দুই বন্ধু বনের ধারে ক্যাম্পিং করতে গেছে।
সারাদিন লাফালাফি জাপাজাপি করে খুব আনন্দে কাটালো।
এবার চন্দ্রিমা রাতটাকে স্মরনীয় করে রাখার পালা, তাই তারা তাবু টানালো, তাবুর বাইরে আগুন জ্বালালো, রক মিউজিক এর তালে তালে চললো মদ্য পান আর গান। রঙ্গীন নেশায় বুদ হয়ে গেল দুই বন্ধু।
“ দুস্ত এই যে আমাদের সামনে যে নদী দেখতে পাচ্ছিস এই নদী বানাইতে না জানি কত্ত লিটার পানি লাগছে !! এতো পানি পাইলো কই?”
…
দ্বিতীয় বন্ধু “ তোর না কোন আক্কেল হইল না, বেটা এইরকম নদীতো আমি মুইতাই বানাইতে পারি, বইলা দেখ একবার”
“ ওকে, তাইলে তুই এক কাজ কর, আমার পিছনে যে জংগল আছে এইটা মুইতা ভাসাইয়া একটা নদী বানাইয়া দে!”
দ্বিতীয় বন্ধুঃ এইটা কোন ব্যাপারই না, বলে চেইন খুলতে খুলতে জংগলে ঢুকে মুততে বসে গেল। “দুই মিনিট পরেই চীৎকার দিয়ে লাফিয়ে জংগল থেকে বেরিয়ে এলো।
“কি রে চীৎকার করছিস কেন? নদীর মধ্যে কি কুমির দেখলি নাকি?”
দ্বিতীয় বন্ধুঃ না রে দুস্ত আমারে তুই বাচাঁ, আমার লিংগের মাথায় সাপে কামড়েছে !!
“সে কি রে!! তুই ভয় পাস নে, আমি দেখি পাশের শহরে ডাক্তার পাই কিনা। “
এই বলে সে শহরে গেল এবং অবশেষে একজন ডাক্তারও খুজে পেল কিন্তু সে কিছুতেই জংগলে আসবে না, তাই তাকে পরামর্শ দিল তুমি গিয়ে চুষে বিষ বের করে ফেল দেখবে সে ভালো হয়ে গেছে।
ডাক্তারকে ধন্যবাদ দিয়ে সে আবার দৌড়ে ফিরে এলো জংগলে।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কি রে দুস্ত ডাক্তারের কি দেখা পাইলি?
“হ দুস্ত ডাক্তারের দেখা পাইছিলাম, সে একটা পরামর্শ…
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কি পরামর্শ? ডাক্তার কি বলল দুস্ত, ডাক্তার কি বলেছে…!
“ ডাক্তার বলল একজন নারীই কেবল পারবে তোকে বাচাঁতে !!”
Comments (1)
চমৎকার
ধম্যবাদ তাহমিদ ভাই ।।
শুভেচ্ছা