শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
আমি যারে ভাল বাসি
শুনতে পাই তার মধুর হাসি
এই নয়নে প্রান ভরে যে দেখতে চাই
অন্ধজীবন কঠিন জীবন সাধ আছে মোর সাধ্য নাই।
ও মোর আল্লাহরে. অন্ধজীবন কঠিন জীবন
সাধ থাকিলেও সাধ্য নাই।
পায়ের মলে রিনি ঝিনি
মনে হয়রে চিনি চিনি
প্রিয়া বলে ডাকতে আমার সাহস নাই
অন্ধজীবন কঠিন জীবন সাধ থাকিলেও সাধ্য নাই।
পাশ দিয়ে যখন হেটে যায়রে
কি আবেশে ফিরে চায়রে
কল্পনাতে দেখছি শুধু বাস্তবে তো দেখি নাই
অন্ধজীবন কঠিন জীবন সাধ থকিলেও সাধ্য নাই
প্রিয়া মোর যে কত সুন্দর
দেখতে কাঁদে আমার অন্তর
চাঁদ বদনীর সুন্দর মুখটি কখনতো দেখি নাই
অন্ধজীবন কঠিন জীবন সাধ থাকিলেও সাধ্য নাই
স্রোষ্টা সৃষ্টি করলে মোরে
কেন করলে অন্ধ করে
হৃদয় জুড়ে প্রেম দিয়েছো দৃষ্টি ছাড়া মূল্য নাই
অন্ধজীবন বৃথা জীবন সাধ থাকিলেও সাধ্য নাই।
Comments (13)
বইমেলার দ্বিতীয় দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে রসরচনা ভালো লাগলো। আপনার হর্ষ বিষাদ সব মুহূর্তই বেশ যত্ন নিয়ে শেয়ার করেছেন। তবে এই ধরণের পোস্টের সাথে আরও বেশী ছবি থাকা উচিৎ ছিল। কারণ আমরা যারা বিশেষ করে প্রবাসী, তারা অনেক ব্লগারকেই চিনি না। তাই ছবি দিয়ে সাথে ক্যাপশন জুড়ে দিলে তাদের চিনে নিতে পাড়তাম। আশা করছি আপানর সামনের পোষ্টগুলোতে সেটা করবেন। বিশেষ দ্রষ্টব্যে বলেছেন আরও অনেক এই ধরণের পোষ্ট আসতে পারে। অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ যূথী।
গতকাল শুধু স্টলেই বসেছিলাম। ভালো ছবি সবই নীল'দার ক্যামেরায় রয়েছে। সেগুলো যদি রাতেই ফেসবুক এ শেয়ার পেতাম তাহলে আমিও শেয়ার দিতে পারতাম।
কাল আমার মত আমার ক্যামেরাকেও শীতে পেয়েছিলো।
আপনাকে দেখে ২০১০ ২০১১ ২০১২ সালের বইমেলার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। দুই হাতে তিনশ লিটিলম্যাগ নিজে হাতে বয়ে নিয়ে গিয়ে ভিতরে ঢুকেছি বইমেলায়। আপনার পোস্ট পড়ে নস্টালজিক হয়ে পড়ছি।
আপনার মত দেখতে অনেক পাঠকের দিকে তাকিয়ে খুব মনযোগ দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম, এটা কি তাহমিদুর ভাই।
খুব মিস করছিলাম আপনাদের সবাইকে।
/এরকম একই বিষয়ে আরও অনেক গল্প-কাহিনী বইমেলার শেষ দিন পর্যন্ত কয়টি লিখিত হবে তার হিসেবটা এই মুহুর্তে জানা নেই।।/
হুমমম যাক, তুমি তো এরকম একটা লিখেই ফেললে যুথী এবং আমার এরকম একটা অলরেডি পড়া হয়েই গেলো সুলিখিকা যুথির বদৌলিতে। বেশ চমৎকার লিখেছ এবং আমিও পড়ে বেশ মজা পেলাম। বইমেলার দ্বিতীয় দিনে তোমার অভিজ্ঞতার কথাগুলো গল্পের মত করে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ। সেইসাথে শুভকামনা রইলো।
প্রথম দিনের অভিজ্ঞতাও লেখার অনেক ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু- লেখাটা এখনো অ-লেখাই রয়ে গেলো। কখন যে লিখবো!
থ্যাংকু, আপু। আপনাদের উৎসাহেই আরো পর্ব আসবে আশা করি। কাল অনেক রাত অবধি রেস্ট না নিয়ে এটা লিখে পোস্ট করলাম। আপু, আপনি কোথায় থাকেন? আসা সম্ভব হলে দেখা হবে নিশ্চয়ই সাদাকাগজের(এক রঙ্গা এক ঘুড়ি) স্টলে।