গ্রীষ্মকাল তার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাটাই ছড়িয়ে দিচ্ছে আজকে । নীল আকাশে পেজা পেজা সাদা কালো মেঘগুলো দেখে মন ভালো হয়ে যাবে যে কারো । এবারের আগাম বর্ষায় চারিদিকে সবুজের বিপুল সমারোহে হারিয়ে যেতে চাইবে যে কোন প্রকৃতি প্রেমিক । এমন দিন ক্যামেরাম্যানদের জন্য সব সময় আসে না। তো বেড়িয়ে পড়লাম বাইক আর ক্যামেরা নিয়ে............
নরসিংদীর পলাশ থানার চরনগরদী একটা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি, পিছন থেকে দেখে ভাবলাম গ্রাম্য বাচ্চাদের দ্বিগম্বর হয়ে চলাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
কাছে আসতেই দেখলাম এক হাতে বই-খাতা আর স্কুল ড্রেস অন্য হাতে কাঁদা মতো কিছু। ভাবলাম সহপাঠি কারো সাথে মারামারি করেছে বুঝি, জিজ্ঞাসিলাম কি ব্যাপার তোমার এমন অবস্থা কেনো।
ও বললো স্কুল থেকে ফেরার পথে কোন একটা ক্ষেতে কিছু মাছ ছিলো, যা সে ধরে আনতে গিয়ে এই অবস্থা। আমি চমৎকৃত হলাম।
ফিরে গেলাম আমার ছোট বেলায়, এমনি ভাবে দিগম্বর হয়ে কতো গোসল করেছি, কতো মাছ ধরেছি তার কোন হিসেব নাই । আপনাদের হিসাব আছে কি?
পথে চলতে চলতে........১
Comments (12)
কিছুক্ষণ পরেই কি নাকট=নাটক শেষ হবে? ভালো লাগলো গল্পটা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু..
সংশোধন করে দিয়েছি :)
বেশ সাবলীল লেখা। কিছু কিছু জায়গার ডিটেল খুব ভাল হয়েছে। ভাল লেগেছে গল্প।
ভাল থাকুন। বসন্তের শুভেচ্ছা.......
পাঠে অজস্র ধন্যবাদ নিবেন..
আপনাকেও বসন্তের শুভেচ্ছা রইল :)
গল্পটা পড়ে মনে হল ইভানা রাসেলকে সত্যিকারের ভালোবাসে আর রাসেল ভ্রমর হয়ে এক ফুলের মধু খেয়ে অন্য ফুলে চলে যায়। এলিজার মধু খাওয়া শেষ করে সে আবার ইভানার কাছে ফিরে এসেছে। ইভানার মতো মেয়েরা সাধারণত বোকা হয়। হয়তো বোকামি করে সে রাসেলকে আবার কাছে টেনে নিবে কিন্তু জীবনটা সুখের হবে না। কিছু দিন গেলেই হয়তো রাসেল তার পুরনো চরিত্রে ফিরে যাবে আর সংসারটায় দেখা দেবে অশান্তি। এই অশান্তির শেষ কোথায় গিয়ে হবে জানি না।
ভালো লাগলো গল্পটা ইখতামিন। ধন্যবাদ।
তাহলে নাটক শেষ হলে ইভানা রাসেলকে চিরতরে বিদায় জানিয়ে দিক...
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ :)