Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

দিলারা জামান

৯ বছর আগে

অনন্ত জলিল এর সকল আজব তথ্য আর গজব কাহিনী

  
    অনন্ত জলিল অসীম পর্যন্ত গুনতে পারে ।

    অনন্ত জলিল ছোটবেলায় ফিডারে গরুর দুধের বদলে বাঘের দুধ পান করতো ।

    অনন্ত জলিলের মোবাইল নাম্বার- 017∞∞ ∞∞∞∞∞∞

    অনন্ত জলিল যখন চাকুরীর ভাইভা দিতে যায় তখন ভাইভা বোর্ডের সদস্যরাই অনন্ত জলিলকে তাদের CV দেয় ।

    অনন্ত জলিল ছোটবেলায় একবার স্কুলে শিক্ষককে ভুল প্রশ্ন করায় কান ধরে টেবিলের উপরে দাঁড় করিয়ে রেখেছিলো ।

    অনন্ত জলিল যখন রেগে সূর্যের দিকে তাকায় তখন সূর্য ভয়ে চাঁদের পিছে লুকায়। এটাকেই আমরা সূর্যগ্রহণ বলি ।

    অনন্ত জলিলের রক্তের গ্রুপ AK-47

    পর্যাপ্ত ব্যালেন্স এর অভাবে অনন্ত জলিলের চেক কখনো বাউন্স করে না বরং যথেষ্ট টাকা দিতে না পেরে ব্যাংক নিজেই বাউন্স করে ।

    অনন্ত জলিল ১৯৪৭ সালে জন্ম গ্রহন করে, সে বছরই ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায়। কি বুঝলেন ?

    অনন্ত জলিল সুর্যকে তার চোখের জ্যোতি থেকে রক্ষার জন্য সানগ্লাস পরে ।

    অনন্ত জলিল কলা থেকে কমলার জুস তৈরি করতে পারে ।

    অনন্ত জলিল দুটো বরফখন্ড একসাথে ঘষে আগুন জ্বালাতে পারে ।

    অনন্ত জলিল যখন সমুদ্রে গোসল করতে নামে তখন সমুদ্রে পানির উচ্চতা বাড়ে। একেই আমরা জোয়ার বলি ।

    পৃথিবী ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে। কেন জানেন? কারন অনন্ত জলিলের ভয়ে এটি তার থেকে দূরে চলে যাচ্ছে ।

    সাবধান! সাবধান!! সাবধান!!! অনন্ত জলিল আপনাকে ফেসবুকে পোক করলে আপনি মারা যেতে পারেন ।

    তাই সাবধানে থাকুন, জীবিত থাকুনঅনন্ত জলিলকে মশা কামড়ালে তার ম্যালেরিয়া হয় না বরং মশারই ম্যালেরিয়া হয় ।

    অনন্ত জলিল যখন ইশারায় কথা বলে তখন তা ১৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায় ।

    অনন্ত জলিল একবার একটি পচা আপেল রাগ করে ছুড়ে ফেলেছিলো। সেই আপেলই নিউটনের মাথায় পড়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ।

    অনন্ত জলিল ব্রেইল ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলতে পারে ।

    অনন্ত জলিল তার ফার্স্ট এইড বক্স দিয়েই ক্যান্সার এর চিকিৎসা করতে পারে ।

    অনন্ত জলিল একবার একজনকে বলেছিলো “এক থাপ্পড় মেরে তোর সব দাঁত ফেলে দিবো” সাথে সাথে বেচারার সব দাঁত নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিলো ।

    অনন্ত জলিল পানি থেকে মাখন তৈরি করতে পারে ।

    অনন্ত জলিল একবার রেগে একজনকে “Go To Hell” বলেছিলো। সে লোকটি এখন নরকের হেড দারোয়ান ।

    ফায়ার এস্কেপ দরজা বানানো হয় মানুষকে আগুনের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য নয় বরং আগুন কে অনন্ত জলিলের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ।

    আমরা যেটাকে উত্তর মেরু নামে চিনি সেটা আসলে কি জানেন? অনন্ত জলিলের ফ্রীজ ।

    অনন্ত জলিল একবার বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমের কোচ হয়েছিল। পরের বছরেই বাংলাদেশ ক্রিকেট টীম ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ জিতে ।

    অন্য মানুষ পিসি, ল্যাপটপ বা মোবাইল থেকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট দেয়। আর অনন্ত জলিল ক্যালকুলেটর থেকে স্ট্যাটাস আপডেট দেয় ।

    অনন্ত জলিল এত দ্রুত দৌড়াতে পারে যে তার ছায়াও তাকে অনুসরন করতে পারে না ।

    সবাই তো গ্লাসে বা বোতলে কোল্ড ড্রিঙ্কস পান করে। আর অনন্ত জলিল পান করে কাঁটাচামচ দিয়ে ।

    অনন্ত জলিল প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয় না, বরং প্রকৃতিই অনন্ত জলিলের ডাকে সাড়া দেয় ।

    অনন্ত জলিল তার নিজের নাম্বারেও মিসড কল দিতে পারে ।

    অনন্ত জলিল হোয়াইট সিমেন্ট দিয়ে দাত ব্রাশ করে ।

    অনন্ত জলিল একবার এভারেস্ট এ উঠতে চেয়েছিল। এটা শুনে এভারেস্ট নিজেই নিচু হয়ে তাকে উপরে তুলে নিয়েছিলো ।

    অনন্ত জলিল ইচ্ছা করলে কম্পিউটার থেকে রিসাইকেল বিন ডিলিট করে দিতে পারে ।

    অনেকদিন আগে অনন্ত জলিলকে একবার সাপ কামড় দেয়ার পর সে রেগে সাপের কান টেনে ছিঁড়ে ফেলে। সেজন্যই সাপের কান নেই ।

    অনন্ত জলিল একবার সাইকেল নিয়ে কার রেসিং এ অংশগ্রহন করেছিলো এবং প্রথম হয়েছিলো ।

    অনন্ত জলিল ভুল করে একবার তার মোবাইলের ভাইব্রেশন চালু করেছিলো। ফলাফল- ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং ১২৮ জনের মৃত্যু ।

    অনন্ত জলিল একবার রাগ করে একদল মানুষের উপর গ্রেনেড ছুড়ে মেরেছিল। ছোড়ার পর প্রথমে ৪২ জন মারা যায় তারপর গ্রেনেড বিষ্ফোরিত হয় ।

    আলোর গতি সবাই জানে। অনন্ত জলিল অন্ধকারের গতিও জানে ।

    ডিম সেদ্ধ করার জন্য অনন্ত জলিলের গরম পানি লাগে না। সে ডিম শুধু ধরে রাখলেই সেটা সেদ্ধ হয়ে যায় ।

    অনন্ত জলিল টুইটার ব্যাবহার করে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারে ।

    অনন্ত জলিলকে একবার গোখরা সাপ কামড় দিয়েছিল। বেচারা সাপ ৭ দিন যন্ত্রণায় ছটফট করে শেষে মারা যায় ।

    অনন্ত জলিলের কখনও হার্ট অ্যাটাক হয়নি। কারন তার হার্ট এত বোকা না যে তাকে অ্যাটাক করবে ।

    ভূতেরা রাতের বেলা তাদের বাচ্চাদের অনন্ত জলিলের গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়ায় ।

    ম্যাজিশিয়ানরা নাকি পানির উপর দিয়ে হাঁটতে পারেন। আর অনন্ত জলিল মাটিতে সাঁতার কাটতে পারে ।

    অনন্ত জলিল অনেক আগেই মঙ্গল গ্রহ থেকে ঘুরে এসেছে। সেজন্যই সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব নেই ।

    অনন্ত জলিল ১০ বছর আগেই মারা গেছে, কিন্তু সেটা তাকে বলার সাহস কারও এখনি হয়নি

    আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিস্কার করার পরপরই ৩ টা মিসড কল পেয়েছিল। কলগুলো ছিলো অনন্ত জলিলের।
০ Likes ০ Comments ০ Share ৬৪৮ Views

Comments (0)

  • - রব্বানী চৌধুরী

    আগুণ ঝড়া কবিতার কথা, ভালো লাগলো, ভালো থাকবেন।  

    • - কল্পদেহী সুমন

      emoticons