প্রযুক্তি জগতে পুরুষদের আধিপত্য এখন আর নেই। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অনেক এগিয়ে গেছে । সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক বাধা ডিঙিয়ে এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী নিজেদের অধিষ্ঠিত করেছেন প্রযুক্তি জগতের নিয়ন্তা হিসেবে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে বিশ্বের শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) শেরিল স্যান্ডবার্গ। সম্পদের পরিমাণ, ব্যবসায়িক প্রভাব, জীবনযাত্রা, গণমাধ্যমে উপস্থিতি, সমাজসেবা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন— এ সাতটি বিভাগে শীর্ষ ১০০ নারীর তালিকা করেছে বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস।
প্রচলিত সকল ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছেন এই নারীরা। তথ্যপ্রযুক্তিতে নারীরাও এগিয়ে যাচ্ছেন একই গতিতে। দেখুন তথ্যপ্রযুক্তি দুনিয়ার প্রভাবশালী পাঁচ নারীর অর্জন।
শেরিল স্যান্ডবার্গ (জন্ম ২৮ আগস্ট ১৯৬৯)
তিনি শুধু ফেসবুকের পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্যই নন; ডিজনি, ভি-ডে, দ্য সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট, স্টারবাকস এবং উইমেন ফর উইমেন এই প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবেও কাজ করছেন। বর্তমানে ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শেরলি কারা স্যান্ডবার্গ। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সেরা শিক্ষার্থী হিসেবে জন এইচ উইলিয়ামস পুরস্কার পেয়েছিলেন। টাইম সাময়িকীর ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় নাম আছে তাঁর। বিলিয়ন ডলারের মালিকও হয়েছেন সম্প্রতি।
ভার্জিনিয়া রমেটি (জন্ম জুলাই, ১৯৫৭)
১৯৮১ সালে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস (আইবিএম) করপোরেশনে কাজ শুরু, ২০১১ সালে এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হন তিনি। ভার্জিনিয়া মেরি ‘গিনি’ রমেটি বর্তমানে আইবিএমের চেয়ারম্যান ও সিইও। ২০১২ সালে টাইম সাময়িকীর ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পান। নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করেন।
সাফরা এ. ক্যাটজ (জন্ম ১ ডিসেম্বর ১৯৬১)
বছরে চার কোটি ২০ লাখ ডলার বেতন সাফরা আডা ক্যাটজের। ওরাকল করপোরেশনের কো-প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে কাজ করছেন। ফরচুন সাময়িকীর ৫০ প্রভাবশালী নারী ব্যবসায়ীর তালিকায় ছিলেন গত বছর। ছয় বছরে অন্তত ৮০টি ব্যবসায়িক চুক্তি (ডিল) সম্পন্ন করেছেন। যার প্রতিটির মূল্য ৪৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
মারিসা মেয়ার (জন্ম ৩০ মে, ১৯৭৫)
গুগলে তাঁর কর্মজীবন শুরু, এখন তিনি ইয়াহুর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। গুগল ম্যাপস, জিমেইল, গুগল নিউজ-গুগলের দারুণ জনপ্রিয় এসব সেবার শুরু হয় তাঁর হাতেই। ২০১২ সালে ইয়াহুতে যোগদানের দিনই মারিসা অ্যান মেয়ার ঘোষণা দেন তিনি সন্তানসম্ভবা। সারা বিশ্বের নারীদের দারুণ অনুপ্রাণিত করে এটি। ৩০ কোটি ডলারের সম্পদ আছে তাঁর।
সুসান উয়োজিকি (৫ জুলাই ১৯৬৮)
কোথায় শুরু হয়েছিল তথ্যপ্রযুক্তির এক বিস্ময়ের সূচনা? সুজান উয়োজিকির বাবার গ্যারেজ থেকে। গুগলের কথাই বলা হচ্ছে। গুগলের ল্যারি পেজ আর সের্গেই ব্রিনের কর্মস্থল ছিল এটাই। সুসান ডি উয়োজিকি এখন গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। কিছু দিন আগেই এ পদে আসীন হয়েছেন তিনি। এর আগে ছিলেন গুগলের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে।
—সূত্র: ফোর্বস, টাইম, ফরচুন
প্রচলিত সকল ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছেন এই নারীরা। তথ্যপ্রযুক্তিতে নারীরাও এগিয়ে যাচ্ছেন একই গতিতে। দেখুন তথ্যপ্রযুক্তি দুনিয়ার প্রভাবশালী পাঁচ নারীর অর্জন।
শেরিল স্যান্ডবার্গ (জন্ম ২৮ আগস্ট ১৯৬৯)
তিনি শুধু ফেসবুকের পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্যই নন; ডিজনি, ভি-ডে, দ্য সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট, স্টারবাকস এবং উইমেন ফর উইমেন এই প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবেও কাজ করছেন। বর্তমানে ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শেরলি কারা স্যান্ডবার্গ। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সেরা শিক্ষার্থী হিসেবে জন এইচ উইলিয়ামস পুরস্কার পেয়েছিলেন। টাইম সাময়িকীর ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় নাম আছে তাঁর। বিলিয়ন ডলারের মালিকও হয়েছেন সম্প্রতি।
ভার্জিনিয়া রমেটি (জন্ম জুলাই, ১৯৫৭)
১৯৮১ সালে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস (আইবিএম) করপোরেশনে কাজ শুরু, ২০১১ সালে এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হন তিনি। ভার্জিনিয়া মেরি ‘গিনি’ রমেটি বর্তমানে আইবিএমের চেয়ারম্যান ও সিইও। ২০১২ সালে টাইম সাময়িকীর ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পান। নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করেন।
সাফরা এ. ক্যাটজ (জন্ম ১ ডিসেম্বর ১৯৬১)
বছরে চার কোটি ২০ লাখ ডলার বেতন সাফরা আডা ক্যাটজের। ওরাকল করপোরেশনের কো-প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে কাজ করছেন। ফরচুন সাময়িকীর ৫০ প্রভাবশালী নারী ব্যবসায়ীর তালিকায় ছিলেন গত বছর। ছয় বছরে অন্তত ৮০টি ব্যবসায়িক চুক্তি (ডিল) সম্পন্ন করেছেন। যার প্রতিটির মূল্য ৪৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
মারিসা মেয়ার (জন্ম ৩০ মে, ১৯৭৫)
গুগলে তাঁর কর্মজীবন শুরু, এখন তিনি ইয়াহুর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। গুগল ম্যাপস, জিমেইল, গুগল নিউজ-গুগলের দারুণ জনপ্রিয় এসব সেবার শুরু হয় তাঁর হাতেই। ২০১২ সালে ইয়াহুতে যোগদানের দিনই মারিসা অ্যান মেয়ার ঘোষণা দেন তিনি সন্তানসম্ভবা। সারা বিশ্বের নারীদের দারুণ অনুপ্রাণিত করে এটি। ৩০ কোটি ডলারের সম্পদ আছে তাঁর।
সুসান উয়োজিকি (৫ জুলাই ১৯৬৮)
কোথায় শুরু হয়েছিল তথ্যপ্রযুক্তির এক বিস্ময়ের সূচনা? সুজান উয়োজিকির বাবার গ্যারেজ থেকে। গুগলের কথাই বলা হচ্ছে। গুগলের ল্যারি পেজ আর সের্গেই ব্রিনের কর্মস্থল ছিল এটাই। সুসান ডি উয়োজিকি এখন গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। কিছু দিন আগেই এ পদে আসীন হয়েছেন তিনি। এর আগে ছিলেন গুগলের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে।
—সূত্র: ফোর্বস, টাইম, ফরচুন