পরীরা কাঁদে না, পরিপাটি চুল বাঁধে,
পরীদের আঁখিপল্লবে যা থাকে তা হলো শিশির।
সফেদ ঘোড়ায় চেপে আসে রাজারকুমার
এপথ যেখানে শেষ হলো, অদূরে দুয়ার খোলা
ব্যপক পৌষের অনুদানঃ শিশির জমানো দীঘি নিয়ে
প্রতীক্ষায় থাকে পরী অনিবার্য পৌরুষের......।
একাকী রাজকুমার নেমে আসে
নেমে আসে পরীর চোখে, শিশিরে লুটোপুটি খায়
যেনো শৈশব ফিরে পেয়েছে তার
টলটলে বোধের পুকুরে পুণ্যস্নানের আস্বাদ......।
তারপর, দরোজার ওপাশে অন্য আকাশ
অন্য মাটিতে সৃষ্টি থেমে নেই, নেই নশ্বরতা
ঘোড়া নেই, ঘড়ি নেই, তবু নেই স্থবিরতা
দলবেঁধে ওড়ে জীবন্ত ঘুড়িরা, ওরা দিগন্তে ঝরায় বৃষ্টি
সে কী বৃষ্টি! উৎসব! সে কী উৎসব!
পরীর সঙ্গে রাজকুমার অথবা রাজপুত্রের সঙ্গে পরী......।
পরীরা কাঁদে না, কাঁদতে জানে না
আঁখিপল্লবের যেই শিশিরে সজীব থাকে
রাজকুমারের কোমলাঙ্কুর প্রাণের ভোর
পরী, সে শিশির কখনো মুছো না......
Comments (4)
শুভেচ্ছা সুমন।
বাহ!
আমার কাছে বেশ লাগলো লেখাটি।
শুভকামনা সতত
ভালবাসা জানবেন দাদা । পাশে থাকলে সাহস পাই ।
অনেক দীর্ঘ কবিতা। সুন্দর!
হুম, একটু দীর্ঘ হয়ে গেল বৈকি । শুভকামনা জানাই ।
গরীবের সস্তা মুন্ড শিরচ্ছেদ করা হোক
কেননা বুলেটের চেয়ে তাদের জীবনের মুল্য শতগুণে কম ।
কথাটা আমি বিশ্বাস করি, অনেকেই এমন ভাবে ।