প্রতি শীতে পরিযায়ী পাখিদের আড্ডায় ভরে উঠে প্রকৃতির অপরূপ রূপে সজ্জিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। শীত আসার আগেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে নানা রকম পরিযায়ী পাখি আসতে থাকে এবং আবাস হিসেবে তারা বেছে নিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকগুলো। অবশ্য শুধু পাখি দেখার জন্যই জাহাঙ্গীরনগর যেতে হবে এমনটি ভাবার কোন কারণ নেই, শুধু প্রকৃতি দেখার জন্যও একদিন ঘুরে কাটানো যায় জাহাঙ্গীরনগরে অবলীলায়। গত ১৪ জানুয়ারী গিয়েছিলাম ভ্রমণ বাংলাদেশের সাথে জাহাঙ্গীর নগরে, ওখানে কেমন দেখলাম আসুন দেখি আমার ক্যামেরায়।
(২) ক্যামেরা ঠিক রেডি করতে পারিনি, তার আগেই ওখানে পৌছে দেখলাম এক ঝাঁক পাখি লাল শাপলা ভরা লেক থেকে কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশে উড়াল দিলো।
(৩) অন্য পাশের লেকটিতে কিছু পাখি তখন আকাশ থেকে পানিতে নেমে আসছে।
(৪) কিছু পাখি ভর পেট খেয়ে লাল শাপলা গুলোর ভেতর অলস সময় কাটাচ্ছে।
(৫/৬) কেউ ডাঙায় কেউ জলে বসে আছে, কারো যেন কোন তাড়া নাই।
(৭/৮) খেয়ে বসে ঘুমিয়ে এই শীতটা এখানেই কাটাবে ওরা।
(৯) কিছু দেশী বক ও ওখানে দেখা যায়।
(১০) লেকের জলে গোসল সারছে এই পাখিটা।
(১১/১২) বিলুপ্ত প্রজাতির দেশিয় পাখি ডাহুকদের এখানে দেখা যায় হরদম।
(১৩) এই ডাহুক পাখিটির বাসা মনে হয় আশা পাশে কোথাও থাকতে পারে।
(১৪) জাহাঙ্গীরনগরের কেএফসি
(১৫/১৬) জল থেকে চোখ ফিরিয়ে স্থলে নজর দেই। ডালিয়া ফুল।
(১৭) গোলাপ।
(১৮/১৯) গাদা ফুল।
(২০) এই গাছটার নাম জানিনা।
(২১) পরগাছা ফুল।
(২২) জাহাঙ্গীর নগরে আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশ পাখি দেখা টিম।
(২৩) জাহাঙ্গীর নগরে কামাল উদ্দিন হলের সামনে আমরা তিনজন ব্লগার।
Comments (16)
স্বাগতম নক্ষত্র ব্লগে। শুভেচ্ছা।
চমৎকার লেখনী!
সঙ্গে শৈশবে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই তাহমিনা!
নক্ষত্র ব্লগে স্বাগতম; সঙ্গে থাকুন আমাদের।
ধন্যবাদ।
ভালো লিখেছেন। অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।