সাধারণত বাহ্যিক দৃষ্টিতে আগোছালো ব্যক্তিকেই আমরা পাগল বলে থাকি । আসলে এই দুনিয়ার সবাই পাগল । আমি পাগল, আপনি পাগল । শুধু তারতম্য এই যে, একেকজন একেক জিনিসের জন্য পাগল । তেমনি এক পাগলের মেলা দেখতে গিয়েছিলাম লেংটা বাবার মাজার শরীফে চাদপুরের মতলব থানার বেলতলী গ্রামে । ওখানে গিয়ে এতো বেশী লাল দেখেছি যে আমার চোখ ধাধিয়ে গেছে । আপনারা আমার ক্যামেরায় কিছুটা দেখুন ঐ পাগল খানা ।
নৌকায় জ্যান্ত কলাগাছ নিয়ে ছুটছে, লাল কাপড় পরিধান করিয়া লেংটার মাঝারের দিকে । ওরা পাগল..........
লঞ্চ বোঝাই হয়ে বেলতলীর ঘাটে যারা নামছে, তারা পাগল.........
পরনে লাল গামছা, মাথায়ও তাই । পাগল, ওরা পাগল.........
শিশুর গলায় মালা, কাধে নিয়ে ছুটছে লেংটা বাবার দরবারের দিকে । আস্ত পাগল...........
শত শত দোকানে বিক্রি হচ্ছে শুধুই লাল গামছা । মনে হবে দোকানীরা পাগল..........
সবাই যদি পাগল হয়, তাহলে আমার দুই পাশে দাড়ানো লোক দুইটি কে? আমিই বা কি ? পাগলরে ভাই পাগল..........
এই বহু রঙ্গা গেইটের ওপাশে মাঝারে যিনি ঘুমিয়ে আছেন, তিনিই এখানকার আসল পাগল । সোলমান শাহ ওরফে লেংটা পাগল..........
সাপ দিয়ে ভাগ্য গননা করে যিনি তাবিজ বিক্রি করছেন, আর যিনি প্রতারিত হচ্ছেন তাদের মাঝে কে পাগল । আমরা বলবো দু'জনই পাগল..........
এই মহিলা লেংটা বাবার প্রেমে পাগল হয়ে নাচছেন । ওনেকে কি বলা যায় পাগলী ? আমি বলি মহিলা পাগল..........
চৈত্রের দুপুরে ওরা লাল গামছা পড়ে পানিতে ঝাপ দিচ্ছে কেনো জানেন? ওরা গরমে পাগল..........
ওরা ভিক্ষুক, কারো কাত নেই কারো পা নেই, ওরা লাল গামছা পড়ে ভিক্ষে করছে কেনো জানেন? ওরাও লেংটার পাগল...........
নাকে পিন দিয়ে টাকা গেথে বাহুতে সেফটিপিন দিয়ে টাকা গেছে রেখেছে কেনো জানেন? এই ব্যটা হেরোইনের পাগল..........
লেংটার আসল মাঝার, ওখানে খুব কাছে ক্যামেরা নিয়ে যেতে পারিনি, কারণ এমনভাবে কবরে গোলাপ জল ছিটাচ্ছিলো শত শত ভক্ত যেনো মনে হচ্ছে মুশল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে । ক্যামেরার প্রধান শত্রু পানি তাই আর আগানো গেল না । যারা এখানে গোলাপ জলের বৃষ্টি বর্ষণ করছিলো আপনারাই তো তাদেরকে নিঃসন্দেহে বলবেন পাগল.........
এখানে যা সাজ-সরঞ্জাম বিক্রি হয় তা সবই পাগলদের জন্য । তাহলে তো বলতে হয় এই দোকানিও একজন পাগল............
ভালো কাপড় খুলে রেখে নদীতে লাল গামছা পড়ে যারা ডুবাচ্ছে তারাও এক একটা আস্ত পাগল...........
গরমে গলা শুকিয়ে কাঠ, যারা গলা ভেজাতে এমন শরবত পান করছে তারা ও পাগল...........
লেংটার মাঝার থেকে আমরা যারা নৌকায় করে রাড়িতে ফেরৎ যাচ্ছে তারাই বাড়ির পাগল..............
নৌকায় জ্যান্ত কলাগাছ নিয়ে ছুটছে, লাল কাপড় পরিধান করিয়া লেংটার মাঝারের দিকে । ওরা পাগল..........
লঞ্চ বোঝাই হয়ে বেলতলীর ঘাটে যারা নামছে, তারা পাগল.........
পরনে লাল গামছা, মাথায়ও তাই । পাগল, ওরা পাগল.........
শিশুর গলায় মালা, কাধে নিয়ে ছুটছে লেংটা বাবার দরবারের দিকে । আস্ত পাগল...........
শত শত দোকানে বিক্রি হচ্ছে শুধুই লাল গামছা । মনে হবে দোকানীরা পাগল..........
সবাই যদি পাগল হয়, তাহলে আমার দুই পাশে দাড়ানো লোক দুইটি কে? আমিই বা কি ? পাগলরে ভাই পাগল..........
এই বহু রঙ্গা গেইটের ওপাশে মাঝারে যিনি ঘুমিয়ে আছেন, তিনিই এখানকার আসল পাগল । সোলমান শাহ ওরফে লেংটা পাগল..........
সাপ দিয়ে ভাগ্য গননা করে যিনি তাবিজ বিক্রি করছেন, আর যিনি প্রতারিত হচ্ছেন তাদের মাঝে কে পাগল । আমরা বলবো দু'জনই পাগল..........
এই মহিলা লেংটা বাবার প্রেমে পাগল হয়ে নাচছেন । ওনেকে কি বলা যায় পাগলী ? আমি বলি মহিলা পাগল..........
চৈত্রের দুপুরে ওরা লাল গামছা পড়ে পানিতে ঝাপ দিচ্ছে কেনো জানেন? ওরা গরমে পাগল..........
ওরা ভিক্ষুক, কারো কাত নেই কারো পা নেই, ওরা লাল গামছা পড়ে ভিক্ষে করছে কেনো জানেন? ওরাও লেংটার পাগল...........
নাকে পিন দিয়ে টাকা গেথে বাহুতে সেফটিপিন দিয়ে টাকা গেছে রেখেছে কেনো জানেন? এই ব্যটা হেরোইনের পাগল..........
লেংটার আসল মাঝার, ওখানে খুব কাছে ক্যামেরা নিয়ে যেতে পারিনি, কারণ এমনভাবে কবরে গোলাপ জল ছিটাচ্ছিলো শত শত ভক্ত যেনো মনে হচ্ছে মুশল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে । ক্যামেরার প্রধান শত্রু পানি তাই আর আগানো গেল না । যারা এখানে গোলাপ জলের বৃষ্টি বর্ষণ করছিলো আপনারাই তো তাদেরকে নিঃসন্দেহে বলবেন পাগল.........
এখানে যা সাজ-সরঞ্জাম বিক্রি হয় তা সবই পাগলদের জন্য । তাহলে তো বলতে হয় এই দোকানিও একজন পাগল............
ভালো কাপড় খুলে রেখে নদীতে লাল গামছা পড়ে যারা ডুবাচ্ছে তারাও এক একটা আস্ত পাগল...........
গরমে গলা শুকিয়ে কাঠ, যারা গলা ভেজাতে এমন শরবত পান করছে তারা ও পাগল...........
লেংটার মাঝার থেকে আমরা যারা নৌকায় করে রাড়িতে ফেরৎ যাচ্ছে তারাই বাড়ির পাগল..............
Comments (14)
শুভ কামনা রইল।
ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে,শুভ কামনা রইল।