ভাষা আর যাই হোক আমরা শুনতে পাই তখনই যখন তা অন্য কোন মাধ্যম দ্বারা শোনানো হয় । (যেমন: কারো মুখ থেকে , মিডিয়া , রেডিও ইত্যাদি ) । আর দেখতে পাই তখনই যখন দেখানো হয় । আর এই শোনা আর দেখার পর আমরা নিজেরা যা উগলাই অর্থাৎ নিজেরা মুখ দিয়ে যা বলি , কিংবা লিখি তা ঐ (শোনা , দেখা) সকল মাধ্যম দ্বারা পরিপক্ব হয়ে নিঃসৃত হয় । এখন শিশুকাল থেকে আমরা এই পর্যন্ত যা শিখে আসছি বা শুনে আসছি পক্ষান্তরে ঐ ভাষাই বিচার বিশ্লেষণ কইরা আমরা নিজেদের মধ্যে একটা ভাষা ধারণ কইরা থাকি যা আমরা নিজেরা লেখার সময় কিংবা বলার সময় প্রকাশ করে থাকি । এখন তাহলে চিন্তা করুন এই পর্যন্ত আমরা যাই বলছি তাই অন্য কারো ভাষা । হয়ত তার ফর্ম চেঞ্জ করে থাকেন আপনি কিংবা ঐ টাকেই বিশ্লেষণ করে পূর্বের বিপরীতে কোন মত খাড়া করাইতে পারেন । অতএব , বলা যায় আমরা কোন না কোন ভাবে পূর্বের কারো বিশ্লেষিত মতকেই নিজের প্রকাশ করার মাধ্যমগুলা দ্বারা প্রকাশ করছি ।
এখন যদি তাই হয় তাহলে , নিজ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে যেই ধারণা আমার নিজের মধ্যে বিস্তার করে তা অন্যের প্রকাশ করার শব্দ বা ভাষা দ্বারা প্রকাশ করাটা দালালী হয় কিনা । আর অন্যের শব্দ/ভাষার গঠন প্রণালী যদি আমার নিজের থিকা ভালো হয় তাহলে ঐটা প্রকাশের থিকা নিজের অল্প সুন্দর শব্দ গঠন প্রণালী দ্বারা তৈরি ভাষা প্রকাশ করাটা কতটা যুক্তি যুক্ত !!
Comments (5)
ভাল লাগল পোড়াবাড়ির চমচম উদ্ধারের স্মৃতিচারণ তবে শেষাবধী কী হল জানার অপেক্ষায় রইলাম!আরো ভাল লাগল জনদরদী নেতা মাওলানা ভাসানীর বেগুনের টাল বানাবার কাহিনী। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ বোন সেলিনা ইসলাম। আপনি কষ্ট করে আমার স্মৃতিচারণ পড়েছেন। এজন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
বাহ বাহ
ধন্যবাদ ভাই পাশা। শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে
ধন্যবাদ ভাই সরোয়ার জাহান। শুভেচ্ছা রইল।