষেত্রে পাওয়ার লস হয়েছে। পাওয়ার গেইনকে ভোল্টেজের সাপেক্ষে লেখা যায়।
 
   
 
    কি কি উপায়ে রেডিও ওয়েভ প্রবাহিত হতে পারে?   সাধারনত তিন উপায়ে রেডিও ওয়েভ প্রবাহিত হতে পারে
·        গ্রাউন্ড ওয়েভ প্রবাহঃ আমরা জানি আমাদের পৃথিবী গোলাকার। রেডিও ওয়েভ পৃ্থিবীর বক্ররেখা অনুসরন করে বহুদুর যেতে পারে। সাধারনত এ এম রেডিওতে এই কৌশল অবল্মবন করা হয় এবং সর্বোচ্চ দুই মেগা হার্জ পর্যন্ত সিগন্যাল এই উপায়ে প্রেরন করা যায়।   ·       স্কাই ওয়েভ প্রবাহঃ এই উপায়ে তরঙ্গকে আকাশে প্রেরন করা হয়। এই তরঙ্গ আকাশের আয়োনাইজড স্তরে প্রতিফলিত হয়ে নিচে ফেরত আসে। এভাবে প্রতিফলনের মাধ্যমে তরঙ্গ তার গন্তব্য স্থানে পৌছে।   ·       লাইন অফ সাইট বা দৃষ্টিসীমাতে তরঙ্গ প্রবাহঃ এই উপায়ে প্রেরক এবং গ্রাহক এন্টেনা অবশ্যই একই দৃষ্টিসীমাতে থাকতে হয়।  

মডুলেশন  কি?  

মডুলেশন হচ্ছে একটি বিশেষ উপায় যার মাধ্যমে, কোন তথ্য বা মেসেজকে, ক্যারিয়ার সিগন্যালের সাথে সংযুক্ত করা হয়। মেসেজ হতে পারে কোন এনালগ সিগন্যাল m(t) অথবা কোন ডিজিটাল সিগন্যাল d(t) ক্যারিয়ার হতে পারে কোন সাইন ওয়েভ অথবা পালস ট্রেইন। যদি ক্যারিয়ার সাইন ওয়েভ হয় তবে সমীকরন হতে পারে,   যদি মেসেজ সিগন্যাল m(t)  এমপ্লিটিউড নিয়ন্ত্রন করে তবে এটা হবে এমপ্লিটিউড মডুলেশন যদি মেসেজ সিগন্যাল m(t)  ফিকোয়েন্সী নিয়ন্ত্রন করে তবে এটা হবে ফিকোয়েন্সী মডুলেশন যদি মেসেজ সিগন্যাল m(t)  পালস নিয়ন্ত্রন করে তবে এটা হবে পালস মডুলেশন  

ডি-মডুলেশন কি?  

মডুলেশন ব্যবস্থায় ক্যারিয়ার এবং মেসেজ সিগন্যালকে একত্রে মেশানো হয় এবং নতুন সিগন্যাল তৈরী করা হয়। ডি-মডুলেশন হচ্ছে, এই মডুলেডেট সিগন্যালকে ভেঙ্গে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা।  

কি কি প্রকারের তথ্য হতে পারে?  
বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন মাত্রার তথ্য হতে পারে। একমাত্রার তথ্য – কথা দুই মাত্রার তথ্য – ছবি তিন মাত্রার তথ্য – ভিডিও তথ্য চার মাত্রার তথ্য- সময়ের সাথে তথ্যর পরিবর্তন  

মডুলেশন করার প্রয়োজনীয়তা কি?  
সিগন্যালকে ট্রান্সমিটারের অভ্যন্তরে, উচ্চ ফিকোয়েন্সীর ক্যারিয়ারের সাথে মিশানো হয় এবং এরপর একে এন্টেনার সাহায্য প্রচার করা হয়। এখন প্রশ্ন হতে পারে, সরাসরি সিগন্যাল প্রেরন করলে কি সমস্যা। মডুলেশোন এর প্রয়োজন কি? মূলত তিনটি কারনে মডুলেশন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। আমরা জানি এন্টেনার সাহায্য তথ্য প্রেরন এবং গ্রহন করা হয়। সঠিকভাবে তথ্য প্রেরন এবং গ্রহন করার জন্য, এন্টেনার আকার অবশ্যই, যে ওয়েভ লেনথ এ সিগন্যাল প্রেরন করা হবে তার এক চর্তুথাংশ হতে হবে। যেমন আমরা যদি ২ কিলো হার্জ কোন সিগন্যাল মডুলেশন ছাড়া প্রেরন করতে যাই, তবে এন্টেনার আকার হতে হবে, দৈঘ্য = তরঙ্গ দৈঘ্য/৪ = গতি/৪*ফিকোয়েন্সী = (3 X 10^8)/(4 X2 X10^8 =  3.75 কি মি যখন কম ফিকোয়েন্সীর মেসেজ কে উচ্চ ফিকোয়েন্সীর ক্যারিয়ারের সাথে মেশানো হয় তখন সর্বোমোট ফিকোয়েন্সী বেড়ে যায় এবং তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কমে যায়। এভাবে কম দৈর্ঘ্যর এন্টেনা প্রয়োজন হয়। আবার যদি শুধুমাত্র মেসেজ প্রেরন করা হয় তবে সব ব্রডকাষ্ট ২০-২০০০০ হার্জের মধ্য হবে। যার ফলে স্টেশনগুলো একে অপরের সাথে মিশ্রিত হয়ে যাবে। এর পরের কারনটি হচ্ছে নইজ। যদিও নইজকে পুরোপুরি সরানো সম্ভব নয়। তবুও ক্যারিয়ার ব্যবহার করে, নইজকে কিছু কমানো সম্ভব।
১ Likes ১ Comments ০ Share ৭৯৪ Views