১ মিনিটেই সৌন্দর্য!
Lifestyle
* ঘরে অনেক বেশি পিঁপড়া থাকলে কিছু শশার খোসা নিয়ে পিঁপড়ের গর্তে অথবা যে জায়গাটায় পিঁপড়ের উৎপাত বেশি, সেখানে রেখে দিন। পিঁপড়েরা উধাও হয়ে যাবে কারন পিঁপড়েরা শশা ঘৃণা করে।
* বরফের পরিচ্ছন্নতা নিয়ে চিন্তিত থাকলে পানি আগে ফুটিয়ে তারপর ফ্রিজে রাখুন ।
* আয়না পরিষ্কার করুন স্প্রাইট দিয়ে। একদম চকচকে নতুন একটি আয়না উপহার পাবেন প্রতিবার পরিষ্কারের পর।
* কাপড়ে চুইংগাম লেগে গেলে কাপড় ফ্রিজে এক ঘণ্টা রেখে দিতে পারেন। এরপর ফ্রিজ থেকে বের করে ছুরি দিয়ে খোঁচা দিলেই সেটি উঠে যাবে। আবার গরম পানি অথবা গরম ভিনেগারও অনেক সময় কাজে দেয়।
* সাদা কাপড়কে আরও উজ্জ্বল দেখাতে- গরম পানিতে এক টুকরো লেবুর সাথে ১০ মিনিট আপনার সাদা কাপড়টি ভিজিয়ে রাখুন । ফলাফল চমকে দেবে আপনাকে।
* চুলে ঝলমলে ভাব পেতে চাইলে ১ চা চামচ...
Lifestyle
*বিভিন্ন হার্ট ডিজিজ আর ডায়বেটিস অনেকটা কমে যায় যদি নিয়মিত অল্প পরিমাণে কফি পান করেন। তবে মাথায় রাখবে কফিটি হতে হবে চিনি ছাড়া।
*নিয়মিত কফি পান স্কিন ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা...
নিয়মিত পানি পান করুন
* সকালে ঘুম থেকে উঠেই পানি পান করুন। দেখবেন শীত, গ্রীষ্ম অর্থাৎ সারা বছরই ভালো কাটবে। এতে মাথাব্যথা, কিডনি সমস্যা, গ্যাস্ট্রাইটিস, কোষ্ঠকাঠিন্য, উচ্চ রক্তচাপ, মেয়েলি রোগজনিত সমস্যাগুলো থেকে রেহাই পাওয়া যায়। পানি খাওয়ার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অর্থাৎ পানিকে ওষুধ হিসেবে ধরা যায়। পানি পানের অভ্যাস ছোটবেলা থেকেই করা ভালো।
* পানি পান করলে শরীরের শক্তি বাড়ে। প্রতিদিন অন্তত ৮ থেকে ১৮ গ্লাস পানি পান করলে তা ঘাম অথবা মূত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। প্রচুর পানি পানের ফলে শরীরের বাড়তি চর্বি গলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ওজন ঝড়ে পড়ে।
* কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান এক ধরনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, যা হাঁপানি এবং বিভিন্ন ব্যথার ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়। পানির বদলে কোকা কোলা, ফান্টা বা চিনি মিশ্রিত পানীয় না খাওয়াই শরীরের জন্য ভালো।
* পানি পান ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে। এর ফলে শরীরের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো সজীব ও প্রাণবন্ত হয় এবং ত্বক হয়ে উঠে মসৃণ ও সুন্দর। পানিত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখে। পানির কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সক্রিয় থাকে। তবে কিডনি, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা পানি পানের পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন।
* যারা মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য পানি ওষুধের ভূমিকা পালন করে। পানিশূন্যতা মাইগ্রেনের অন্যতম কারণ, তাই মাইগ্রেনকে দূরেরাখতে বেশি বেশি পানি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
* ঠান্ডা লাগা ও পেট খারাপের সময় বাড়তি পানি পান প্রয়োজন। পেট খারাপের সময় ফার্মেসিতে পাওয়া যাওয়া লবন পানি বেশ উপকারী।
* রাতে ঘুমানোর কারণে একটা দীর্ঘ সময় হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে খালি পেটে এক গ্লাস...[…]
জয় করুন সুন্দরী নারীর মন
* সুন্দরী নারী মাত্রই নিজের রূপের প্রশংসা শুনে অভ্যস্ত। এত বেশি অভ্যস্ত যে ব্যাপারটা তাঁদের কাছে অনেক সময়ই বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। তাই সুন্দরীদের মনযোগ পেতে চাইলে প্রথমেই তাঁর সৌন্দর্যের প্রশংসা করা বাদ দিন। এই ব্যাপারটি তিনি অবশ্যই লক্ষ্য করবেন এবং জানতে আগ্রহী হবেন যে আপনি কেন সবার মত তাঁর রূপের প্রশংসা করছেন না!
* আগ্রহ আছে, অনেক বেশিই আছে... কিন্তু সেটা কখনো বেশি প্রদর্শন করবেন না। তাঁর প্রতি আপনার আগ্রহ দেখানো যেন কখনো "ছ্যাবলামো" মনে না হয়। আগ বাড়িয়ে কিছুই করতে যাবেন না।
* সুন্দরীরা নিঃসন্দেহে ধনবান পুরুষদের পছন্দ করেন। তাঁরা মনে করেন একজন ধনী পুরুষ পাবার সমস্ত যোগ্যতাই তাঁদের আছে। ধনী না হলে খুব কম ক্ষেত্রেই সুন্দরীদের নজরে পড়া যায়।
* তাঁর পছন্দসই দামী উপহার দিন। বিশেষ করে সাজসজ্জার জিনিস। গহনা ও পোশাক। সকল সুন্দরীরাই এসব এর প্রতি দারুণ দুর্বল। সাথে এটাও জানাতে পারেন যে এসব ব্যবহার করলে তাঁকে কতটা সুন্দর দেখাবে।
* সুন্দরীর রূপের প্রশংসা সবাই করে, তাঁর মনের প্রশংসা করুন। এটাই বলুন যে তাঁর মনের জন্যই তাঁকে আপনি ভালোবাসেন। দেখবেন, এই কথা মেয়েটির মন জয় করবেই।
* নিজেকে সুন্দরী নারীর চোখে আকর্ষণীয় করে তুলুন। চেহারা যেমনই হোক না কেন।, পুরুষের সৌন্দর্য তাঁর ব্যক্তিত্বে। সাথে সুন্দর পোশাক পরুন, পরিপাটি থাকুন।
* সুন্দরী নারীরা নিজের অজান্তেই একটু ভীতু প্রকৃতির হয়ে থাকেন। সাথে রূপকথার প্রিন্স চার্মিং এর ভাবনাটাও তাঁদের মনের মাঝেই বেশি থাকে। সুন্দরী নারীর মন জয় করার সেরা টিপস হচ্ছে তাঁর চোখে সুপারম্যান হয়ে ওঠা।
...সকল পুরুষই চান সুন্দরী নারীদের মন জয় করতে। নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রী হিসাবে একজন সুন্দরী নারীকে কামনা করেন সকল পুরুষ। কিন্তু সুন্দরী নারীরা বেশ ধরা ছোঁয়ার...[…]
অনিদ্রাকে না বলুন
* রাতে ছয় ঘণ্টার কম ঘুমানো মানুষদের এক-চতুর্থাংশ কার্ডিওভাসকুলার সমস্যায় ভোগেন। তাদের ধমনীতে রক্ত চলাচলে বাধা, দুর্বলতা বোধ, দুর্বল হার্টবিটসহ নানা সমস্যা হতে পারে।
* একটানা ২৪ ঘণ্টা নির্ঘুম কাটালে মস্তিষ্কের কগনিটিভ মোটরের অবস্থা মাদকাসক্তির আচরণ করে। মানুষটির আচরণ দেখলে মনে হয় সে কোনো অ্যালকোহল নিয়েছেন। টানা তিন দিন ধরে ১৯ ঘণ্টা করে জেগে থাকলে মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে যাওয়া শুরু করে। এতে সাধারণ কাজের গতি বাধাগ্রস্থ হয়, শরীরে অবসাদ আনে। কোনো কিছুতে মনোযোগ আসে না।
* যারা দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান, তাদের পাকস্থলীতে লেপটিন হরমোনের পরিমাণ ১৫.৫ শতাংশ কমে যায়। এটি আপনাকে ভরপেট খাবারের অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাট বাড়িয়ে দেয়। তাদের মাঝে স্থূলতা দেখা দেয় বেশি। বিশেষ করে কোমরে চর্বি জমে যায়। কোমরে ব্যথা, হাটাচলায় কষ্ট হওয়া এবং পেটে চর্বি জমে গিয়ে মোটা হতে সাহায্য করে।
* যারা ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের সিসটোলিক বিপি ১৩২-এ উঠে যায়। অথচ যার স্বাভাবিক মাপ ১২০ এর কম। সঠিক ঘুমের অভাবে কর্টিসল হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়, যাকে স্ট্রেস হরমোন বলা হয়।
* রাতে গড়ে ৬ ঘণ্টা ঘুমের কারণে পুরুষদের ডায়াবেটিস দেখা দেয়ার আশঙ্কা দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
...নিদ্রাহীনতা নিঃসন্দেহে একটি যন্ত্রণাদায়ক অবস্থার নাম। কম বেশি অনেকেই এই সমস্যায় পড়ে থাকেন। তবে কারো কারো নিদ্রাহীনতার সমস্যা বেশি।[…]
স্মার্ট হোন
* যেকোনো নতুন ১০টি বিষয় প্রতিদিন চিন্তা করে বের করুন। মূলত যতক্ষণ নিজের মস্কিষ্কের কোষগুলোকে এসব চিন্তায় ব্যস্ত রাখবেন আপনার ততোই লাভ।
* প্রতিদিনই পত্রিকা পড়ুন। পৃথিবীর চারদিকে কোথায় কী ঘটছেন তার খবর রাখুন। এটা আপনাকে জ্ঞান দেবে।
* সম্প্রতি যা শিখেছেন তা নিয়ে চিন্ত-ভাবনা করুন। এর পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরুন এবং বিশদ ব্যাখ্যার চেষ্টা করুন।
* ফিকশন বা নন-ফিকশন বইয়ের যেকোনো একটি অধ্যায় পড়ার চেষ্টা করুন। এর মাধ্যমে প্রতি দিনই নতুন কিছু শিখছেন এবং একইসঙ্গে নতুন পাঠকদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠবে।
* শুধু বিনোদনমূলক টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার চেয়ে শিক্ষামূলক ভিডিওচিত্র দেখুন। তাতে শেখার অনেক বিষয় রয়েছে।
* মজার এবং অদ্ভুত বিষয়ে তথ্য দেয় এমন ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করুন। বিজ্ঞান, সমাজ, প্রকৃতি ইত্যাদি বিষয়ে এসব তথ্য দেখুন।
* প্রিয় জ্ঞান-বিজ্ঞান বিষয়ে তথ্যের উৎসগুলো পর্যবেক্ষণ করুন। প্রতিদিন এক পলক চোখ বুলান।
* যা শিখছেন তা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন। যদি এমন কাউকে পান যিনি আলোচনা করতে চান, তবে তা মিস করবেন না।
* দক্ষতা অর্জনে দুটো তালিকা করুন। একটি বর্তমান কাজের প্রয়োজনে এবং অপরটি ভবিষ্যতে যে সব বিষয়ে শিখতে চান।
* যা যা করেছেন তার একটি তালিকা করুন। এতে নিজের জ্ঞান সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকবেন আপনি। আরো শেখার উৎসাহ বাড়বে।
* যা যা শিখছেন তথ্য আকারে তা লিখে ফেলুন। তাহলে তথ্যটি স্থায়ীভাবে মাথায় ঢুকে যাবে। এগুলো যেকোনো ব্লগে বা নোটপ্যাডে লিখে রাখতে পারেন। অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন।
* মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রতিদিন মেডিটেশন করুন এবং ব্যায়াম করুন। এতে যেকোনো কঠিন বিষয়ে মনটাকে শান্ত এবং সবল রাখতে সহজ হবে।
* অনলাইনে যেকোনো জরপ্রিয় কোর্স করুন। দক্ষতা বৃদ্ধিসহ সিভি বেশ ভারী হবে। মনের মতো চাকরি সংশ্লিষ্ট...[…]
নিজে থেকেই যেসব শিখে নিতে হবে
* স্বাস্থ্যটাকেই সব চাইতে গুরুত্ব দেয়া উচিত। নতুবা যৌবনেই বার্ধক্য ভর করতে পারে।
* সৌজন্যতাবোধ তখনই বেঁচে থাকবে যদি আপনি তা অন্য কারো প্রতি প্রদর্শন করেন।
* প্রেম-ভালোবাসা শুধুমাত্র সময় কাটানোর কোনো বিষয় নয়। এটি জীবনের বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।
* আপনি নিজের জীবন এবং পৃথিবীটাকে যেভাবে দেখেন অন্য কারো পক্ষে তা দেখা বা ভাবা সম্ভব নয়। সুতরাং অন্য কারো কাছ থেকে নিজের মতো করে ভাবার আশা করবেন না।
* কোনো ব্যাপারে আশার হাল শক্ত করে ধরে রাখলে সে ব্যাপারটিতে সফলতা আসবেই।
* অনেক সময় একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণেও সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া সম্ভব হয়।
* মানুষের চাহিদা থাকবেই এবং সময়ের সাথে সাথে তা বেড়েই চলবে। সব চাহিদা পূরণ হওয়া সম্ভব নয় একেবারেই।
* জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর হবে যদি বর্তমানের সকল দিকে নজর দেয়া সম্ভব হয়। এতে করে ভবিষ্যতটাও আপনাআপনিই সঠিক হয়ে আসবে।
* জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সময় আবার পুনরায় ফিরে পাওয়া সম্ভব নয় একেবারেই। সুতরাং সময়গুলোকে গুরুত্ব দিলে পরবর্তীতে তা নিয়ে আর আফসোস থাকবে না।
* যদি জীবনে সফলতা আনতে চান তবে অবশ্যই গণ্ডির বাইরে চিন্তা করা উচিত এবং সে হিসেবে নিজেকে তৈরি করে নেয়া উচিত।
* মানুষ পিছু কথা বলবেই এবং হিংসা বা নিন্দা করে চলবেই। তাই বোলে দমে থাকা বা নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার কোনো অর্থ হয় না। এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে জীবনে।
* জীবন যাপন এবং ধারণের জন্য পানি ব্যতীত অন্যান্য সকল পানীয় না পান করলেও চলবে। বিশেষ করে মদ ও এনার্জি ড্রিংকসগুলো বাদ দিলে জীবনটা ভালোই যাবে।[…]
সরি বলুন আন্তরিকতা নিয়ে
* রাতে ঝগড়া হলে পরদিন সকালে আয়নায় লিপস্টিক দিয়ে বড় করে সরি লিখতে পারেন। তবে খুব বেশি চেপে লিখে আয়নায় দাগ ফেলবেন না।
* চাইলে সকালের চা আপনিই তৈরি করুন। সঙ্গে দুই লাইনের ছড়া লিখে দিন, মানে সরি-সূচক। আর ছড়া না লিখতে পারলে হাসির নোট দিয়ে দিন প্লেটের ওপর, ঠিক কাপের নিচে।
* কিংবা বেডসাইড টুলের পাশে লাল টুকটুকে একটা গোলাপ রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার সঙ্গীরও ভালো লাগবে, আর মুখ ফুটে কিছু বলার হাত থেকে আপনিও বাঁচলেন।
* টেক্সট মেসেজেও আপনার মনের ভাবটা স্পষ্ট করে বোঝাতে পারেন তাকে, তবে মেসেজ যেন খুব একটা লম্বা না হয়। আর ভুলের ব্যাপারটা যদি বারবার হতে থাকে, বা সমস্যা খুবই গুরুতর হয়, তাহলে একটা সারপ্রাইজ আউটিং প্ল্যান করুন বা কোনো হালকা গয়না কিনে উপহার দিন।
* আপনার সঙ্গীর পছন্দের ফ্লেভারের কেকের ওপর চকলেট সস দিয়ে সরি লিখে ওর সামনে হাজির করুন। ঝগড়ার পরের দিন এটা করতে পারেন।
* আরেকটু অভিনবভাবে সরি বলতে চাইলে ফ্রিজ, দরজা, ওয়ার্ডরোবে একটা করে স্টিকি নোট রেখে দিন। মানে বাড়ি ফিরে যে-যে জায়গায় সে যাবে, সেসব জায়গায় রোমান্টিক বার্তার ছোট নোট লিখে রেখে দিন। কিংবা বিছানায় বালিশের নিচে এক টুকরো সরি লেখা কাগজ।
...ভুল হতেই পারে। কিন্তু বর্তমান সময়ে সম্পর্কের মাঝে সবাই এত বেশি ইগোইস্টিক যে, সঙ্গীকে সরি বলা মানে যেন নিজের ইগো শেষ করে ফেলা। অথচ একটু আন্তরিকতার সঙ্গে সরি বললেই মিটে যেতে পারে মনোমালিন্য।[…]