প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম, নিজেকে আমি মনে করি প্রকৃতি প্রেমিক । বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াই, পাখি দেখি, ফুল দেখি, আর মাঝে মাঝে ছবি তোলার চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে পাহাড়ে হেলান দিয়ে নীল আকাশ দেখি, ইচ্ছে করে ঘাস ফুলদের সাথে চুপি চুপি কথা বলি, ইচ্ছে করে সাগর, নদী খাল-বিলে সাতার কাটি রাজহংসের মতো । ইচ্ছে করে বাংলার প্রতিটি ইঞ্চি মাটির সুবাস নেই ।
ইচ্ছেগুলো কতটা সফল হবে জানিনা, তবে সংসারের যাতাকল থেকে সুযোগ পেলেই আমি হারিয়ে যাই আমার ইচ্ছে ভুবনে । সেই সাথে আমার দেখা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য তুলে রাখি অঢেল ছবি, আর সেই ছবিগুলো নিয়েই আমার বনে বাঁদাড়ে সিরিজটা শুরু করলাম, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে ।
(২) বালাপুর জমিদার বাড়ি, মাধবদী, নরসিংদী ।
(৩ ) গায়ের বধু, পদ্মা নদী, মাওয়া ।
(৪) কোন একটা বুনো ফল, আমার নাম জানা নাই ।
(৫) ছোট সোনা মসজিদ । এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকন্ঠে ফিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিলো, যা বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ) ওয়ালী মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন।
(৬ ) চড়ক পূজার প্রস্তুতি হিসাবে সন্ন্যাসীর পিঠে বড়শি ঢোকানো হচ্ছে ।
(৭) ক্ষুদে মাছ শিকারী........বানিয়াচং, হবিগঞ্জ ।
(৮) মেঠো পথ, কাপাসিয়া ।
(৯) রঙিন সূতা, গোপালদী, আড়াইহাজার ।
(১০) তাবু, টাঙ্গুয়ার হাওড় ।
(১১ ) কালিম পাখি, টাঙ্গুয়ার হাওড় ।
(১২) গোল পাতা, হাড়বাড়িয়া, সুন্দর বন ।
(১৩) জেলে নাও, শাহ্ পরীর দ্বীপ, টেকনাফ ।
(১৪) কমলা, জুড়ি, মৌলভীবাজার ।
(১৫) লাইট হাউজ, পদ্মা নদী ।
(১৬) বৌদ্ধ মন্দির, দার্জিলিং ।
(১৭) বাংলার তাজমহল, পেরাব, সোনারগাঁ ।
(১৮) এই ছবির কোন ক্যাপশন নেই ।
(১৯) দিগম্বর গোসল, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ।
(২০) নির্মাণ, বরিশাল ।
(২১) বন মেহেদী ফুল আর ফল, ইনানী রিসোর্ট, কক্সবাজার ।
(২২) পসার, কক্সবাজার বীচ ।
(২৩) রাখালিনী, নিঝুম দ্বীপ।
(২৪) পেয়াজ ক্ষেত । খাক্কান্দা, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ ।
(২৫) কৃষক, কমলগঞ্জ, মৌলভী বাজার ।
(২৬) সব শেষে, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে আমি
বনে বাঁদাড়ে......৩
Comments (27)
উপন্যাসের দুই পর্ব পড়েই অনেক কিছু অনুমান করতে গেলে বোকামি হয়ে যাবে। তবে এই পর্বে হাসিনার আচরণে এক ধরণের ঈর্ষা লক্ষ করলাম, যা সে রুবিকে করছে। মনে হচ্ছে সে যে কোন ভাবেই মইনুদ্দিনকে রুবির কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে চাচ্ছে। সকাল থেকেই হাসিনা ভেতরে ভেতরে বেশ উষ্ণ হয়ে আছে বলেছেন। তারমানে হাসিনা রুবির আসার খবরটা আগেই মইনুদ্দিনের কাছে পেয়েছে, যেহেতু মইনুদ্দিন সকাল সকাল হাসিনাকে আনতে ষ্টেশনে গিয়েছিল। এটা থেকে আরও একটু স্পষ্ট হল যে হাসিনা রুবিকে ঠিক সহ্য করতে পাড়ছে না। হাসিনার কথাগুলো তাই অনেকটা ঝিকে মেরে বউকে শেখানোর মতো মনে হচ্ছিল। কারণটা যদিও এখানে পরিষ্কার না, তবু এক জায়গায় আপনি বলেছেন, "হয়তো আরো রঙ চড়িয়ে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে শ্বশুর বাড়ির লোকজনের কাছে প্রচার করবে এ ঘটনার কথা।" তারমানে রুবির বাপের বাড়ি আর মইনুদ্দিনের বাড়ি এক এলাকায়। অর্থাৎ রুবি এবং মইনুদ্দিন একই এলাকার। কাজের প্রয়োজনে হয়তো মইনুদ্দিন এখন জয়দেবপুর থাকে। ঘটনা বেশ জট পাকিয়ে উঠছে ধীরে ধীরে। তৃতীয় পর্ব পড়লে হয়তো কিছুটা জট খোলার চেষ্টা করা যাবে। তাই তৃতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম জুলিয়ান ভাই। চেষ্টা করছি দ্রুতই উপন্যাসটার ভিতরে ঢুকতে। কিন্তু আপনি বেশ চতুরতার সহিত নুতন চরিত্র উপস্থাপন করে পাঠককে সহজেই বিভ্রান্ত করতে দিচ্ছেন, যাতে ঘটনা আগেই উন্মোচন করতে না পারে। ভালো মুন্সিয়ানা দেখাচ্ছেন।
এই পর্বও বেশ ভালো লাগলো জুলিয়ান ভাই। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ঘাসফুল। এতে আমার ইচ্ছে আছে সম্পর্কটিকে একটা আবছা অবয়ব দেওয়ার। সেই পর্যন্ত সঙ্গেই থাকবেন আশা করি।
সাথে আছি জানবেন ৷
ধন্যবাদ আপনাকে সঙ্গেথাকার জন্যে।
ধন্যবাদ ইকবাল। ভালো থাকুন সব সময়।