উত্থান -পতন ম্যাক্সিমাম মানুষের ক্যারিয়ার জীবনের সঙ্গি।ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ভিন্ন নয়। তেমনি মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ক্যারিয়ার জীবনে হাজার বাধা-অর্জন। কখনও দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার দলের প্রয়েজনে সরে গিয়েছেনও দায়িত্ব থেকে।কখনো মিডল অর্ডার কখনো ফিনিশার, আবার কখনও বল হাতেও দলের গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে স্বরণীয় ভুমিকা পালন করেছেন। এমন বৈচিত্রময় ভুমিকায় কেটে গেছে তার ক্যারিয়ারের সফল ১০ টি বছর।
রিয়াদ তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ২৫ জুলাই ২০০৭ সালে। শ্রীলংকার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচ খেলেন। ১৯৬ রানে শ্রীলংকা অলআউট হয়ে যায় । জ্বয়ের আশা দেখছিলেন বাঙ্গালীরা। কিন্তুু ব্যাটসম্যানদের পারফরমেন্স এ সে আশা ভেঙ্গে গেল। বাঙ্গালীরা ১৫৭ রানে অলআউট। ৮ জন খেলোয়ার ডাবল ডিজিটে রান তুলতে পারেন নি।অপেনিং এ একমাত্র তামিম ৫৪ রান করেছিলেন। একে এক সব খেলোয়ার সাজ ঘরে ফিরলে ৭ নম্বরে মাঠে নামে রিয়াদ। ৬০ রানের জুটি গড়েন। ৫৪ বলে ৩৬ রান করেন তিনি। বল হাতে ৫ ওভার বল করে তুলে নেন ২ উইকেট। সব মিলিয়ে শুরুটা খারাপ ছিল ন্ ারিয়াদের।ক্যারিয়ারে ২ বছর পর টেস্টে অভিষেক হয় রিয়াদের।সাদা পোশাকে রিয়াদের অভিষেক ম্যাচটা ছিল বেশ জাকজমক। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর বিপক্ষে টেস্ট জয় আসলে অনেক কিছু পাওয়া প্রথম ও ২য় ইনিংসে সব মিলিয়ে রান না পেলেও বল হাতে তুলে নিয়েছিলেন ৮ উইকেট। ২০১০ সালে ভারত সফরে টেস্ট দলে ডাক পায় রিয়াদ ১ম টেস্টে ৬৯ রানের ইনিংস উপহার দেয়। ২য় টেস্টের প্রথম ইনিংসে করেন ৫১ রানে ৫জন তখন সাজগরে হাল ধরলেন রিয়াদ ৯৬ রানের একটি ঝকঝকে ইনিংস খেলেন তিনি।সতীর্থরা লড়াই চালিয়ে যেতে পারলেন না ফিরতে হল ৪ রানের আক্ষেপ নিয়ে ( অপরাজিত ৯৬)। রিয়াদের এমন হাল ধরার গল্প অনেক আছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিয়েছিলেন ০ রানে ৩ উইকেট। ১০১ রানের টার্গট তাড়া করতে গিয়ে বাংলাদেশের খেলোয়াররা তখন বেশামাল হাল ধরলেন রিয়াদ। দলকে এনে দিয়েছিলেন জয়ের স্বাদ। ২০১৫ বিশ্বকাপে ব্যাক টু ব্যাক ২ টা সেঞ্চুরী। ২০১৬ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিং তান্ডব বা পাকিস্থানের বিপক্ষে বিপক্ষে অসাধারন ইনিংস যা সবার হৃদয়ে গেথে আছে।তাছাড়া ঘরোয়া লীগেও দেখিয়েছেণ ব্যাটিং বোলিং এর তকমা। এরকম লিজেন্ডরা এগিয়ে নিয়ে যাক বাংলাদেশকে। হাজারও লিজেন্ড আসুক রিয়াদদের হাত ধরে। এগিয়ে যাক রিয়াদ এগিয়ে যাক বাংলাদেশ ক্রিকেট। এই কামনায়।
রিয়াদ তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ২৫ জুলাই ২০০৭ সালে। শ্রীলংকার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচ খেলেন। ১৯৬ রানে শ্রীলংকা অলআউট হয়ে যায় । জ্বয়ের আশা দেখছিলেন বাঙ্গালীরা। কিন্তুু ব্যাটসম্যানদের পারফরমেন্স এ সে আশা ভেঙ্গে গেল। বাঙ্গালীরা ১৫৭ রানে অলআউট। ৮ জন খেলোয়ার ডাবল ডিজিটে রান তুলতে পারেন নি।অপেনিং এ একমাত্র তামিম ৫৪ রান করেছিলেন। একে এক সব খেলোয়ার সাজ ঘরে ফিরলে ৭ নম্বরে মাঠে নামে রিয়াদ। ৬০ রানের জুটি গড়েন। ৫৪ বলে ৩৬ রান করেন তিনি। বল হাতে ৫ ওভার বল করে তুলে নেন ২ উইকেট। সব মিলিয়ে শুরুটা খারাপ ছিল ন্ ারিয়াদের।ক্যারিয়ারে ২ বছর পর টেস্টে অভিষেক হয় রিয়াদের।সাদা পোশাকে রিয়াদের অভিষেক ম্যাচটা ছিল বেশ জাকজমক। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর বিপক্ষে টেস্ট জয় আসলে অনেক কিছু পাওয়া প্রথম ও ২য় ইনিংসে সব মিলিয়ে রান না পেলেও বল হাতে তুলে নিয়েছিলেন ৮ উইকেট। ২০১০ সালে ভারত সফরে টেস্ট দলে ডাক পায় রিয়াদ ১ম টেস্টে ৬৯ রানের ইনিংস উপহার দেয়। ২য় টেস্টের প্রথম ইনিংসে করেন ৫১ রানে ৫জন তখন সাজগরে হাল ধরলেন রিয়াদ ৯৬ রানের একটি ঝকঝকে ইনিংস খেলেন তিনি।সতীর্থরা লড়াই চালিয়ে যেতে পারলেন না ফিরতে হল ৪ রানের আক্ষেপ নিয়ে ( অপরাজিত ৯৬)। রিয়াদের এমন হাল ধরার গল্প অনেক আছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিয়েছিলেন ০ রানে ৩ উইকেট। ১০১ রানের টার্গট তাড়া করতে গিয়ে বাংলাদেশের খেলোয়াররা তখন বেশামাল হাল ধরলেন রিয়াদ। দলকে এনে দিয়েছিলেন জয়ের স্বাদ। ২০১৫ বিশ্বকাপে ব্যাক টু ব্যাক ২ টা সেঞ্চুরী। ২০১৬ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিং তান্ডব বা পাকিস্থানের বিপক্ষে বিপক্ষে অসাধারন ইনিংস যা সবার হৃদয়ে গেথে আছে।তাছাড়া ঘরোয়া লীগেও দেখিয়েছেণ ব্যাটিং বোলিং এর তকমা। এরকম লিজেন্ডরা এগিয়ে নিয়ে যাক বাংলাদেশকে। হাজারও লিজেন্ড আসুক রিয়াদদের হাত ধরে। এগিয়ে যাক রিয়াদ এগিয়ে যাক বাংলাদেশ ক্রিকেট। এই কামনায়।