ইংরেজি নামঃ cheetah
বৈজ্ঞানিক নামঃ Acinonyx jubatus
ছবি তুলার স্থানঃ পোর্ট লিম্প সাফারি পার্ক
আফ্রিকা এবং মধ্য প্রাচ্যের বেশ কিছু জায়গায় এদেরকে দেখা গেলেও প্রকৃত পক্ষে আফ্রিকাই এদের হোম ল্যান্ড। তবে সেই সাথে এদের দু একটি প্রজাতি বাংলাদেশের সিলেট, ভারত এবং চীনেও পাওয়া যায়। এখানে এটাও উল্ল্যেখ করা যেতে পারে যে এরাই পৃথিবীর স্থলভাগের সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রাণী। এরা ঘণ্টায় প্রায় ১১২ থেকে ১২০ কিলো মিটার গতিতে চলতে পারে। শুধু তাই নয় এক লাফে প্রায় ৫০০ মিটার বা ১৬০০ ফিট দূরে যেতে পারে এবং সেই সাথে দৌড় শুরুর মাত্র সেকেন্ডের মধ্যে এরা ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলো মিটার গতিতে পৌছতে পারে!
মা চিতাই বাচ্চাদের দেখাশুনা করে। অতঃপর শিকার করার সকল কৌশল শিখিয়ে দিয়ে বাচ্চাদেরকে আলাদা করে দিলেও আরও কয়েকদিন বাচ্চারা একসাতে থাকে শিকারের স্বার্থে। ব্যাবুন, হায়েনা আর সিংহ বাচ্চাদের প্রধান শত্রু। এরা প্রায় সামাজিক প্রাণী হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একা একা শিকার করে। তবে অনেক ক্ষেত্রে সিংহ এবং হায়েনা এদের শিকার কেড়ে নিয়ে যায়। ফলে শিকার করার সাথে সাথেই এরা শিকার প্রথমে গাছের মগ ডালে নিয়ে যায়।
ইতিহাস ঘাঁটলে জানা যায় প্রাচীন মিশর, পারস্য এবং ভারতে চিতা গৃহপালিত প্রাণী হিসাবেও ছিল। শিকার করা আর আবিজাত্যের প্রতীক হিসাবেই এদের রাখা হত রাজ দরবারে।
আরও ছবিঃ
Comments (30)
একই রকম রয়ে গেলাম এখনো
এখনও শিউড়ে উঠি ক্ষণে ক্ষণে ঝোপের পাশে পেঁচার ডাকে,
ভাবি একা আনমনে, এই বুঝি তুমি এলে আজ আমারই দ্বারে।
জানো না তো হায় তুমি রয়েছ তেমনি হৃদয়ের গহীনে
সাঁঝের আলো হয়ে, বল না তুমি এত দিন কোথায় ছিলে?
কবিতা টি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। শুভকামনা রইলো আপনার প্রতি । ভালো থাকবেন ।