ছোট্ট একটি শান্ত নদির ধারে বেড়াতে গিয়েছিলাম। নদিটি এমন শান্ত ছিল না। তার চঞ্চলতা অনেকেরই কষ্টের কারন হয়ে ছিল। অনেকেই তাদের ভিটে-মাটি হারিয়ে নিঃস্ব প্রায়। কেউ কেউ দেখালেন আমাকে,” ওই, ওখানটায় আমার বাড়ী ছিল মা। সর্বনাশা নদি ভেঙ্গে নিয়ে গেছে।“ জানি না এই দুঃখীদের অভিশাপেই নদিটির আজ এই করুন অবস্থা কী না। নদিটি প্রমত্তা যমুনা। বঙ্গবন্ধু সেতুর নদি শাষণ প্রকল্পের শিকার এই নদিটি।
গরমের এক বিকেলে বেড়াতে গেলাম এই নদির ধারে। শাখা নদি হয়ে আছে এখন, বর্ষায় পানি হয়। অন্য সময় পানি অনেকটাই কমে যায়। ঝিরঝিরে ঠান্ডা হাওয়া বইছে, ছোট বড় অনেকেই নদিতে গোসল করছে। কেউ কেউ নৌকা নিয়ে মাছ ধরছে, নৌকায় বেড়াতে বেরিয়েছে অনেকেই। আশে পাশে বাড়ীগুলোর ঘাটে একটা করে নৌকা বেঁধে রাখা। শান বাঁধানো ঘাট থেকে অনেকগুলো সিড়ি নেমে গিয়ে থেমেছে নদির ঘাটে। ঘাটেও অনেকে গোসল করছে, সাঁতার কাটছে নদিতে।সাঁতার জানতাম এক সময়, যখন নানাবাড়ী পুকুরে গোসল করতে যেতাম। এখন সাঁতার কাটতে পারি কী না তা’ও জানি না। ওদের দেখে খুব ভাল লাগলো আমার।
সেই বিকেলে তোলা কিছু ছবি পোষ্ট করলামঃ-
*************************************
Comments (14)
বিষয়টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন।
ঈদ মোবারক। নিশ্চয় ঈদ অনেক ভালো কেটেছে।
ধন্যবাদ।
ভালো লিখেছেন। কাজে লাগবে সবার।
কিন্তু শেষের কথাটা কি লিখলেন, বুঝতে পারিনি। ১০৫৮* ৩২০ এর অর্থ কি?