সম্প্রতি একটা পত্রিকায় লেখা দেখলাম খোরশেদ আলমের ...।।
"আর যে-সব পত্রিকা ভোটদানরত হিন্দু নারীদের ছবি ছাপিয়ে এই নৃশংস নির্যাতনকে উস্কে দিয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে তীব্র সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে; প্রয়োজনে যথাযথ আইনী ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হোক, অবিলম্বে।" - আলম খোরশেদ
" হায়রে !! মিডিয়া , ভোটাধিকার লাইনেও সাম্প্রদায়িকরণ !!!
পত্র-পত্রিকায় কিংবা মিডিয়ায় মুসলমান - মুসলমানে ভইরা দিলেই পত্রিকার সত্যতা জাহির করন যায় , তাই না !!! হিন্দুগণ লাইনে দাঁড়াইলে কোন জাতীয়তাবাদ নস্যাৎ হয় জানতে পারি কি !!!
হিন্দুদের পূজা , ভোটাধিকার , অনুষ্ঠান সহ সকল বিষয় পত্রিকায় ছাপাইতে হবে । যেমনটা ছাপাইতে হবে মুসলমানদের । তেমনি ছাপবে অন্যান্য সংখ্যালঘুদের । নাকি হিন্দু-বিহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখতেছে তারা !!! এমনেতেই হিন্দুদের সংখ্যা কমতে কমতে ৫% না জানি ৮% এ আইসা দাঁড়াইছে । নাই কইরা দিতে চান নাকি তারা !!! " - অর্ক
" মিডিয়ায় মোছলমান একাধিপত্যের অবসান হউক!
এইভাবে হিন্দু ও হিন্দুর ছবি লুকাইতে লুকাইতে পত্রিকাগুলা মোছলমান একাধিপত্য কায়েম করছে। সেইটার অবসান দরকার।
রাজনৈতিক দলগুলার জন্য মানুষ জীবন যাপন করে না।
এই দেশ যাদের তারা এই দেশে সামগ্রিক ভাবে বাঁচবে। চলবে। অধিকার প্রয়োগ করবে । " - ব্রাত্য রাইসু
সাখাওয়াত হোসেন মাসুমের ছবিসংগ্রহ থেকে নিচে একটা ছবি দিলাম ।
তার ভাষ্য - " সবগুলো মূল ছবি দিলাম, প্রমান করুক কেউ এগুলো ফটোশপে কাজ করা "
Comments (2)
মধ্য রাতে চা কফির ব্যবুস্তা না থাকায় এই বাড়িতে
কুন মন্তব্য করা গেল না
মধ্য রাতে যদি চা খাওয়ালে ঘুমের প্রবলেম হয়, সেজন্যে দেইনাই। এখন নিজেও খাচ্ছি, সাথে আপনাদের নিয়ে...
কবিতার শব্দগুলো ঝংকার না তুললেও ভাল লেগেছে। তবে
"সে পথের উপরে একটু আশ্রয়ের আহ্বান
তো থাকেনা, হাতে বাঁধা ছন্দের শিল্পে।"
প্রথম লাইনটি পড়ে দ্বিতীয় লাইনে যেতে আমর জিহ্বা আটকে যাচ্ছে। এটা কি আমারই সমস্যা।
কবিতায় এই লাইনদুটো আর আশে পাশের লাইনগুলোই তো মেইন কথা। না বুঝলে কেম্নে চলে?? চা খাওয়াইতে হবে নাকি?? উপরে চা দিয়েছি, খেয়ে মাথাটা খোলশা করুন...
তবু কথা হোক
দিনে,
রাতে,
শত ব্যস্ততার ফাঁকে,
তোমার
আমার।
চমৎকার কথামালা
অনেক ধন্যবাদ, বৈশাখী ঝড়।