উপন্যাস চরিত
যদি ফিরিয়ে দিতে চাও দিও,
কাছে ডাকোনি বলে অভিমান করবোনা।
মুখ ফুটে কখনো কাছে ডাকবেনা জানি-
ভাল লাগা না লাগার কথাগুলো চিরকুটে জানিও।
প্রকাশ্যে না দিতে চাইলে গোপনেই দিও।
আর হ্যাঁ, “দূরবীন” শেষ করেছো?
“গর্ভধারিনী” হাতে পেলে পৌঁছে দেবো।
চিরকুটটা নাহয় বইয়ের ভাঁজেই রেখে দিও-
কেউ দেখবেনা।আমার বই অন্য কেউ ধরেনা।
জীবনটা উপন্যাস নয়,হলে-
তুমি আমি নিশ্চয়ই অদ্ভূত দুটো চরিত্র হয়ে
পাঠকের মনে জায়গা করে নিতাম।
নিতাম কি! উল্টোটাও হতে পারতো।
আমাদের চরিত্র সৃষ্টি করে- লেখক বেচারা হয়তো
পাঠকের ধিক্কার কুড়াতো।
আমি কিন্তু কখনোই তোমার কাছে “ধ্রুব” হতে চাইবোনা-
তুমি বরং “রেমি” না হয়ে জয়িতা হয়েই থেকো।
তুচ্ছ একটা প্রেমকে নাকচ করতে
ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই-
প্রত্যাখ্যানের ভাষা চিরকুটেই লিপিবদ্ধ থাকুক,
ভাঙ্গা মনের দেয়ালে করুণার রঙ লাগিওনা।
আমি উপন্যাসের কোন নায়ক নই-
আর বাস্তবে তুমিও কোন নায়িকা নও।
Comments (0)
দারুন হয়েছে ছড়াটি। একেবারে সময়োপযোগী
শুভেচ্ছা রইলো।
নক্ষত্র ব্লগে স্বাগতম। আশা করছি আমরা এক সৃজনশীল পথে হাটতে পারবো।
ব্লগিং হোক আনন্দের। শিক্ষণীয়।
নক্ষত্র ব্লগ বাংলা ব্লগ জগতে সর্বাধুনিক সুবিধা নিয়ে অনলাইন লেখকদের অন্য নতুন প্লাটফর্ম হিসেবে নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখবে এ কামনা করি।