Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

নাটের গুরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

নতুন আতঙ্ক ইবোলা ভাইরাস

পশ্চিপশ্চিম আফ্রিকায় মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে ইবোলা ভাইরাস।ইতোমধ্যে ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে অনেক মানুষ মারা গেছেন।শুধু আফ্রিকা বাসীই নন, সারাবিশ্বে ইবোলা ভাইরাসের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।চলতি বছরের এপ্রিলমাস থেকে বিস্তার লাভ করে ইবোলা ভাইরাস।ভাইরাসটি এরইমধ্যে আফ্রিকার কঙ্গোতে তাণ্ডব চালিয়েছে।বর্তমানে পাশের দেশ গিনি, লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওন ছেড়ে এখন এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকার দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে ইবোলা।প্রতিনিয়ত এসব দেশে ইবোলায় আক্রান্ত মানুষের প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ছে।ইবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। পশ্চিম আফ্রিকায় বিভিন্ন শান্তিমিশনে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সদস্যরা সহ বিভিন্ন বাহিনীর শান্তিরক্ষীরা কর্মরত রয়েছেন। যাদের মাধ্যমে বাংলাদেশেও চলে আসতে পারে এই ভাইরাস।
 
ইবোলাভাইরাসকি ?

ইবোলা ভাইরাস আগে রক্ত প্রদাহজনিত জ্বর [Ebola hemorrhagic fever (EHF)] হিসেবেই সমধিক পরিচিত ছিল। ইবোলা মূলত একটি আর এন এভাইরাস। যেটির নামকরণ করা হয়েছে কঙ্গোর ইবোলা নদীর নাম থেকে। ইবোলা ভাইরাস গোত্রের ৫ টির মধ্যে ৩ টি প্রজাতি মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ করার ক্ষমতা রাখে! বাকি ২ টি মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়।এদের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হচ্ছে জাইরে (Zaire) ইবোলা ভাইরাস (জাইরে হলো একটি জায়গার নাম যেখানে সর্বপ্রথম এই ভাইরাসে কোনো মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলো)। প্রথমবার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার ছিল শতকরা ৯০ শতাংশ! ভয়াবহএইভাইরাসটিমানবদেহেরক্তপাতঘটায়।লিভার, কিডনিকেঅকেজোকরেদেয়, রক্তচাপকমিয়েদেয়, হৃৎপিণ্ডেরস্পন্দনকমিয়েদেয়এবংশ্বাস-প্রশ্বাসব্যাহতকরে।
ইবোলাভাইরাসমানবদেহেপ্রবেশেরপরকয়েকদিনথেকেপ্রায়৩সপ্তাহকোনোলক্ষণপ্রকাশনাকরেইঅবস্থানকরতেপারে।অর্থাৎএরলক্ষণসমূহপরিলক্ষিতহওয়ারজন্যসর্বোচ্চ২১দিনলাগতেপারে।ফলেআক্রান্তব্যক্তিএইরোগনিয়েচলেযেতেপারেনএকদেশথেকেঅন্যদেশে।আরসেখানেছড়িয়েদিতেপারেননিজেরঅজান্তেই।
 
ইবোলারলক্ষণ
ইবোলা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার পর সর্বোচ্চ ২১ দিন লাগতে পারে এ রোগের লক্ষণসমূহ পরিলক্ষিত হওয়ার জন্য। এই রোগের লক্ষণসমূহ সাধারণ ফ্লু এর মতই। সর্দি কাশি, মাথা ব্যথা, বুমি বুমি ভাব, ডায়েরিয়া ও জ্বর এই রোগের প্রধান উপসর্গ। সমস্যা হচ্ছে সাধারণ ফ্লু হলেও একই লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে পানিশূণ্যতা, কিডনি ও লিভারের সমস্যা এবং রক্তক্ষরণের দিকে ধাবিত হয়। কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে এবং জ্বরের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। এইসব ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকে। যেহেতু সাধারণ ফ্লু এবং ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগের লক্ষণ একই, তাই কারো উপরোক্ত কোনো উপসর্গ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে! রক্ত পরীক্ষা করলে তখন নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এটা ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস, কলেরা কিনা। অথবা অন্য কোনো রোগের জীবাণুর কারণে হচ্ছে কিনা।
 
ইবোলা কিভাবেছড়ায়?
বলাহয়েথাকেবাদুরেরখাওয়াফলথেকেইইবোলাভাইরাসমানুষেরদেহেপ্রথমপ্রবেশকরেএবংপরবর্তীতেতামানুষথেকেমানুষেছড়াতেশুরুকরে।ইবোলাআক্রান্তমানুষেরদেহরসঅপরকোনোমানুষেরদেহেরস্পর্শেআসলেসেইব্যক্তিওআক্রান্তহতেপারেন।এমনকিআক্রান্তব্যক্তিরমৃত্যুরপরওভাইরাসটিবেশকয়েকদিনটিকেথাকে।
ম আফ্রিকায় মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে ইবোলা ভাইরাস।ইতোমধ্যে ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে অনেক মানুষ মারা গেছেন।শুধু আফ্রিকা বাসীই নন, সারাবিশ্বে ইবোলা ভাইরাসের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।চলতি বছরের এপ্রিলমাস থেকে বিস্তার লাভ করে ইবোলা ভাইরাস।ভাইরাসটি এরইমধ্যে আফ্রিকার কঙ্গোতে তাণ্ডব চালিয়েছে।বর্তমানে পাশের দেশ গিনি, লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওন ছেড়ে এখন এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকার দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে ইবোলা।প্রতিনিয়ত এসব দেশে ইবোলায় আক্রান্ত মানুষের প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ছে।ইবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। পশ্চিম আফ্রিকায় বিভিন্ন শান্তিমিশনে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সদস্যরা সহ বিভিন্ন বাহিনীর শান্তিরক্ষীরা কর্মরত রয়েছেন। যাদের মাধ্যমে বাংলাদেশেও চলে আসতে পারে এই ভাইরাস।

 

ইবোলাভাইরাসকি ?

 

ইবোলাভাইরাসআগেরক্তপ্রদাহজনিতজ্বর [Ebola hemorrhagic fever (EHF)] হিসেবেইসমধিকপরিচিতছিল।ইবোলামূলতএকটিআরএনএভাইরাস।যেটিরনামকরণকরাহয়েছেকঙ্গোরইবোলানদীরনামথেকে।ইবোলাভাইরাসগোত্রের৫টিরমধ্যে৩টিপ্রজাতিমানুষেরশরীরেসংক্রমিতহয়েগুরুতরঅসুস্থকরারক্ষমতারাখে! বাকি২টিমানুষেরজন্যতেমনক্ষতিকরনয়।এদেরমধ্যেসবচেয়েমারাত্মকহচ্ছেজাইরে (Zaire) ইবোলাভাইরাস (জাইরেহলোএকটিজায়গারনামযেখানেসর্বপ্রথমএইভাইরাসেকোনোমানুষআক্রান্তহয়েছিলো)।প্রথমবারএইভাইরাসেআক্রান্তহয়েমৃত্যুরহারছিলশতকরা৯০শতাংশ! ভয়াবহএইভাইরাসটিমানবদেহেরক্তপাতঘটায়।লিভার, কিডনিকেঅকেজোকরেদেয়, রক্তচাপকমিয়েদেয়, হৃৎপিণ্ডেরস্পন্দনকমিয়েদেয়এবংশ্বাস-প্রশ্বাসব্যাহতকরে।

ইবোলাভাইরাসমানবদেহেপ্রবেশেরপরকয়েকদিনথেকেপ্রায়৩সপ্তাহকোনোলক্ষণপ্রকাশনাকরেইঅবস্থানকরতেপারে।অর্থাৎএরলক্ষণসমূহপরিলক্ষিতহওয়ারজন্যসর্বোচ্চ২১দিনলাগতেপারে।ফলেআক্রান্তব্যক্তিএইরোগনিয়েচলেযেতেপারেনএকদেশথেকেঅন্যদেশে।আরসেখানেছড়িয়েদিতেপারেননিজেরঅজান্তেই।

 

ইবোলারলক্ষণ

ইবোলা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার পর সর্বোচ্চ ২১ দিন লাগতে পারে এ রোগের লক্ষণসমূহ পরিলক্ষিত হওয়ার জন্য। এই রোগের লক্ষণসমূহ সাধারণ ফ্লু এর মতই। সর্দি কাশি, মাথা ব্যথা, বুমি বুমি ভাব, ডায়েরিয়া ও জ্বর এই রোগের প্রধান উপসর্গ। সমস্যা হচ্ছে সাধারণ ফ্লু হলেও একই লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে পানিশূণ্যতা, কিডনি ও লিভারের সমস্যা এবং রক্তক্ষরণের দিকে ধাবিত হয়। কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে এবং জ্বরের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। এইসব ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকে। যেহেতু সাধারণ ফ্লু এবং ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগের লক্ষণ একই, তাই কারো উপরোক্ত কোনো উপসর্গ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে! রক্ত পরীক্ষা করলে তখন নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এটা ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস, কলেরা কিনা। অথবা অন্য কোনো রোগের জীবাণুর কারণে হচ্ছে কিনা।

 

ইবোলা কিভাবেছড়ায়?

বলাহয়েথাকেবাদুরেরখাওয়াফলথেকেইইবোলাভাইরাসমানুষেরদেহেপ্রথমপ্রবেশকরেএবংপরবর্তীতেতামানুষথেকেমানুষেছড়াতেশুরুকরে।ইবোলাআক্রান্তমানুষেরদেহরসঅপরকোনোমানুষেরদেহেরস্পর্শেআসলেসেইব্যক্তিওআক্রান্তহতেপারেন।এমনকিআক্রান্তব্যক্তিরমৃত্যুরপরওভাইরাসটিবেশকয়েকদিনটিকেথাকে।

আশারকথাহলো, রোগটিফ্লুওঅন্যান্যবায়ুবাহিত<span style=\\\\\\\"f

Likes Comments
০ Share

Comments (0)

  • - বাপ্পী আহমেদ

    ভালো লাগলো লেখা।