Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

uddin kamal md

১০ বছর আগে

ঢাকা টু চিটাগাং, (বিমান বন্দর , স্টেশন নং -৫)

রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিচাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।


আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা শুরু করবো এবং আবারো সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে আসব । এভাবেই পর্যায়ক্রমে আমি চিটাগাংএর দিকে অগ্রসর হব এবং যতদিন না আমি চিটাগাং পৌছতে পারি প্রতি সপ্তাহে আমার হাটা চলতেই থাকবে । বিশেষ সমস্যা না হলে কোন সপ্তাহ'ই আমি হাটা বন্ধ করবো না ।

স্টেশনের অবস্থানঃ এটা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বিমান বন্দর থানার অন্তর্গত একটা স্টেশন।

 

(২) বিমান বন্দর ষ্টেশন পার হয়ে শুধুই হাটতে থাকি........

 

(৩/৪)  কিছু জংলী ফুল।

 

(৫/৬) গোধূলী বেলায় ট্রেনের মাথায় জ্বালানো আলোটাকে মনে হচ্ছিল যেন একটা জ্বলন্ত সূর্য ।

 

 

(৭) খুব কাছেই পরবর্তি স্টেশন

(৮) এক সময় আমরা পৌছে গেলাম টঙ্গী স্টেশনে।

 

পরবর্তি পর্ব হবেঃ ঢাকা টু চিটাগাং, (টঙ্গী জংশন, স্টেশন নং -৬) 

আগের পর্বগুলোঃ

ঢাকা টু চিটাগাং, ( কমলাপুর, স্টেশন নং - ১)

ঢাকা টু চিটাগাং, (তেজগাঁও, স্টেশন নং - ২)

ঢাকা টু চিটাগাং, ( বনানী, স্টেশন নং - ৩) 

ঢাকা টু চিটাগাং, (ক্যান্টনমেন্ট , স্টেশন নং - ৪)
০ Likes ২৬ Comments ০ Share ১০৬৮ Views

Comments (26)

  • - গোলাম মোস্তফা

    শুরুটা ভাল লেগেছে শেষ টাও ভাল লেগেছে কিন্তু মাঝ পথে এসে কেমন যেন কবিতাটি পথ হারিয়ে ফেলেছে 

    তারপর বলব ভাল লিখেছেন নিয়মিত লিখুন 

    শুভ কামনা জানবেন 

    • - সুমন আহমেদ

      একমত নই, কিছুটা দ্বিমত পোষণ করলাম মোস্তফা ভাই ।

      বরং আমি প্রথম তিনটি স্তবককে (১ম ৯ লাইন) একটি চিত্রকল্প এবং শেষ স্তবককে আরেকটি চিত্রকল্প ভেবে নিয়ে বলবো লেখক দুটি চিত্রকল্পকে একত্রে মিশিয়ে (ব্লেন্ড) একটি সিদ্ধান্তে সমাপ্তি টেনেছেন। ১ম চিত্রকল্পে লেখক একটি লাশের ‘মুখ থুবড়ে পড়ে আছে’ এর মাধ্যমে আমাদেরকে একটি তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছেন যা বাকি লাইন গুলোতে বিবৃত আছে।


      ২য় চিত্রকল্পে লেখক নিজেকে তুলনা করেছেন সেই লাশের সাথে ‘আমি ঠিক ঐ লাশটির মতই বেওয়ারিশ’। তাই বলবো কবিতা আপন কক্ষপথেই ছিল।

      ১ম লাইটি এমন হতে পারতো - ‘মুখ থুবড়ে পড়ে আছে লাশ কাটা ঘরে’। যেমন হতে পারতো ৪র্থ লাইনটি এমন- ‘হয়তোবা তার অপেক্ষায় প্রহর গুনেছে একটি ঝিনুক’।কিছু বানান ত্রুটি আছে। কবিতায় কিছুটা কাব্যময়তার অভাবও রয়ে গেছে।

      তবে ‘অনন্য জোস্না’ উপমা হিসাবে ভাল লেগেছে, যেমনি আরও ভাল লেগেছে - ‘তার খোলা চোখ করেছে তাকে দারুণ রকম ভাবুক’ লাইনটি। কবিতায় কবি কিছু কিছু দৃশ্য গভীর ভাবে উপলব্ধি করেছেন বলা যায়।

      তুলনামূলক ভাবে কবিতা ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা জানাই। ভাল থাকুন।

    • Load more relies...
    - তৌফিক মাসুদ

    কবিতার কথা ও মূলভাব ভাল লেগেছে। এটা আমাদের নষ্ট রাজনীতির কালো থাবা। লেখায় আর একটু যত্ন নিবেন। বিশেষ করে বানান খেয়াল করবেন।


    - মাসুম বাদল

    কবিতায় ভাললাগা... 

    Load more comments...