খাগড়াছড়ির সাজেক ভ্যালি না দেখে যদি আপনি বিদেশ ব্রমণ করেণ তাহলে আমি বলব আপনার ভ্রমণের অনকে বড় চমকটিই আপনি দেখেন নি। যাই আজ অল্প টাকায় কিভাবে সাজেক ভ্রমণ করবেন তা নিয়ে কিছু বলব।
রাতে ডাকা থেকে সোজা খাগড়াছড়ি চলে যান। সকালে নেমে হোটেল ঠিক করুন বা চাইলেই ঢাকা থেকে হোটেল বুক করে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে টাকা টা একটু বেশি লাগতে পারে। শাপলা চত্তরের দিকটা হোটেল নিন ১০০০ টাকায় ডাবল বেডের রুম পেয়ে যাবেন। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে বেড়িয়ে পড়–ন রিসাং ঝর্ণা ও আলুটিলা গুহার উদ্দেশ্যে। খাগড়াছড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকেই বাস ছাড়ে । বাসে যেতে পারবেন। চাইলে বাসের ছাদেও যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বণ করবেন। বাসের ছাদে গেলে যাওয়ার পাশাপাশি রোলার কোস্টারের স্বাদ পেয়ে যাবেন বিনামূল্যে।২০-২=৩০ মিনিট পর রিসাং ঝর্ণার সামনে নেমে পড়–ন। ৩০ মিনিট ঢালু পথ বেয়ে নামলে দেখা পবেন নৈস্বার্গিক এই দৃশ্যের। পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসছে শীতল স্বচ্ছ পানি। দেখলেই মনটা আনচান করে নেমে শরীরটাকে ভিজিয়ে নিতে।গোসল সেরে সোজা উপড়ে এসে আবার বাস ধরুন আলুটিলা গুহার দিকের। ১০ মিনিট এর ভিতর চলে আসবেন নেমে মশাল কিনে গুহার ভিতর ডুকে পড়–ন আর স্বাদ অনুভব করুন ভয়ংন্কর এই সৌন্দর্যের। দয়া করে মশাল ভেতরে ফেলে আসবেন না টুরিস্ট স্পট গুলা রক্ষা করা প্রত্যেক টুরিস্ট এর দায়িত্ব ও কর্তব্য। বিকালে শহরে ফিরে আসুন আর চান্দের গাড়ি ঠিক করে রওনা দিন সাজেক ভ্যালির উদ্দেশ্যে। সাজেক যাওয়ার সময় পাহাড়ি উচু নিচু রাস্তা দুই পাশে সবুজের সমাহার দেখে মন জুড়িয়ে যাবে আশাকরি। গ্রুপ নিয়ে গেলে খরচ কম হবে । আর গ্রুপ ছোট হলে হোটেলে বলে রাখবেন অন্য ছোট গ্রুপ আসলে এড হয়ে নিবেন। সকাল ১০ টার আগে সাজেক আসার চেস্টা করবেন। এইজন্য ৬-৭ টার ভিতর বের হয়ে পড়–ন। সকালে সাজেক পৌছে থাকার জায়গা ঠিক করে নিন। আদীবাসিদের পাড়ায় বাশের ঘরে জনপ্রতি ২০০ টাকায় অনায়াসে কাটিয়ে দিতে পারবেন । আর একটু ভালো ভিউ আরামে থাকতে চাইলে ৪ জনের রুম ২০০০-২৫০০ টাকা নিবে কটেজে থাকতে পারেন। দিনটা হজাছাড়া ঝর্ণা ও রুইলুই পাড়াতেই কাটিয়ে দিন। আর হ্যা সন্ধ্যায় হেলিপেডে সময় কাটাতে ভুলবেন না কিন্তু। সকাল সকাল উঠার জন্য আর্লি ঘুমিয়ে যান আর ভোর বেলায় উঠে সাদা মেঘের সমুদ্রে চোখকে ¯œান করিয়ে নিবেন। মেঘ দেখার পর চলে আসুন কংলাক পাড়ায় এখানে নাস্তা ও দুপুরের খাবার খেয়ে ফেরার জন্য তৈরী হয়ে নিন। সন্ধ্যার ভিতর খাগড়াছড়ি চলে আসুন আর রাতের বাসে সোজা বাড়ি ।
খরচ:
ঢাকা - খাগড়াছড়ি- ঢাকা: ১০৪০
বাস ভাড়া: ২৫ টাকা
চান্দের গাড়ি যাওয়া আসা: ৭০০০/১০= ৭০০ টাকা
খাগড়াছড়ি হোটেল: ১০০০/৪: ২৫০
সাজেক প্রতিজন হোটেল: ২০০ টাকা
খাবার সব মিলিয়ে: ৮০০ টাকা
সব মিলিয়ে: ২৯৯০ টাকায় ২ রাত ৩ দিনের ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন পহাড় চূড়া সাজেক ভ্যালি থেকে।
খরচ কমাতে চাইলে বাজার করে নিন সাজেক এ যে কটেজে থাকবেন তাদের কে দিবেন বা ড্রাইভারকে দিবেন বাকিটা ওরা মেনেজ করে দিবে। আর আলু ভর্ত ডাল ভাত খেতে চাইলে ৮০ টাকা করে প্রতি মিলে খরচ করতে হবে।
রাতে ডাকা থেকে সোজা খাগড়াছড়ি চলে যান। সকালে নেমে হোটেল ঠিক করুন বা চাইলেই ঢাকা থেকে হোটেল বুক করে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে টাকা টা একটু বেশি লাগতে পারে। শাপলা চত্তরের দিকটা হোটেল নিন ১০০০ টাকায় ডাবল বেডের রুম পেয়ে যাবেন। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে বেড়িয়ে পড়–ন রিসাং ঝর্ণা ও আলুটিলা গুহার উদ্দেশ্যে। খাগড়াছড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকেই বাস ছাড়ে । বাসে যেতে পারবেন। চাইলে বাসের ছাদেও যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বণ করবেন। বাসের ছাদে গেলে যাওয়ার পাশাপাশি রোলার কোস্টারের স্বাদ পেয়ে যাবেন বিনামূল্যে।২০-২=৩০ মিনিট পর রিসাং ঝর্ণার সামনে নেমে পড়–ন। ৩০ মিনিট ঢালু পথ বেয়ে নামলে দেখা পবেন নৈস্বার্গিক এই দৃশ্যের। পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসছে শীতল স্বচ্ছ পানি। দেখলেই মনটা আনচান করে নেমে শরীরটাকে ভিজিয়ে নিতে।গোসল সেরে সোজা উপড়ে এসে আবার বাস ধরুন আলুটিলা গুহার দিকের। ১০ মিনিট এর ভিতর চলে আসবেন নেমে মশাল কিনে গুহার ভিতর ডুকে পড়–ন আর স্বাদ অনুভব করুন ভয়ংন্কর এই সৌন্দর্যের। দয়া করে মশাল ভেতরে ফেলে আসবেন না টুরিস্ট স্পট গুলা রক্ষা করা প্রত্যেক টুরিস্ট এর দায়িত্ব ও কর্তব্য। বিকালে শহরে ফিরে আসুন আর চান্দের গাড়ি ঠিক করে রওনা দিন সাজেক ভ্যালির উদ্দেশ্যে। সাজেক যাওয়ার সময় পাহাড়ি উচু নিচু রাস্তা দুই পাশে সবুজের সমাহার দেখে মন জুড়িয়ে যাবে আশাকরি। গ্রুপ নিয়ে গেলে খরচ কম হবে । আর গ্রুপ ছোট হলে হোটেলে বলে রাখবেন অন্য ছোট গ্রুপ আসলে এড হয়ে নিবেন। সকাল ১০ টার আগে সাজেক আসার চেস্টা করবেন। এইজন্য ৬-৭ টার ভিতর বের হয়ে পড়–ন। সকালে সাজেক পৌছে থাকার জায়গা ঠিক করে নিন। আদীবাসিদের পাড়ায় বাশের ঘরে জনপ্রতি ২০০ টাকায় অনায়াসে কাটিয়ে দিতে পারবেন । আর একটু ভালো ভিউ আরামে থাকতে চাইলে ৪ জনের রুম ২০০০-২৫০০ টাকা নিবে কটেজে থাকতে পারেন। দিনটা হজাছাড়া ঝর্ণা ও রুইলুই পাড়াতেই কাটিয়ে দিন। আর হ্যা সন্ধ্যায় হেলিপেডে সময় কাটাতে ভুলবেন না কিন্তু। সকাল সকাল উঠার জন্য আর্লি ঘুমিয়ে যান আর ভোর বেলায় উঠে সাদা মেঘের সমুদ্রে চোখকে ¯œান করিয়ে নিবেন। মেঘ দেখার পর চলে আসুন কংলাক পাড়ায় এখানে নাস্তা ও দুপুরের খাবার খেয়ে ফেরার জন্য তৈরী হয়ে নিন। সন্ধ্যার ভিতর খাগড়াছড়ি চলে আসুন আর রাতের বাসে সোজা বাড়ি ।
খরচ:
ঢাকা - খাগড়াছড়ি- ঢাকা: ১০৪০
বাস ভাড়া: ২৫ টাকা
চান্দের গাড়ি যাওয়া আসা: ৭০০০/১০= ৭০০ টাকা
খাগড়াছড়ি হোটেল: ১০০০/৪: ২৫০
সাজেক প্রতিজন হোটেল: ২০০ টাকা
খাবার সব মিলিয়ে: ৮০০ টাকা
সব মিলিয়ে: ২৯৯০ টাকায় ২ রাত ৩ দিনের ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন পহাড় চূড়া সাজেক ভ্যালি থেকে।
খরচ কমাতে চাইলে বাজার করে নিন সাজেক এ যে কটেজে থাকবেন তাদের কে দিবেন বা ড্রাইভারকে দিবেন বাকিটা ওরা মেনেজ করে দিবে। আর আলু ভর্ত ডাল ভাত খেতে চাইলে ৮০ টাকা করে প্রতি মিলে খরচ করতে হবে।