Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মাসুদ আলম

৯ বছর আগে লিখেছেন

খালেদা-তারেক এর মেসিভ এ্যাকশন শুরুঃ ইসলামী ব্যাংকে ২ হাজার কোটি টাকার সন্ধান.

গত ১ মাস যাবৎ খালেদা-তারেক দেশব্যাপী পেসিভ এ্যাকশন হিসেবে অবরোধ ও হরতালের নামে ককটেল পেট্রোল বোমা প্রতিকী হিসেবে চিহ্নিত স্থান টার্গেট করে আঘাত হেনেছে। তাদের নকঁশা ও পরিকল্পনা সিদ্ধান্ত ছিল যে, যদি পেসিভ এ্যাকশনে শেখ হাসিনার অবস্থান নমনীয় হয়; তবে বিএনপি-জামায়াত বি. চৌধুরী, কামাল হোসেন, কাদের সিদ্দিকীসহ ২০ দলীয় জোটের নেতা সমর্থকগণ রাজপথে নেমে আসবে। তা’ না হলে ১ মাস পর হতে তারা মেসিভ এ্যাকশন শুরু করবে। খালেদা-তারেক জিয়া সহিংশ তৎপরতার পুরো নকঁশা ও পরিকল্পনা তৈরি হয়েছে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক। এই পরিকল্পনা তৈরি হয় ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে লন্ডনে তারেক জিয়ার বাসভবনে। নকঁশা অনুযায়ী ৩টি স্তরে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করা হয়েছে। পেসিভ এ্যাকশন হিসেবে ১ম স্তর শুরু হয় গত ৩রা জানুয়ারী ’২০১৫ বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে অবস্থান নেয়ার সময় হতে। নকঁশা মোতাবেকই বেগম জিয়ার নিদের্শে গুলশান কার্যালয়কে বিভিন্ন তথ্য-প্রযুক্তি ও সিকিউরিটি ম্যাজরে নিয়ে আসা হয়। ৫ই জানুয়ারী’১৫ বেগম জিয়া অনিদৃষ্টকালের জন্য অবরোধ ঘোষণা করেন; সেই সাথে দেশব্যাপী নাশকতার নিদের্শ দিয়ে যেতে থাকেন; বেগম জিয়া-তারেক প্রাথমিক স্তরে দু’ভাগে বিন্ন্যস্ত করেন তাদের কর্মকান্ড। একটি ভাগে সামরিক কৌশল বাস্তবায়নে থাকবে; অন্যটি জনগণের নিকট সামরিক কৌশলকে গ্রহণযোগ্য করার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
গত ৩০ দিনে খালেদা-তারেক আইএসআই এর নকঁশা অনুযায়ী পেসিভ এ্যাকশনে দেশব্যাপী নাশকতার মাধ্যমে ৩০ শতাংশ কাঙ্খীত ফল অর্জন করেছে বলে তাদের ধারণা। এক্ষনে তারা মনে করছে যে, ৩রা ফেব্রæয়ারী হতে শুরু করা মেসিভ এ্যাকশন দ্বারা দেশব্যাপী ব্যাপকভাবে সহিংসতার মাধ্যম পুলিশ, র‌্যাব ও বিজেপীকে দুর্বল করে দিবে; একই সাথে রাজপথ উক্তত করতে থাকবে। সেই নকঁশা অনুসারে ৩রা ফেব্রুয়ারীতে ভোর ৪ টায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মীরের বাজারে একটি বাসে পেট্রোল বোমা দিযে ৭ জনকে হত্যা ১৭... continue reading
Likes Comments
০ Shares

মাসুদ আলম

৯ বছর আগে লিখেছেন

অণূকাব্যঃ ১

যাযাবর আমি মরুচারী কবি
ঠিকানা পাবো কোথা,
যেখানে আসে রাত্রি নামি
শিবির গাড়ি সেথা। continue reading
Likes Comments
০ Shares

মাসুদ আলম

৯ বছর আগে লিখেছেন

প্রহরের শূণ্যতা

নদীর চোখে আকাশ ভর্তি শূণ্যতা
বাতাবি প্রেম উড়ছে নীলফ্রকের আলতো ছোঁয়ায়
ফোঁটাজল কুয়াশার গায়ে লেপ্টে-
অনাদৃত সকালে দীর্ঘশোকের পথধরে।
তুমি কি গান শোনাবে?ভরদুপুরের রোদে?
আমি সকাল পেড়ুই
চড়ুইভাতির মায়ায় কতকাল…
দুপুর শেষ
বিকেল হচ্ছে,
তুমি আছো বুকজুড়ে-
তবু শূণ্যতা কমেনি প্রহরের দমে! continue reading
Likes Comments
০ Shares