ওরে সোনার বন্ধু ও বন্ধু শোন
রক্ত পাওয়া মোর বাংলা ভাষা
বলতে বুঝতে করিস কেন ভুল
সত্যিকথা স্বীকারে করি চুলাচুল
তাই তো দেখি- ঢং সেজেছে-
মনের মাঝে নাই রে একেবারে নাই
একুশের চেতনা ফুটা ফুল।।
কি করে ভাবিস সৌভা পাবে বল
মাতৃভাষার মাঝে অন্যভাষার মিশ্রন
কার কাছে সভ্য রাখ বাজায়
সবাই বাঙ্গালী মোরা বাংলাভাষা বল;
বিশ্বস্ময়ণ আন্তর্জাতিকমাতৃভাষা দিবস পেলো
কি করে হবে বাংলায় ধারা মিষ্টি মন
দেহের মাঝে যদি না থাকে মাগো
মাতৃত্বের স্বপ্নমাখা মুখরিত গুনেবলি বল।।
বলি কি আর মোদের কণ্ঠ ভরে গৌরব
জ্বলাঞ্জলি দিয়ে শুধু গড়তে চাও,
কোন সভ্যতার এক অগ্রসন; ভুলে যাও
ভাষাশহীদের ফুটন্ত সম্মান; লজ্জারত মুখটা
কোথায় রাখ লুঁকাত্ব ভাষার মান রাখতে
বিনাস্বার্থে দিয়েছে প্রাণ, তৈলত্ব ভাবটা ছেড়ে
স্বাধীন বাংলা গড়,মহান একুশে স্বাধীনতা
যোদ্ধের চেতনায় হবে মনোবল।।
লেখারতারিখঃ ০৭/০২/১৪
================
Comments (6)
পরকীয়া প্রেম না ভালোবাসা সে ব্যাখ্যায় আর গেলাম না। তবে আমি বলবো ভালোবাসাকে হত্যা, তারপর অনুশোচনা এবং সবশেষে আত্মসমর্পণ। গল্পের ভেতর দিয়ে বেশ ভালো ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন। অনেকে গল্পে ছোট ছোট বাক্য পছন্দ করে না। কিন্তু আমি কোন এক কারণে করি। আপনার গল্পেও ছোট ছোট বাক্যের ব্যবহার আমার কাছে ভালো লেগেছে।
দুই নৌকায় পা দিয়ে জীবন চালানো খুব কষ্টকর। তবে দুই নৌকায় পা দেয়ার আগে সেটার কুফলটা যদি আমারে একটু অনুধাবনের চেষ্টা করি, তবে হয়তো সমূহ বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারি। নিরু সেটা করে নাই। তাই এক সময় নিজেই নিজেক বিপদের মধ্যে ফেলে দেয়। কিন্তু বিপদে পড়লে অনেক সময় মানুষ সঠিক সিদ্ধান্তটি নিতে ব্যর্থ হয়। নিরুর বেলায়ও তাই হয়েছে। তাই সে জুনায়েদকে খুন করে। কিন্তু এক বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে যেয়ে আরও অনেক বিপদে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। সেগুলো থেকে অনেকেই বের হয়ে আসতে পারে না। নিরুও পারে নাই। এটাই বাস্তবতা। ধন্যবাদ সীমান্ত।
অনেক মুগ্ধ হলাম ঘাস ফুল । এতো সুন্দর করে বিশ্লেষণ করেছেন সত্যি আমি আপ্লুত । অনেক ভালো থাকুন, শুভ কামনা সতত
ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে!
ধন্যবাদ ভাই সারোয়ার জাহান । ভালো থাকুন সতত, শুভ কামনা