Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

uddin kamal md

১০ বছর আগে

এশিয়ার সর্ববৃহৎ সাফারি পার্ক ভ্রমণ

উপচে পড়া সবুজে সবুজময় ভাওয়াল শাল বনের ভেতর বিশাল অরণ্যভূমিতে তৈরি করা হয়েছে থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ড এবং ইন্দোনেশিয়ার 'বালি সাফারি পার্ক'-এর অবয়বে এশিয়ার সর্ববৃহৎ 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারি পার্ক'।

রাজধানী থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে গভীর শাল বনের ভেতর ৩ হাজার ৮১০ একর ভূমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এ পার্ক।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের দৃষ্টিনন্দন প্রধান ফটক পার হয়েই ভেতরে রয়েছে বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এক্সটেনসিভ এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভাল্লুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। রয়েছে ডরমেটরি, বন্যপ্রাণী হাসপাতাল, ঝুলন্ত সেতু, ন্যাচারাল হিস্ট্রি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র, গুইসাপ পার্ক, ফেন্সি কার্প পার্ক, ক্রাউন ফিজেন্ট পাখিশালা, পেলিকেল পাখির জলাধারা, অতিথি পাখির জলাধারা, বার্ডশো গ্যালারি, অর্কিড হাউস, ফোয়ারা, প্রজাপতি-পেঁচা ও শকুনের আস্তানা, ক্যাঙ্গারু গার্ডেন, হাতি গ্যালারি, লেক ও জলাধারা ইত্যাদি।

 

(২) পার্কে ঢোকার আগে পার্কের সামনে আমি আর আমার এক বন্ধ।

 

(৩) পার্কে ঢুকেই প্রথম এই ম্যাপটা দেখে নিলে আপনার পার্ক দেখাটা সহজ হবে।

 

(৪) প্রথমেই পুকুরের ফুটন্ত লাল শাপলা আপনার মন কেড়ে নেবে।

 

(৫) সাফারি কিংডম।

 

(৬) পাখিটা ক্যামেরা দেখে কেমন ভাবে পোজ দিয়ে দেখছেন ?

 

(৭/৮) নানা রঙের পাখিগুলো দেখে মুহুর্তেই মনটা ভালো হয়ে যায়।

 

(৯/১০) ঝগড়া বা খুনসুটি কোন কিছুতেই পিছিয়ে নেই ওরা।

 

১১) ইচ্ছে হলে খুব কাছ থেকে ওদের সাথে ছবি তোলা যায়।

 

(১২) আবার নিজ হাতে খাওয়ানো ও যায়।

 

(১৩) কতো রকম পাখি যে আছে ?

 

(১৪) আমার প্রথম দেখা একটা চমৎকার ছোট্ট ফুল।

 

(১৫) একজন ক্ষুদে দর্শনার্থী।

 

(১৬/১৭) সাদা কালো রাজহাঁস।

 

(১৮/১৯) এমন আরো চমৎকার সব ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস রয়েছে একটি জলধারায়।

 

(২০) ময়ুর এবং আরো কিছু সুন্দর পাখির আস্তানা এটা, বিশাল নেটে ঢাকা জায়গা, উপর দিয়ে ফ্লাই ওভারের মতো জায়গায় দাড়িয়ে দর্শকরা পাখির সৌন্দর্য্য উপভোগ করবে।

 

(২১/২২) বিশাল নেট লাগানো জায়গাটায় শুয়ে বসে অলস সময় কাটাচ্ছে দুটি ময়ুর, লাল রঙের পাখি দুটি আপন মনে খেলে বেড়াচ্ছে।

 

(২৩) আছে ছোট বড় নানা রকম কুমির।

 

(২৪) কোর সাফারি পার্ক।

 

(২৫) জিরাফ।

 

(২৬) জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি, তবে ভয়ের কিছু নেই, সাথে আছে মাহুত।

 

(২৭) জঙ্গলে ছুটে চলা এমন জংলী গরু এতোদিন শুধু টিভির পর্দায়ই দেখেছি।

 

(২৮) জেব্রাগুলো হাটতে হাটতে কোথায় হারিয়ে গেলো পরে আর তাদের খুঁজে পেলাম না।

 

(২৯) জংলী পরিবশে হরিঙুলো মনে হয় বেশ ভালোই আছে।

 

(৩০) আমরা এটাকে বলি বিলাই চিমটি, খুবই ভয়ংকর জিনিস, গায়ে লাগলে চুলকাইতে চুলকাইতে জান শেষ।

 

(৩১) এবার বাঘ দেখার পালা।

 

(৩২) বাঘ এবং সিং দেখার জন্য রয়েছে খুবই চমৎকার দুটি রেষ্টুরেন্ট, রেষ্টুরেন্টে থেকে গ্লাসের ভেতর দিয়ে ওদের দেখে ছবি তোলায় ব্যস্ত দর্শকরা।

 

(৩৩/৩৪) গ্লাসের ভেতর থেকে তোলা বাঘদের ছবি।

 

আমি যখন গিয়েছিলাম তখনো সাফারি পার্কের গাড়ি চালু হয়নি, তাই যতটুকু দেখেছি হেটেই দেখতে হয়েছে, কিছুটা বাদ ও পড়েছে। এখন হয়তো গাড়ি চালু হয়ে গেছে, সুতরাং সাফারি পার্ক দেখতে একন আর কোন কষ্ট হবে না।

 

 

১ Likes ৩৪ Comments ০ Share ১৯৭৬ Views

Comments (34)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    দাদা

    ছবি তো পেলাম না ছবি থাকলে ভাল হতো

    • - মামুন ম. আজিজ

      ছবি কেমনে দেয়?

    • Load more relies...
    - রুদ্র আমিন

    এই করুণদৃশ্য সত্যি খুব কষ্টের। ছবি সংযোগ করার জন্য ছবি কপি করে পেস্ট করুন ভাই।

    - মামুন ম. আজিজ

    এমন করুণ ছবি দিতে মন চায় না। ....এমনেতেই স্বার্থপর লেখক হয়ে একটা ঘটনাকে উপজীব্য করে গল্প লেখার সাধ....অবশ্য বাস্তবতাকে ইতিহাস করে তোলাটাও গল্পকারের দায়িত্ব হওয়া উচিৎ..সেই বোধ থেকেই লেখা।

    Load more comments...