এ তালিকায় সবচেয়ে বেশি আছেন ইংল্যান্ডের প্লেয়ার, ছয় জন। এরপরেই আছেন পাকিস্তানের প্লেয়ার, তিন জন। সবচেয়ে কাছের ঘটনাটিতে যিনি মারা গেছেন তিনি হচ্ছেন ফিল হিউজ (অস্ট্রেলিয়া, ২৫) – ২০১৪। অস্ট্রেলিয়ান এই ব্যাটসম্যান দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া ও নিউ সাউথ ওয়েলস মধ্যে একটি শেফিল্ড শিল্ড ম্যাচে ব্যাট করার সময় একটি বাউন্সারে মাথায় আঘাত পান যা্র ফলে মস্তিষ্কে ফ্রাকচার দেখা দেয় এবং মস্তিষ্কের মধ্যে ব্যাপক রক্তপাত হয়। সিডনি হাসপাতালে দুই দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে মারা যান।
১। জর্জ সামারস (ইংল্যান্ড, ২৫) – ১৮৭০
লর্ডসে এমসিসি এর বিপক্ষে নটিংহামশায়ারের পক্ষে খেলার সময় মাথায় আঘাত পান। কিন্তু তিনি কোন চিকিৎসা না নেওয়ায় চার দিন পর মারা যান।
২। আন্ডি ডুক্যাট (ইংল্যান্ড, ৫৬) – ১৯৪২
লর্ডসে খেলার সময় হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৩। আবদুল আজিজ (পাকিস্তান, ১৮) – ১৯৫৯ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
করাচিতে এক ঘরোয়া ম্যাচে খেলার সময় বুকে আঘাত পান এবং হাসপাতালে পৌঁছার পর তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
৪। উইলভ স্ল্যাক (ইংল্যান্ড, ৩৪) – ১৯৮৯
বানজুল, গাম্বিয়ায় একটি ঘরোয়া ম্যাচে পড়ে গিয়ে মারা যান। ডাক্তাররা তাঁর মৃত্যুর কারণ নির্ণয় করতে পারিনি।
৫। ইয়ান ফলে (ইংল্যান্ড, ৩০) – ১৯৯৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
ডারবিশায়ারের পক্ষে ওয়ারকিংটনের বিপক্ষে খেলার সময় চোখের নিচে বল দ্বারা আঘাত পান। এরপর হাসপাতালে হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৬। রমন লাম্বা (ভারত, ৩৮) – ১৯৯৮
ঢাকায় ঘরোয়া লীগে খেলার সময় বল দ্বারা মাথায় আঘাত পান। তিন দিন পরে কমায় চলে যান। পরে তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
৭। ওয়াসিম রাজা (পাকিস্তান, ৫৪) – ২০০৬
৫০ এর উপর বয়সী ওয়াসিম রাজা বাকিংহামশেয়ারে সারের পক্ষে খেলার সময় হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৮। অ্যালকউইন জেনকিনস (ইংল্যান্ড, ৭২) – ২০০৯ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
একটি ঘরোয়া লীগ ম্যাচে অ্যাম্পিয়ারিং করার সময় ফিল্ডারের থ্রো করা বলে আঘাত পেয়ে মারা যান।
৯। রিচার্ড বিমন্ট (ইংল্যান্ড, ৩৩) – ২০১২ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
মাঠে হার্ট এ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষনা করা হয়।
১০। জুলফিকার ভাট্টি (পাকিস্তান, ২২) – ২০১৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
পাকিস্তানী এ প্লেয়ার একটি ঘরোয়া ম্যাচে ব্যাটিং করার সময় বল দ্বারা বুকে আঘাত পেয়ে মাটিতে পড়ে যান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
১১। ড্যারিন রানডাল (সাউথ আফ্রিকা, ৩২) – ২০১৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ম্যাচে একটি পুল শট করার সময় রান্ডাল মাথার দিকে আঘাত পেয়ে মাঠেই লুটিয়ে পড়েন এবং অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করার পর মারা যান।
১। জর্জ সামারস (ইংল্যান্ড, ২৫) – ১৮৭০
লর্ডসে এমসিসি এর বিপক্ষে নটিংহামশায়ারের পক্ষে খেলার সময় মাথায় আঘাত পান। কিন্তু তিনি কোন চিকিৎসা না নেওয়ায় চার দিন পর মারা যান।
২। আন্ডি ডুক্যাট (ইংল্যান্ড, ৫৬) – ১৯৪২
লর্ডসে খেলার সময় হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৩। আবদুল আজিজ (পাকিস্তান, ১৮) – ১৯৫৯ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
করাচিতে এক ঘরোয়া ম্যাচে খেলার সময় বুকে আঘাত পান এবং হাসপাতালে পৌঁছার পর তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
৪। উইলভ স্ল্যাক (ইংল্যান্ড, ৩৪) – ১৯৮৯
বানজুল, গাম্বিয়ায় একটি ঘরোয়া ম্যাচে পড়ে গিয়ে মারা যান। ডাক্তাররা তাঁর মৃত্যুর কারণ নির্ণয় করতে পারিনি।
৫। ইয়ান ফলে (ইংল্যান্ড, ৩০) – ১৯৯৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
ডারবিশায়ারের পক্ষে ওয়ারকিংটনের বিপক্ষে খেলার সময় চোখের নিচে বল দ্বারা আঘাত পান। এরপর হাসপাতালে হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৬। রমন লাম্বা (ভারত, ৩৮) – ১৯৯৮
ঢাকায় ঘরোয়া লীগে খেলার সময় বল দ্বারা মাথায় আঘাত পান। তিন দিন পরে কমায় চলে যান। পরে তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
৭। ওয়াসিম রাজা (পাকিস্তান, ৫৪) – ২০০৬
৫০ এর উপর বয়সী ওয়াসিম রাজা বাকিংহামশেয়ারে সারের পক্ষে খেলার সময় হার্ট এ্যাটাকে মারা যান।
৮। অ্যালকউইন জেনকিনস (ইংল্যান্ড, ৭২) – ২০০৯ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
একটি ঘরোয়া লীগ ম্যাচে অ্যাম্পিয়ারিং করার সময় ফিল্ডারের থ্রো করা বলে আঘাত পেয়ে মারা যান।
৯। রিচার্ড বিমন্ট (ইংল্যান্ড, ৩৩) – ২০১২ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
মাঠে হার্ট এ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষনা করা হয়।
১০। জুলফিকার ভাট্টি (পাকিস্তান, ২২) – ২০১৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
পাকিস্তানী এ প্লেয়ার একটি ঘরোয়া ম্যাচে ব্যাটিং করার সময় বল দ্বারা বুকে আঘাত পেয়ে মাটিতে পড়ে যান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়।
১১। ড্যারিন রানডাল (সাউথ আফ্রিকা, ৩২) – ২০১৩ (কোন ছবি পাওয়া যায় নি)
দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ম্যাচে একটি পুল শট করার সময় রান্ডাল মাথার দিকে আঘাত পেয়ে মাঠেই লুটিয়ে পড়েন এবং অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করার পর মারা যান।