দামতুয়া বা লামনাই ঝর্ণা
শুকনা মৌসুমে অনেক ঝর্নায় পানি থাকে না কিন্তু বর্ষার সময় তারা যৌবনে ফিরে আসে। সে রকম একটা ঝর্ণ দামতুয় বা লামোনই ঝর্ণা। যার অবস্থান বান্দরবনের, আলীকদম নামক স্থানে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে আধার চারপাশ সবুজ আর পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে আসছে শীতল পানি এরকম দৃশ্য দেখলে কার না শিহরণ জাগে বলুন। এরকম দৃশ্য দেখাটাও ভাগ্যের ব্যাপার। চাইলে আপনিও দেখে আসতে পারেন এই অপরুপ রুপের দৃশ্য।
যাবেন কিভাবে
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে বান্দরবন বা চকোরিয়ায় বাসে বা ট্রেনে চলে আসতে পারেন।
চকোরিয়া থেকে আলী কদম ৩৫ কি.মি. জিপ গাড়ির মাধ্যমে
আলীকদম থেকে আদুপাড়া ১৭ কিমি বাইকের মাধ্যমে
আদু পড়া থেকে দামতুয়া ঝর্ণা ৬-৭ কিমি হাটা পথ।
হাটা পথ একটু সাবধানতার সাথে পার হতে হবে। কেননা একটু দুর্গম টাইপের। আর বৃষ্টি হলে অনেকটা মারাত্মক হয়ে উঠে রাস্তাটি যতটা সম্ভব কেয়ারফুল্লি ভাবে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করাই ভালো।
খরচের ব্যাপরটা সম্পূর্ণ আপনাদের উপর। চাইলে ২৫০০ টাকায়ও ঘুরে আসা যায় ৫-৬ জনের টিম নিয়ে গেলে।
শুকনা মৌসুমে অনেক ঝর্নায় পানি থাকে না কিন্তু বর্ষার সময় তারা যৌবনে ফিরে আসে। সে রকম একটা ঝর্ণ দামতুয় বা লামোনই ঝর্ণা। যার অবস্থান বান্দরবনের, আলীকদম নামক স্থানে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে আধার চারপাশ সবুজ আর পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে আসছে শীতল পানি এরকম দৃশ্য দেখলে কার না শিহরণ জাগে বলুন। এরকম দৃশ্য দেখাটাও ভাগ্যের ব্যাপার। চাইলে আপনিও দেখে আসতে পারেন এই অপরুপ রুপের দৃশ্য।
যাবেন কিভাবে
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে বান্দরবন বা চকোরিয়ায় বাসে বা ট্রেনে চলে আসতে পারেন।
চকোরিয়া থেকে আলী কদম ৩৫ কি.মি. জিপ গাড়ির মাধ্যমে
আলীকদম থেকে আদুপাড়া ১৭ কিমি বাইকের মাধ্যমে
আদু পড়া থেকে দামতুয়া ঝর্ণা ৬-৭ কিমি হাটা পথ।
হাটা পথ একটু সাবধানতার সাথে পার হতে হবে। কেননা একটু দুর্গম টাইপের। আর বৃষ্টি হলে অনেকটা মারাত্মক হয়ে উঠে রাস্তাটি যতটা সম্ভব কেয়ারফুল্লি ভাবে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করাই ভালো।
খরচের ব্যাপরটা সম্পূর্ণ আপনাদের উপর। চাইলে ২৫০০ টাকায়ও ঘুরে আসা যায় ৫-৬ জনের টিম নিয়ে গেলে।