জাঁহাপনার অসুখ দূরারোগ্য,
সে কি! নয় যে উপভোগ্য!!
ভোটের পরে বাড়ে ব্যামো!
আহা! থামো থামো!!
ভোটের আগে রাস্তায় নেমে
জাঁহাপনা যায় যে ঘেমে!
ভোটের পরে এসি'র বাতাস
ঘাম শুকানোর হয় অবকাশ!
পথে ঘাটে ধূলো-কাদা
ভোটের সময় কিসের বাঁধা
হেঁটে হেঁটে পা দু'টো অবশ
ভোটের পর কমলার রস!
দাদা-নাতি, বাবা-ছেলে
জাঁহাপনা পথে পেলে,
ভোটের আশায় ধরেন যে হাত
হাতের ব্যথায় জাঁহাপনা কাত।
ছুটেন তিনি বামরুনগ্রাদে
ললনারা থাকে সাথে।
ললনার নরম থাবায়
জনাবের ব্যথা পালায়!
রোদে রোদে ভরদুপুরে
চোখ দু'টো যায় যে পুড়ে,
রে বান দিয়ে চোখ ঢেকে
জাঁহাপনা চিনেন কাকে?
ভোটের পরে চোখে ছানি
ভোটারের স্বপ্নহানি।
অক্টোবর-২০১৩
Comments (2)
"তবুও আমি উৎকণ্ঠিত জন্ম-জন্মান্তর
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমারই জন্যে! "
বেশ ভালো লাগলো কবিতা টি
ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত হলাম। শুভ সন্ধ্যা।
আমার সংসার নেই, বৈরাগ্য নেই কিছুতেই,
আমার আছো তুমি-শুধুই তুমি।
আকাঙ্ক্ষার স্বচ্ছ দর্পণে তোমার ছায়া দেখে
বেঁচে থাকার ইচ্ছে প্রবল জোয়ারের জলে
ভাসিয়ে নিয়ে যায় আমাকে রূপকথার দেশে,
অথচ সেখানে তুমি অসম্পূর্ণ একজন নারী
বোধহীন-বিবেকহীন মুক-বধির!
তবুও আমি উৎকণ্ঠিত জন্ম-জন্মান্তর
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমারই জন্যে!
অসাধারণ ভাইজান।
আমি কবিতা পরে মুগ্ধ।
আপনি ইট কাঠের এই নগরে থেকে কি করে এই রোমান্স মনে নিয়ে ঘুরেন আল্লাহ মালুম
ভালো থাকবেন।
শুভকামনা নিরন্তর
আমার অহংকার করার কিছু নেই। যদি থাকতো তো বললাম ভালোবাসতে জানি আমি।
ভালোবাসলে ভালোবাসা পাওয়া যায়।
লেখকের জন্ম সাল না দেখিয়ে জন্মতারিখ দেখালেই মনে হয় ভালো হতো।