Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Faisal Habib

৯ বছর আগে লিখেছেন

ভালোবাসা তুচ্ছ

পৃথিবীতে ভালবাসা একেবারে তুচ্ছ
ভালো মতো প্যাক করে দেবো এক গুচ্ছো ?
কিসে করে নেবে তুমি হাতে নাকি বস্তায় ?
খুঁজে দেখো পাবে না,এর থেকে সস্তায়।
আজকাল ভালোবাসা ইসমার্ট ফোনেতে
দেখামেলে অহরহ প্রাকৃতিক বনেতে,
কিংবা চারকোনা চকচকে প্যাকেটে
তুমি আমি আবৃত রঙ্গিন এক জ্যাকেটে।
মেঘে ঢাকা আসমান, এই মন দিক সায়
ভালবাসা খুঁজে পাবে পলি ঢাকা রিক্সায়
আর কোন নির্জনে ড্যান্সিং কারেতে
ভালোবাসা পাওয়া যাবে পাইকারী হারেতে।
তাইতো পার্কের বেঞ্চিরা আরামে
আমি তুমি বসিনা রুচি নেই বাদামে
ভালোবাসা দেখাতে কেটে দিলাম এই হাত
কই গেল মজনু কই শিরি-ফরহাদ !
যাই হোক,
কেউ যদি চাও ভাই ভালোবাসা কিনতে,
সস্তায় দিতে পারি,
দেখো ভেবে চিন্তে. . . .
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    উষ্ণ চাদরের শুভেচ্ছা

Faisal Habib

৯ বছর আগে লিখেছেন

আবার কুকুর

একবার বাংলা পরীক্ষায়  রচনা আসলো গরু।তো শিক্ষক খাতা দেখার সময় লক্ষ্য করলেন যে সব ছাত্র ই মোটামুটি প্রাসাঙ্গিক ভাবেই লেখা শেষ করেছে কিন্তু একটা ছাত্র রচনা লিখেছে এভাবে '' গরু একটি চতুষ্পদী গৃহপালিত জন্তু।গরুর আছে চার টি পা,দুটি শিং,দুটি কান,একটি লেজ।আমার পোষা একটি গরু ছিল। একদিন আমার গরু টা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল হঠাত কোথা থেকে যেন একটা কুত্তা এসে গরু টারে কামোড় দিল। গরু টা মারা গেল।ভাগ্য খারাপ থাকলে যা হয় আর কি। বদ কুত্তা।
রচনা শেষ।
স্যার এই রচনার বড় সড় গোল্লা ছাড়া আর কিছুই দিতে পারলেন না।যাইহোক,পরবর্তী পরীক্ষায় রচনা আসলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।আবারো প্রায় সব ছাত্র ছাত্রী ঠিক ঠাক ভাবে লেখা শেষ করলো কিন্তু এবারো শিক্ষক আবিষ্কার করলো সেই ছাত্রটি নতুন কোন সাহত্য কর্ম রচনা করে এসেছে। রবীন্দ্রনাথ কে নিয়ে তার রচনা টি ছিল এরকম, '' বাংলার সাহিত্যের আকাশে যে সকল কবি সাহিত্যিক নিজেদের দ্যুতি ছড়িয়েছেন তাদের মধ্যে সূর্য রুপ জাজ্বল্যমান ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।তিনি ১৯১৩ সালে নোবেল প্রাইজ লাভ করেন।এই বিশ্বকবি রবীদ্রনাথ ঠাকুর তার ''সমব্যথী'' কবিতায় লিখেছিলেন,
যদি খোকা না হয়ে আমি হতেম কুকুর-ছানা
তবে পাছে তোমার পাতে আমি মুখ দিতে যাই ভাতে
তুমি করতে আমায় মানা?
এর থেকে আমরা আনুমান করতে পারি যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
ভালবাসতেন কুকুর।কিন্তু ভালবাসলে কি হবে এই কুকুর এ তার জীবনের ছোট খাট কাল হয়ে দাঁড়ালো। আমরা সবাই জানি যে রবীন্দ্রনাথ শেষ বয়সে এসে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটতেন।সবাই ভাবেছিল এই খুঁড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটার কারন বুঝি বার্ধ্যক্য।কিন্তু এখানে আমার অনুমান সম্পূর্ন ভিন্ন। শেষ বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থাকতেন শীলাইদহের কুঠি বাড়িতে। কুষ্টিয়ার শিলাইদহে এমনিতেই সে সময় কুকুরের উৎপাত বেশি ছিল,তারপর... continue reading
Likes Comments
০ Shares