শেষ প্রশ্ন
সাইদুর রহমান
একদা নিশিথে
জ্যোস্না রাত। ভার্সিটি শেষে সিফাত বাসার উদ্দেশ্যে চলে আসল। সারা দিনের ক্লান্তিতে তার শরীরটা নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। তাই শরীরকে একটু প্রকৃতির মিতালীর আভাস দেয়ার জন্য ঘর থেকে বের হয়ে বেলকুনির গ্রীলের পাশে দাঁড়িয়ে রইল। হঠাৎ আচমকা একটা অজানা শব্দ হৃদয়ের মণিকোঠায় কড়নাড়া দিল। সিফাত সাথে সাথে পিছনে ফিরে তাকাল। দেখল নীল আকাশের পরী, পদ্মফুলের মত নিস্কলঙ্ক একটা চমৎকার সুন্দরী মেয়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে। এহেন মুহুর্তে এমন অস্ফুট হাসির এমটা মেয়ে দেখে সিফাতের কাছে ব্যাপারটা কেমন যেন মনে হল। মেয়েটা যতই কাছে আসতে লাগলো মেয়েটাকে ততই পরিচিত মনে হতে লাগল। কিন্তু সিফাত সূচনায় “থ” হয়ে গেল। মেয়েটা সিফাতের কাছাকাছি আসতেই সিফাতের শরীরে জমে থাকা পানিগুলো শুস্ক মৌসুমে পরিণত হল। সিফাত মেয়েটার চোখে এক ধরনের ভয়ের আভাস দেখতে পাচ্ছে। মেয়েটা কি তাকে দেখেই ভয় পাচ্ছে? তার কি মেয়েটাকে সাহায্য করা উচিত? কিন্তু মেয়ে যদি ব্যাপারটা অন্যভাবে নেয়। তাই সিফাত কোন কিছু চিন্তা-ভাবনা না করেই অন্য মনস্কের ভাব ধরে আরেক দিকে তাকিয়ে রইল। কিন্তু মেয়েটা এসে পাশ ঘেষে বেলকুনি দিয়ে সাম্মি আপুর বাসায় চলে গেল। সিফাত তার দিকে অপলোক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। এযে তারই হৃদয়ের বাগিচায় ফুটন্ত এক সতেজ গোলাপ। যারা পাপড়ি ও কেশ অতিব মুগ্ধকর। যার বর্ণালী ঠোঁটের হাসিতে শক্ত হৃদয় নরম হতে বাধ্য। যার দৃষ্টির মাঝে আছে অপরূপা মায়াবী ভঙ্গি। যাবার পথে যেন একরাশ গোলাপের পাপড়ির সুঘ্রাণ সিফাতের শরীরে ছড়িয়ে দিয়ে গেল। সিফাত বেকারার হয়ে ভাবনার জগতে ডুবে গেল।
পরদিন রাত
দিনের সারাটা ক্ষণ, মুহুর্ত সিফাতের কাটছে তৃষ্ণার পিপাসায়। মনের মাঝে একটা বাজনাই বাজে। যতই নিজেকে ঘর্মাক্ত কাজে বিরত রাখে না কেন তবুও অজানা সুর হুঙ্কার... continue reading
সাইদুর রহমান
একদা নিশিথে
জ্যোস্না রাত। ভার্সিটি শেষে সিফাত বাসার উদ্দেশ্যে চলে আসল। সারা দিনের ক্লান্তিতে তার শরীরটা নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। তাই শরীরকে একটু প্রকৃতির মিতালীর আভাস দেয়ার জন্য ঘর থেকে বের হয়ে বেলকুনির গ্রীলের পাশে দাঁড়িয়ে রইল। হঠাৎ আচমকা একটা অজানা শব্দ হৃদয়ের মণিকোঠায় কড়নাড়া দিল। সিফাত সাথে সাথে পিছনে ফিরে তাকাল। দেখল নীল আকাশের পরী, পদ্মফুলের মত নিস্কলঙ্ক একটা চমৎকার সুন্দরী মেয়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে। এহেন মুহুর্তে এমন অস্ফুট হাসির এমটা মেয়ে দেখে সিফাতের কাছে ব্যাপারটা কেমন যেন মনে হল। মেয়েটা যতই কাছে আসতে লাগলো মেয়েটাকে ততই পরিচিত মনে হতে লাগল। কিন্তু সিফাত সূচনায় “থ” হয়ে গেল। মেয়েটা সিফাতের কাছাকাছি আসতেই সিফাতের শরীরে জমে থাকা পানিগুলো শুস্ক মৌসুমে পরিণত হল। সিফাত মেয়েটার চোখে এক ধরনের ভয়ের আভাস দেখতে পাচ্ছে। মেয়েটা কি তাকে দেখেই ভয় পাচ্ছে? তার কি মেয়েটাকে সাহায্য করা উচিত? কিন্তু মেয়ে যদি ব্যাপারটা অন্যভাবে নেয়। তাই সিফাত কোন কিছু চিন্তা-ভাবনা না করেই অন্য মনস্কের ভাব ধরে আরেক দিকে তাকিয়ে রইল। কিন্তু মেয়েটা এসে পাশ ঘেষে বেলকুনি দিয়ে সাম্মি আপুর বাসায় চলে গেল। সিফাত তার দিকে অপলোক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। এযে তারই হৃদয়ের বাগিচায় ফুটন্ত এক সতেজ গোলাপ। যারা পাপড়ি ও কেশ অতিব মুগ্ধকর। যার বর্ণালী ঠোঁটের হাসিতে শক্ত হৃদয় নরম হতে বাধ্য। যার দৃষ্টির মাঝে আছে অপরূপা মায়াবী ভঙ্গি। যাবার পথে যেন একরাশ গোলাপের পাপড়ির সুঘ্রাণ সিফাতের শরীরে ছড়িয়ে দিয়ে গেল। সিফাত বেকারার হয়ে ভাবনার জগতে ডুবে গেল।
পরদিন রাত
দিনের সারাটা ক্ষণ, মুহুর্ত সিফাতের কাটছে তৃষ্ণার পিপাসায়। মনের মাঝে একটা বাজনাই বাজে। যতই নিজেকে ঘর্মাক্ত কাজে বিরত রাখে না কেন তবুও অজানা সুর হুঙ্কার... continue reading
Comments (0)
ভাল লাগল চারু মান্নান ভাই।
কবিকে,,,,,,বিশ্বকাপ ফুটবলের শুভেচ্ছা,,,,,,,,,,
এখন কিছু কমুনা ভুতু সোনারে.. দেখি কি হয়।
তো তাই হউক,,,,,,বিশ্বকাপ ফুটবলের শুভেচ্ছা,,,,,,,,,,,,,,
ভুতু সোনার গায়ে এখন
বিশ্বকাপের ভুত চেপেছে,
পেপার পত্রিকা ঘাঁটছে দ্যাখো
জার্সি রং এ মেতেছে।
ওহ চারু দা এই কবিতা আপনার লেখা ? আমি তো বুঝিনি। চমত্কার !!.
ধন্যবাদ প্রিয় দা। শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন কেমন।
বিশ্বকাপ ফুটবলের শুভেচ্ছা,,,,,,,,,,