উইন্ডোজ ১০ ডিভাইসে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস অ্যাপ
Lifestyle
*প্রায়ই সময় দেখা যায় রান্না ঘরের ময়লার ঝুড়ি থেকে বাজে গন্ধ নির্গত হয়। এই দুর্গন্ধ দূর করতে আপনার ময়লা আবর্জনার ঝুড়িতে লেবুর খোসা ফেলে রাখুন।
*চা-কফির কাপে দাগ হয়ে যাওয়ায় সুন্দর কাপটির চেহারাই বদলে যায়। এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে সাহায্য করবে লেবুর খোসা। কাপে লেবুর খোসা রেখে তাতে সামান্য পানি দিয়ে ভিজিয়ে কয়েক ঘণ্টা রেখে দিন। দাগ দূর হয়ে যাবে।
*রান্নাঘরে পিঁপড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রান্নাঘরের জানালা, দরজা ও ফাক ফোঁকরে লেবুর খোসা ফেলে রাখুন।
*মাইক্রোওয়েভ পরিষ্কার করতে লেবুর খোসা খুব উপকারী। আপনার মাইক্রোওয়েভ পরিষ্কার করতে ও খাবারের গন্ধ দূর করতে একটি বাটিতে লেবুর খোসা নিয়ে সামান্য কিছু পানিতে ফুটান। এতে লেবুর খোসা ও পানির বাষ্প মাইক্রোওয়েভের ভেতরের ময়লা ও গন্ধ দূর করবে।
*লেবুর অ্যান্টি-ব্যাকটোরিয়াল উপাদান রান্নার কাটিং বোর্ড রিফ্রেশ করতে সাহায্য করে। লেবুর...
Lifestyle
*প্রথম কথা হচ্ছে টুথব্রাশ বাছাই করা। ভালো মানের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন, যার শলাকাগুলো বেশি শক্ত বা বেশি নরম নয়। ছোটদের জন্য ছোট আকারের ব্রাশ দরকার, যা ওদের মুখে সহজে আঁটে।
ঘুমঘুম ভাব দূর করুন
*এক জায়গায় বসে থাকবেন না। এতে ঘুম আরও বেশি পাবে। উঠে একটু হাঁটাহাঁটি করে নিন। ৫ মিনিট হাঁটাহাঁটি করে নিলেও ঘুম ঘুম ভাব পালাবে।
*এক নিঃশ্বাসে ১ গ্লাস পানি পান করে ফেলুন। দেহ হাইড্রেট থাকলে ঘুম ঘুম ভাব একটু কম হবে। এছাড়াও চোখে মুখে একটু পানি দিয়ে আসতে পারেন। এতে তরতাজা অনুভব করবেন।
*খাবারে ঠিক পরপর নয় ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পর ১ কাপ চা/কফি পান করে নিন। চা/কফির ক্যাফেইন ঘুম দূর করে দেবে।
*আবছা অন্ধকার কিংবা লাইটের আলো নয় সূর্যের উজ্জ্বল আলো নিজের রুমে প্রবেশ করে এমন ব্যবস্থা করে ফেলুন। সূর্যের উজ্জ্বল আলো আমাদের দেহের প্রাকৃতিক সাইকেল সজাগ করে এবং ঘুম দূর করে।
*যদি কোনো কিছুতেই কিছু না হয় তবে মাত্র ১০ মিনিটের একটি পাওয়ার ন্যাপ নিয়ে নিন। মাত্র ১০ মিনিটের পাওয়ার ন্যাপে আপনার ঘুম ঘুম ভাব একেবারেই চলে যাবে।
...খাবার খাওয়ার পর সবারই একটু ঘুম ঘুম ভাব চলে আসে তা আপনি যেখানেই থাকুন না কেন। বাসায় থাকলে একটু না হয় হাত পা ছড়িয়ে নেয়া যায় কিন্তু অফিস থাকলে কিংবা বাসাতেই গুরুত্বপূর্ণ কাজে থাকলে এই কাজটি করা সম্ভব হয় না। আবার এই ঘুম ঘুম ভাব নিয়ে কাজ সঠিকভাবে করাও সম্ভব হয় না।[…]
অফিসের খাদ্যাভাস কেমন হওয়া উচিৎ
*অতিরিক্ত চা-কফি, চকলেট, তৈলাক্ত ও ভাজা পোড়া খাবার, বেশি মসলা ও তেল দিয়ে প্রস্তুত খাদ্য যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো।
*তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার আগে বা পরে পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে এক গ্লাস পানি খান।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মসলা যুক্ত খাবারের কারণে গ্যাসটিকে আক্রান্ত হতে পারেন। আর পানি কম খাওয়ার কারণে ইউরিনে ইনফেকশন হতে পারে। শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমতে পারে যা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াবে।
*চা কফির বদলে ফল খান। যা আপনার শরীরকে এনার্জি দিবে।
*সবসময় চেষ্টা করুন বাসা থেকেই খাবার তৈরি করে নিতে। সালাদ, খুব অল্প তেলে ভাজা মিক্সড সবজি, ফ্রুট সালাদ, সবজি দিয়ে নুডলস নিতে পারেন। পেটও ভরবে, স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
*অফিসে থাকাকালীন সময়ে প্রচুর পানি খেতে ভুলবেন না। পানি খাওয়ার ফলে আপনার ক্লান্ততা দূর হবে এবং আপনি ফ্রেশ থাকবেন।
*ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
*জাঙ্ক ফুড জাতীয় খাবার যেমন চিপস, ফ্রাইড ফাস্ট ফুড এবং কোমল পানীয় থেকে দূরে থাকুন। মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন- ক্যান্ডিও অফিসের খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন।
... নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্য গ্রহণ না করলে পাকস্থলী নির্ধারিত সময়ে অ্যাসিড তৈরি হয়। যথার্থ ও পরিপূর্ণ খাদ্যাভাস আপনাকে সুস্থ কর্মক্ষম রাখতে পারে দীর্ঘ দিন। তাই অফিসেও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।[…]
গরমে সুস্থ থাকুন
*এই গরমে সুস্থ থাকার একটি প্রধান উপায় হচ্ছে সঠিক পোশাক নির্বাচন। আর এই সময় সবচেয়ে উপকারী পোষাক হচ্ছে সূতি কাপড়ের তৈরি পোশাক। কারন সারাদিন বাইরে থাকার ফলে শরীরে যে ঘাম হয় তা সূতি খাপড় খুব সহজেই শুষে নিতে পারে। এছাড়া সূতির পাশাপাশি ধূপিয়ান, লিলেন, টাইডাই ও কটনও নির্বাচন করতে পারে। কাতান, টিস্যু, জর্জেট এই ধরনের কাপড় যথা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। এছাড়া যারা বাইরে যাওয়ার সময় শাড়ি পরে থাকেন তারা সূতি, খাদি কাপড় নির্বাচন করতে পারেন। আজকাল সূতি কাপড়ের উপর অনেক ধরনের হালকা ডিজাইনের নকশা দেখা যায়। এসব পোশাকও সবার গায়ে খুব ভালো মানিয়ে যায়। এছাড়া রঙ নির্বাচনের খেত্রেও অনেক সতর্ক থাকা উচিত। এ সময় উজ্জ্বল রঙের পোষাক না পরাই ভালো। হালকা নীল, ধূসর, বালামী, হালকা গোলাপী, সাদা, মেজেন্টা এই ধরনের রঙ বেশী ভালো হয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে টি শার্ট, থ্রী কোয়ার্টার প্যান্ট অথবা সূতির চেক শার্ট বেছে নিতে পারেন। এই ধরনের পোষাক সব যায়গায় ব্যাবহারের জন্য খুবই মানানসই হয়।
*এই সময় শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে পানি শরীর থেকে বের হয়ে যায়। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা ও বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। তাই এই সময় সুস্থ থাকতে চাইলে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। এছাড়া পানির সাথে সাথে বিভিন্ন ফলের জুস যেমন আম, তরমুজ, আখের রস, ডাবের পানি পান করুন। এ সময় বাড়িতে স্যালাইন অথবা গ্লুকোজ রাখুন। কারণ এগুলো শরীরে পানিশূন্যতা কমিয়ে শরীরে লবনের পরিমান ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তবে রাস্তার পাশে অস্বাস্থকর পানীয় থেকে সাবধান থাকুন। কারন এগুলো পানে শরীর সুস্থ থাকার পরিবর্তে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
*এই সময় সচরাচর ভারী খাবার নয়া...[…]
ওজন কমাতে এড়িয়ে চলুন
*মিষ্টি আলু খেতে বেশ মজাই লাগে। কিন্তু মজার হলেও এতে ক্যালরি আছে প্রচুর। প্রতি এক কাপ ম্যাশ করা মিষ্টি আলুতে থাকে ২৪৯ ক্যালরি। আর এক কাপ ম্যাশ করা সাধারণ আলুতে থাকে ২১২ ক্যালরি। আলুতে উপস্থিত স্টার্চই এত ক্যালরির মূল কারণ। অথচ এক কাপ সবুজপাতার শাক যেমন পালং বা লেটুসে থাকে ২০ ক্যালরিরও কম।
*সবজির পুষ্টি পেতে অনেকেই সবজির ব্লেন্ড করা জুস পান করেন। কিন্তু সত্যি কথাটি হলো এতে আরো চিনি এবং লবণ যোগ করা থাকে। এর অর্থ হলো অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণ। তাই সবজির জুস কেনার আগে এর গায়ে লেখা উপাদানগুলো ভালো করে পড়ে নিন।
*ফল থেকে যতটা সম্ভব জলীয় অংশ দূর করে শুকনো ফল তৈরি করা হয়। এর অর্থ হলো এতে যোগ হয় অতিরিক্ত ক্যালরি। এক কাপ শুকনো কিশমিশে থাকে প্রায় ৫০০ ক্যালরি।
*গ্রীষ্মকালীযন ফল যেমন আম এবং আনারস অবশ্যই সুস্বাদু, কিন্তু অন্য ফলের তুলনায় এসব ফলে থাকে উচ্চ মাত্রায় ক্যালরি। এগুলো সীমিত পরিমাণে খান। তার বদলে খেতে পারেন আপেল। এতে ক্যালরিও কম গ্রহণ করা হবে, আবার উচ্চমাত্রায় ফাইবারও গ্রহণ করা হবে।
*অ্যাভোকাডো আমাদের দেশে অতটা পরিচিত ফল না হলেও অ্যাভোকাডো মূলত সুপরিচিত উচ্চ ক্যালরি ও ফ্যাটের কারণে। এক কাপ কুচানো অ্যাভোকাডো ফলে থাকে ৩৮৪ ক্যালরি। কিন্তু এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান, তাই খাদ্যতালিকা থেকে একেবারে বাদ দেবেন না। বরং সীমিত পরিমাণ খান।
... ওজন কমাতে খাদ্য তালিকার বেশির ভাগ অংশ জুড়েই থাকে ফল ও সবজি। কিন্তু এমন কিছু ফল এবং সবজি আছে যা ওজন বাড়িয়ে দেয়।[…]
বাহুর মেদ কমান
*প্রথমে দুই হাত দুপাশে টানটান করে পাশে ছড়িয়ে দিন। এবার ঘড়ির কাঁটার মতো দুপাশে টানটান রেখে একসঙ্গে ঘুরাতে থাকুন। ৩০ সেকেন্ড একইভাবে ঘুরাতে হবে।
*ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে একইভাবে আরও ৩০ সেকেন্ড ঘুরিয়ে নিন।
*তারপর ছড়ানো দুই হাত কুনুইয়ের কাছে ভাঁজ করে হাতের তালু সোজা করে উপরে ধরে রাখুন। এবার হাত ধীরে ধীরে মাথার উপরে নিন এবং ভারী কিছু টেনে নেয়ার ভঙ্গি করে হাত কাঁধের সমান্তরালে নামিয়ে আনতে হবে। এভাবে করতে হবে ৩০ সেকেন্ড।
*এরপর হাতের ভাঁজ ধরে রেখেই সামনে পেছনে করুন। ঘাড় এবং হাতের পেশিতে চাপ দিয়ে এই ব্যায়াম করতে হবে ৩০ সেকেন্ড।
*সবশেষে দুহাতের ভাঁজ ধরে রেখেই মুখের সামনে নিয়ে আসুন। দুইহাতের কবজি ও কুনুই একসঙ্গে লাগিয়ে রাখুন। এভাবেই হাত উপর নিচ করতে থাকুন আরও ৩০ সেকেন্ড।
...একটু ভারী স্বাস্থ্যের অধিকারীরা সব সময় বিরক্তিতে পড়ে যান বাহুর অতিরিক্ত মেদ নিয়ে। কারো আবার বাহুর ভারী চামড়া ঝুলে পড়ে অল্প বয়সেই। তাছাড়া বাহুতে মেদ জমলে দেখতেও বিশ্রী লাগে। ছোটো হাতার পোশাক পরলে তা দেখতে আরও বিশ্রী দেখায়। এই সমস্যা প্রতিকারের উপায় মেলে না খাদ্যাভাস পরিবর্তনের মাধ্যমেও। তবে নিয়মিত ব্যায়ামে আশানুরূপ মুক্তি পাওয়া সম্ভব।[…]
পিঁপড়া তাড়ান
*ঘর-বাড়ি পিঁপড়া এবং অন্যান্য কীট-পতঙ্গ থেকে মুক্ত রাখতে প্রতিদিন ঘর ঝাড়মোছ করতে হবে। ঘরের সব কোনা ঠিকমতো পরিষ্কার রাখতে হবে। যে রাস্তা দিয়ে পিঁপড়া ঘরে আসে সেই রাস্তা ভালো করে বন্ধ করে দিন। তাহলে পিঁপড়া আর আসবে না।
*পিঁপড়ার উৎপাত বেশী থাকলে পানিতে কীটনাশক লিক্যুইড মিশিয়ে প্রতিদিন দু বার করে ঘর মুছতে পারেন।
*খাবারের অবশিষ্ট অবশ্যই ডাস্টবিনে ফেলুন। খাবার টেবিলে খাবার বেশিক্ষণ না রেখে ফিজে তুলে রাখুন। খাওয়ার পর বাসনপত্র সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেলুন।
*সাদা ভিনেগার পিঁপড়া মারার জন্য খুব উপকারী। পানি এবং সাদা ভিনেগার সম পরিমাণে মিশিয়ে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন। তারপর ঘরের বিভিন্ন কোনায় ভালো করে ছড়িয়ে দিন। পিঁপড়া দূর হবে।
*ভিনেগারের মতো লেবুর রসও কার্যকর। স্প্রে বতলে ভরে পিঁপড়া আসার রাস্তায় স্প্রে করে দিলে পিঁপড়া আসা বন্ধ হবে।
*মেন্থল তেল দিয়ে পিঁপড়া তাড়ানো সব চেয়ে সহজ উপায়। প্রথমে আপনার ঘর ভালোভাবে ধুয়ে মুছে পরিস্কার করুন। এবার একটা কাপড়ে কয়েক ফোঁটা মেন্থল তেল নিন। মেঝেটা কাপড় দিয়ে একবার মুছে আনুন। এই মেন্থলের গন্ধ পিঁপড়ার একদমই সহ্য হয় না। তাছাড়া পরিবেশবান্ধব মেন্থলে আপনার ঘরের আলাদা আবহাওয়া দেবে।
*চকের গুঁড়া পানিতে গুলে বাড়ির দেয়াল বা ঘরের বিভিন্ন কোণে ছড়িয়ে দিন। একই কাজ আপনি বেবি পাউডার দিয়েও করতে পারেন। দেখবেন ঘরের আশেপাশ পিঁপড়া আসবে না।
*সম পরিমাণে ডিস ওয়াস এবং বেকিং সোডা সামান্য পানিতে গুলে নিতে হবে। এবার যে দিক দিয়ে পিঁপড়া ঘরে প্রবেশ করে সেদিকে স্প্রে করে দিন। এটি পিঁপড়া তাড়ানোর উত্তম উপায় হতে পারে।
*ঘরের যে সব জায়গায় বেশি পিঁপড়ার উৎপাত, সেব জায়গায় ভালো করে দারুচিনি গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। এর গন্ধ পিঁপড়া সহ্য করতে পারে না। ফলে দ্রুত জায়গা...[…]