বগা লেক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার স্বাদু পানির একটি হ্রদ। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে বগালেকের অবস্থান কেওকারাডং পর্বতের গা ঘেষে, রুমা উপজেলায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২,০০০ ফুট । ফানেল বা চোঙা আকৃতির একটি পাহাড়ের চুড়ায় বগা লেকের অদ্ভুত গঠন অনেকটা আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের মতো।
বগালেকের পাশে একটি বম পাড়া (বগামুখপাড়া) এবং একটি মুরং পাড়া আছে। স্থানীয় আদিবাসীদের উপকথা অনুযায়ী, অনেক কাল আগে পাহাড়ের গুহায় একটি ড্রাগন বাস করতো। বম ভাষায় ড্রাগনকে "বগা" বলা হয়। ড্রাগন-দেবতাকে তুষ্ট করতে স্থানীয়রা গবাদী পশু উৎসর্গ করতেন। কিন্তু একবার কয়েকজন এই ড্রাগন দেবতাকে হত্যা করলে চূঁড়াটি জলমগ্ন লেকে পরিণত হয় এবং গ্রামগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। যদিও এই উপকথার কোনো বাস্তব প্রমাণ নেই, তবুও উপকথার আগুন উদগীরণকারী ড্রাগন বা বগা এবং হ্রদের জ্বালামুখের মতো গঠন মৃত আগ্নেয়গিরির ধারণাটির সাথে মিলে যায়।
এবার আসুন আমার ক্যামেরায় দেখি বলা লেক.........
আমাদের বহন কারী চান্দের গাড়ি, ) রুমা থেকে সরাসরি বগামুখপাড়ায় জীপ (চান্দের গাড়ি ) চালু হয়েছে । তবে যারা রোলার কোস্টারে ভয় পান তারা চান্দের গাড়িতে না উঠাই শ্রেয়, কারণ এই গাড়ি রোলার কোস্টারের চেয়ে অনেক বেশী ভয়াবহ । তবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে ঝিরিপথে । এ পথে হাঁটলেই বগা লেক যাওয়ার আসল মজাটা পাওয়া যায় । প্রায় পঞ্চাশবারেরও বেশি ঝর্ণা আর ঝিলের পথ পার হতে হবে। সময় লাগবে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা। এ পথে সামান্য ঝুঁকি আছে। তবে দুঃখের বিষয় হলো ওপথে যাওয়া হলো না সময় স্বল্পতার জন্য ।
এক সময় রোলার কোস্টার ছেড়ে আমাদের হাঁটতে শুরু করতে হয়েছে, শীতকালে যতটা পথ গাড়ি দিয়ে যাওয়া যায় বর্ষাকালে ততটা যাওয়া যায় না, সুতরাং আজ একটু বেশীই হাটতে হবে ।
কোন বাতাস ছিল না, তাই এমন চড়াই উৎরাই পেরোতে গিয়ে আমরা একেবারে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম ।
নাম না জানা কোন একটা পাহাড়ী ফুল ।
জুম চাষঃ তিল এবং ধান ।
ঘর্মাক্ত কলেবরে এক সময় বগালেকের পাড়ে পৌছলাম ।
এক সময় পৌছলাম ছিয়াম দিদির রেষ্ট হাউজে ।
বগা লেকের ইতিহাস যেখানে লিখা ।
বগা লেকের পাড়ে ওদের বসবাস, গাছের পাতা খেয়ে ওরা জীবন ধারণ করছে ।
বমদের ধর্মগৃহ ।
এখানে পর্যটকদের থাকা খাওয়ার জন্য বমদের নির্মিত অনেকগুলো রেষ্ট হাউজ আছে, রেষ্ট হাউজের সামনে দিয়ে যাচ্ছে আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশের টিম ।
এমন বিশাল বিশাল পাথর এখানে সেখানে প্রচুর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে ।
যেখানে রাতে ছিলাম ।
সূতা দিয়ে কিছু একটা তৈরী করছে ।
শুকোতে দেওয়া ধান ।
বগা লেকের সেনা ক্যাম্পঃ যাওয়া এবং আসার সময় এখানে রিপোর্ট করতে হয় ।
বগা লেকের আরো কয়েকটা ছবি ।
এবার ফেরার পালা.........
একটু জিরিয়ে নেওয়া,,,,,,,,,,,,,,,,
বান্দরবানের পথে হেটে চলা...............
বগালেকের পাশে একটি বম পাড়া (বগামুখপাড়া) এবং একটি মুরং পাড়া আছে। স্থানীয় আদিবাসীদের উপকথা অনুযায়ী, অনেক কাল আগে পাহাড়ের গুহায় একটি ড্রাগন বাস করতো। বম ভাষায় ড্রাগনকে "বগা" বলা হয়। ড্রাগন-দেবতাকে তুষ্ট করতে স্থানীয়রা গবাদী পশু উৎসর্গ করতেন। কিন্তু একবার কয়েকজন এই ড্রাগন দেবতাকে হত্যা করলে চূঁড়াটি জলমগ্ন লেকে পরিণত হয় এবং গ্রামগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। যদিও এই উপকথার কোনো বাস্তব প্রমাণ নেই, তবুও উপকথার আগুন উদগীরণকারী ড্রাগন বা বগা এবং হ্রদের জ্বালামুখের মতো গঠন মৃত আগ্নেয়গিরির ধারণাটির সাথে মিলে যায়।
এবার আসুন আমার ক্যামেরায় দেখি বলা লেক.........
আমাদের বহন কারী চান্দের গাড়ি, ) রুমা থেকে সরাসরি বগামুখপাড়ায় জীপ (চান্দের গাড়ি ) চালু হয়েছে । তবে যারা রোলার কোস্টারে ভয় পান তারা চান্দের গাড়িতে না উঠাই শ্রেয়, কারণ এই গাড়ি রোলার কোস্টারের চেয়ে অনেক বেশী ভয়াবহ । তবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে ঝিরিপথে । এ পথে হাঁটলেই বগা লেক যাওয়ার আসল মজাটা পাওয়া যায় । প্রায় পঞ্চাশবারেরও বেশি ঝর্ণা আর ঝিলের পথ পার হতে হবে। সময় লাগবে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা। এ পথে সামান্য ঝুঁকি আছে। তবে দুঃখের বিষয় হলো ওপথে যাওয়া হলো না সময় স্বল্পতার জন্য ।
এক সময় রোলার কোস্টার ছেড়ে আমাদের হাঁটতে শুরু করতে হয়েছে, শীতকালে যতটা পথ গাড়ি দিয়ে যাওয়া যায় বর্ষাকালে ততটা যাওয়া যায় না, সুতরাং আজ একটু বেশীই হাটতে হবে ।
কোন বাতাস ছিল না, তাই এমন চড়াই উৎরাই পেরোতে গিয়ে আমরা একেবারে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম ।
নাম না জানা কোন একটা পাহাড়ী ফুল ।
জুম চাষঃ তিল এবং ধান ।
ঘর্মাক্ত কলেবরে এক সময় বগালেকের পাড়ে পৌছলাম ।
এক সময় পৌছলাম ছিয়াম দিদির রেষ্ট হাউজে ।
বগা লেকের ইতিহাস যেখানে লিখা ।
বগা লেকের পাড়ে ওদের বসবাস, গাছের পাতা খেয়ে ওরা জীবন ধারণ করছে ।
বমদের ধর্মগৃহ ।
এখানে পর্যটকদের থাকা খাওয়ার জন্য বমদের নির্মিত অনেকগুলো রেষ্ট হাউজ আছে, রেষ্ট হাউজের সামনে দিয়ে যাচ্ছে আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশের টিম ।
এমন বিশাল বিশাল পাথর এখানে সেখানে প্রচুর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে ।
যেখানে রাতে ছিলাম ।
সূতা দিয়ে কিছু একটা তৈরী করছে ।
শুকোতে দেওয়া ধান ।
বগা লেকের সেনা ক্যাম্পঃ যাওয়া এবং আসার সময় এখানে রিপোর্ট করতে হয় ।
বগা লেকের আরো কয়েকটা ছবি ।
এবার ফেরার পালা.........
একটু জিরিয়ে নেওয়া,,,,,,,,,,,,,,,,
বান্দরবানের পথে হেটে চলা...............
Comments (14)
দুরন্তপনার ছবি ভাল লাগলো কামাল ভাই...
ধন্যবাদ দাদা, ভালো থাকুন, সব সময়
মনে হয় দেখসিলাম আগেও...
দেখাটা স্বভাবিক, অন্য ব্লগের পুরোনো পোষ্ট
GB Kvgvj fvB, GBQwe¸jv Avcbvi †QvUKv‡ji bvwK?
কিছুই তো বুঝলাম না