Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

অর্বাচীন পথিক

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলার কবিতা'র ত্রৈমাসিক সাহিত্যপত্রের ১ম সংখ্যার জন্য লেখা আহবান

আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাছি যে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র শুধুমাত্র কবিতার জন্য পূর্ণাঙ্গওয়েবপোর্টালবাংলার কবিতা(www.banglarkobita.com) তাঁর ত্রৈমাসিক সাহিত্যপত্রের ১ম সংখ্যার জন্য লেখা আহবান চলছে।
ওয়েবপোর্টাল“বাংলার কবিতার” :
বাংলার কবিতা বাংলাদেশে কবিদের জন্য একটিবিশেষ প্লাটফর্ম হিসেবে গড়ে উঠছেপহেলা বৈশাখ,১৪২০থেকে। “বাংলার কবিতা” বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশেরই সুনামধন্য কবিদের কবিতার এক বিশাল সম্ভার। আর সেই সাথে আছে নবীনদের পদচারণা।“বাংলার কবিতা” সংগ্রহশালাকে আরও তথ্যবহুল এবং সমৃদ্ধ করার লক্ষে “ছবিতে কবিতা”, “মুক্তকথা” এবং “খবর” নামে আলাদা তিনটি বিভাগ রেখেছে। আর ও বিশদ জানতে পারবেন ওয়েব ভিসিট করলে। একটু সময় করে ঢু-মেরে আসুন না। আশা করি হতাশ হবেন না।
 
বাংলা কবিতা'র ত্রৈমাসিক সাহিত্যপএের জন্য লেখা আহবাদ :  বাংলার কবিতা'র ওয়েবপোর্টালের চলছে দুই বছর পূর্তি আর সেই উপলক্ষে কে সামনে রেখে বাংলার কবিতার পক্ষ থেকে একটি ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করার উদ্যোগনেওয়া হয়েছে।এই ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকায়থাকবে শুধু কবিতা ও কবিদের কথা।প্রথমসংখ্যাটি প্রকাশ হবে ১লা বৈশাখ, ১৪২২ অর্থাৎ ১৪ই এপ্রিল ২০১৫ইং তারিখে।যারা কবিতা বা কবিতা বিষয় যেকোন ধরনের লেখা দিতে আগ্রহী তারা লিংকথেকে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। লিংকটি হলো:https://www.facebook.com/events/391050984398277/
লেখা পাঠানোর শেষ সময় ২৫শে মার্চ, বুধবার, ২০১৫।
গুরুত্ব পূর্ণ কয়েকটা লিংক নিচে দেওয়া হলঃ
Web Site Address: www.banglarkobita.com
Facebook Page:  https://www.facebook.com/BanglarKobitaWebsite
Facebook Group:  https://www.facebook.com/groups/banglarkobitaweb/  
 
ধন্যবাদ continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - সোহেল আহমেদ পরান

    আন্তরিক ধন্যবাদ আয়োজনে। দুর্ঘটনায় আহত হয়ে যেতে পারি নি।

    আগামীতে থাকার ইচ্ছে জিইয়ে রাখছি।

    শুভেচ্ছা ও শুভকামনা emoticons

    - আলমগীর সরকার লিটন

    আয়োজকে জানাই অনেক ধন্যবাদ আর বিজয়ীদের কে জানাই অনেক শুভেচ্ছা

     

    - আমির ইশতিয়াক

    সবাইকে মিস করছি। দেখা হবে অন্য কোন অনুষ্ঠানে।

    Load more comments...

অর্বাচীন পথিক

৯ বছর আগে লিখেছেন

কুমার আলী (প্রতিযোগিতার জন্য, ক্যাটাগরি- ১)

সেই কখন থেকে মাথাটা ঝিম মেরে আছে মোতালেব আলীর,এখন ও ঠিক হল না। এই কাঠফাঁটা রোদের মাঝে চায়ের দোকানের ছাওনিটাও কাজে দিচ্ছে না। এখন মনে হচ্ছে এই সূর্যের তাপে এই দশা তাহলে হাশরের ময়দানে কি হবে। আর তাঁর একার কি মরার ভয়, আল্লাহর কাছে হিসাব দেবার ভয়। নাকি সবার আছে এই ভয় ?
হঠাৎ কে যেন মোতালেব আলী ঘাড়ে হাত রাখতেই তিনি চমকে উঠলেন।ঘাড় ফিরিয়ে পিছনে তাকাতেই দেখলেন শাদা দাঁড়িওয়ালা একজন তাঁর পিছনে দাঁড়িয়ে আছে।
লোকটি বলে উঠলোন- আরে আমাদের “কুমার আলী না”
বুঝতে পেরেছি তুমি আমাকে চিনতে পারোনি। কত যুগ পর দেখা । এত সহজে কি চেনা যাবে ?
আরে...... আমি সেই জোয়াদ্দার হোসেন। এখন ও চিন্তে পারলে না। আমরা তো একই সেক্টরে যুদ্ধ করেছি।
যুদ্ধের সময় আমি ছাড়াও আমাদের দলে আরও দুই জন আলী আর একজন বড় ভাই ছিলেন মোতালেব নামে। তাই সেই সময় সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে আমার নাম হবে “কুমার আলী”। আমার বাড়ী কুমার নদীর পাশে তাই নামের সাথে কুমার যুক্ত করা হল।
মোতালেব আলী এবার আর বুঝতে বাকি রইল না কে এই লোকটি। এক সময় আমি জোয়াদ্দার ভাই, হাশেম, মমিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছি। সে প্রায় চার যুগ আগের কথা।
জোয়াদ্দার হোসেন আর মোতালেব আলী একে অপরের হাতে-হাত মেলালেন না। তাঁরা একে অপরের সাথে কোলাকুলি করলেই। ঠিক যেই রকম শক্তি আর বিজয়ী মনোবল নিত,সেই বিজয়ের দিনে মত করে।
মোতালেব আলী আর জোয়াদ্দার হোসেন চায়ের দোকানে বসলেন। জোয়াদ্দার হোসেন জানতে চাইলেন এত দিন পর কি মনে করে এই দিকে এলে, তুমি তো ফরিদপুরে থাকতে... continue reading
Likes ১৫ Comments
০ Shares

Comments (15)

  • - টোকাই

    দারুণ ভাই !! দারুণ !

     

    ভাই ,একটা অনুরোধ থাকবে । বিবেচনায় নিতে পারেন । কবিতার সাথে ছবি যোগ করে দেন । বুঝতে পারি আপনার সেটা ভালো লাগে । কিন্তু সেটা কোনো পাঠকের বিভ্রান্তি করতে পারে । কিছু কিছু কবিতায় ছবি না দিলেই ভালো হবে । আর নয়তো নিজে স্কেচ করে দিতে পারেন । শুভ কামনা রইলো । ভালো থাকবেন ।

    • - সুমন সাহা

      অনেক অনেক ধন্যবাদ টোকাই। অস্তিত্বের ফসিল লেখাটির থিম। ভালো লাগলো জেনে আমারও ভালো লাগলো। ছবি দিতে আমার সত্যিই ভালো লাগে। প্রাসঙ্গিক ছবি মাঝে চয়ন করতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পেয়েও যায়। এক্ষেত্রে যে ছবিটি ব্যবহৃত হয়েছে সেটি সিংহ ও জিরাফ সম্পর্কিত না হলেও দানবীয় একটা ব্যপার ফুটে ওঠে। অস্তিত্বের ফসিল হিসেবেও মোটামুটি কিছুটা মিলে যায়। সেজন্যেই ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে। মূল থিমের সঙ্গে আমার নির্বাচিত ছবিটি ছিলো অন্য আরেকটি ছবি। কিন্তু সেটা কোন কারণে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি বিধায়, এটি ব্যবহৃত হয়েছে। তবে আপনি যে মতামত প্রদান করেছেন সেটি আমার মাথায় থাকবে।আপনার সুন্দর মতামতের জন্য সত্যিই আমার ভালো লাগলো। কৃতজ্ঞতাও অনেক।

      শুভেচ্ছা রইলো অনেক অনেক।emoticons

    • Load more relies...

অর্বাচীন পথিক

৯ বছর আগে লিখেছেন

মঙ্গলের পথে মঙ্গল-অমঙ্গলের ধ্বনি

মঙ্গল গ্রহের কথা কে না জানে এই পৃথিবীতে। লাল এ গ্রহকে নিয়ে পৃথিবীর মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। তবে কিছটা হলেও শিথিল হতে যাচ্ছে সেই জল্পনা কল্পনার। পৃথিবী থেকে লাল এই গ্রহের দুরত্ত প্রায় ৫ কোটি ৫০ লাখ কিলোমিটার। তবে প্রযুক্তির কল্যাণেই সেই দুরত্ত এখন কমে এসেছে। আর তাই চলছে সেই খানে মানুষ বসবাস করানোর সকল প্রস্তুতি। কয়েক বছর পর অথাৎ ২০২৫ সালে মানুষ প্রথম বসবাস শুরু করবে এই লাল গ্রহে।
২০২৫ সালে বসবাসের উদ্দেশে মানুষের যাএা শুরু হচ্ছে মঙ্গল গ্রহে :
মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর এ আয়োজন করেছে নেদারল্যান্ডসের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মার্স ওয়ান। আর তার এই জন্য মঙ্গলগ্রহে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিদের কাছ থেকে আবেদনপত্র চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। ১৮ বছরের বেশি বয়সের যে কারও মঙ্গলে যাওয়ার জন্য আবেদন করার সুযোগ ছিল। কিন্তু শর্ত ছিল যে, প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে কেবল চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত চারজন ব্যক্তিকেই শুধু মঙ্গল গ্রহে পৌঁছে দেওয়া হবে আর তাঁদেরকে জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করা হবে। পরবর্তীতে মঙ্গলগ্রহের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে অভিযাত্রীদের নিজেদেরই চেষ্টা করতে হবে মঙ্গলে বেঁচে থাকার জন্য।
এক কথায় তাঁরা ফিরতি টিকেট দিচ্ছে না এই অভিযানে।
মার্স ওয়ান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মঙ্গল গ্রহে বসতি স্থাপনের জন্য লকহিড মার্টিন, সারে স্যাটেলাইট টেকনোলজি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০১৮ সালে মঙ্গল গ্রহে উদ্দেশ্যে মনুষ্যবিহীন রোবোটিক যান পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। আর ২০২৫ সাল নাগাদ আবেদনকারীদের মধ্য থেকে নির্বাচিতোদের নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস প্রক্রিয়া শুরু করবেন তাঁর।
মার্স ওয়ান কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিটিতে সাড়া দিয়ে ছিলো দুই লাখের বেশি মানুষ যার মধ্যে আমি আর আমার বোসকা ও ছিলাম।এই বিপুল... continue reading
Likes ১০ Comments
০ Shares