প্রেম যমুনার ঘাট
Lifestyle
প্রিয়জনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে মেনে চলুন নিয়মগুলো
এতে করে নিজেদের প্রতি বিশ্বাস নস্ট হয়ে যায়। ফলে একটা সম্পর্ক অচিরেই ধংস হয়ে যায়। কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনার সম্পর্ক থাকবে সব সময় নতুনের মতো। ভালবাসায় মাখামাখি থাকবেন সবসময়।
আসুন জেনে নেই নিয়মগুলো:
পজিটিভ কথা বলুন। ভালবাসা প্রকাশ করুন, প্রশংসা করুন, কাজের মূল্যায়ন করুন। কোন কথা বললে মন দিয়ে শুনুন। যেকোন সিদ্ধান্ত নিতে হলে দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নিন। সময় পেলে বাইরে ঘুরতে বের হন। রেস্টুরেন্ট খেতে যান। প্রিয়জনকে স্পেশাল ডে গুলোতে গিফট দিন সেটা অল্প টাকার হলেও সমস্যা নেই। স্পেশাল ডেগুলোতে উইশ করুন। যতটুকু সম্ভব একে অপরের কাজে সাহায্য করুন। কাছা কাছি থাকলে হাত দরে একটু হাটতে পারন। দেখবেন মনে হবে পৃথিবীর সবচাইতে সুখি মানুষ আপনি। মাঝে মাঝে জড়িয়ে ধরুন ভালবাসি কথাটি সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে...
Lifestyle
৩১ জানুয়ারি মেলা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার দিন বাড়ানো হয মেলার সময়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এই মেলার আয়োজক। মেলা প্রাঙ্গণে আজ বিকাল ৪টায় সমাপনী...
শরীর ফিট রাখতে যে খাবারগুলো পুরুষের খাওয়া দরকার
আপনি-আমি সবাই জানি, দেহঘড়ির চলার পথ আটকানো কঠিন।
শরীর ফিট রাখতে যে খাবারগুলো পুরুষের খাওয়া দরকার আসুন জেনে নেই, এমন কয়েকটি খাবার সম্পর্কে-
গ্রিন টি: তারুণ্য ধরে রাখতে গ্রিন টি বা সবুজ চায়ের কদর দিন দিন বাড়ছে। সবুজ চায়ে রয়েছে একাধিক পুষ্টি উপাদান ও খনিজ পদার্থ। যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ভাঁজহীন ত্বক ও অভ্যন্তরীণ অবস্থা ভালো রাখতে সাহায্য করে।
মাছের তেল: প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মাছ রাখা জরুরি। মাছের তেল আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, যা শরীরের কোষের প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং ঠিকমতো চালাতে সাহায্য করে। মাছের তেলে আছে উচ্চমাত্রার হজমে সহায়ক প্রোটিন।এটি ত্বকের বলিরেখা দূর করে এবং বয়সের ছাপ কমায়।
অ্যাভোকাডো: পুষ্টিকর ফলগুলোর মধ্যে অ্যাভোকাডো অন্যতম। কেননা এর মধ্যে আছে নানা ঔষধি গুণও। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ ও ‘কে’। এ ছাড়া অ্যাভোকাডোয় আছে ভালো কোলেস্টেরল, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে।
দই: শরীর ভালো রাখতে দই বিশেষভাবে কাজ করে। দইয়ে থাকা ব্যাকটেরিয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারি এবং বয়সের কারণে হওয়া রোগগুলো প্রতিরোধে দই বিশেষভাবে কাজ করে। দইয়ে ক্যালসিয়ামও থাকে, যা প্রোটিনের ভালো উৎস। প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়া হজমে সাহায্য করে। এতে রিবোফ্লাবিন, ফসফরাস ও ভিটামিন১২ রয়েছে।
বাদাম: বাদাম কমবেশি সবারই খুব প্রিয়। সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় বাদাম রাখা জরুরি। বাদমে দরকারি ভিটামিন ও পুষ্টি আছে। বাদাম খেলে ভালো থাকে পুরুষের শরীর।
টমেটো: টমেটোর আছে নানা গুণ। এতে আছে ভিটামিন ‘এ’, যা আমাদের ত্বক সুন্দর রাখে। স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে ভিটামিন ‘সি’। প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটো থেকে শক্তি পাওয়া যায় প্রায় ২০ ক্যালরি। লাইকোপেন নামের এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতির কারণে টমেটোর রং লাল হয়। আর লাইকোপেন ক্যান্সার...[…]
ভ্যালেন্টাইন ডেঃ একটি মানবিক প্রেমের ইতিহাস
সব থেকে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে বোধ হয় ১৪ই ফেব্রুয়ারী ভ্যালেন্টাইন ডে বা প্রেমিক-প্রেমিকা দিবস। আসলে প্রেম নিরন্তন ও চির নবীন। সে মানে না স্থান-কাল-পাত্র, ভূ-খন্ড। যুদ্ধের রক্তভূমিতেও দুটি বিপরীত লিঙ্গের মানুষ একে অপরকে খুঁজতে থাকে দৃঢ়বদ্ধভাবে বাঁচার স্বপ্নে। তাই এই দিনটি জনপ্রিয় হয়েছে সন্দেহ নেই। এই প্রেমের সাথে শরীরী একটা সম্পর্ক আছে বলেই এই দিনটি নিয়ে বিতর্কও কম নেই। অনেকের মতে এই দিনটি যুব সমাজের সর্বনাশ ডেকে আনছে। অবশ্য এই ধারনাটিও মিথ্যে নয়। কারন এই দিনটিতে যতটা না হৃদয়ের আকর্ষণ থাকে, তার চেয়ে বেশি শরীরী আহ্বান ও বানিজ্যিক উপহারের লেনাদেনা। তার প্রমাণ এই ১৪ই ফেব্রুয়ারীকে ঘিরে সপ্তাহ ব্যাপী এত অদ্ভূত ডে-এর ঘোষনা। যার কোনো উদ্দেশ্য নেই, সমাজে সার্থকতাও নেই। ৭ই ফেব্রুয়ারী ‘রোজ ডে’, ৮ই ফেব্রুয়ারী ‘প্রোপোজ ডে’, ৯ই ফেব্রুয়ারী ‘চকলেট ডে’, ১০ই ফেব্রুয়ারী ‘টেডি ডে’, ১১ই ফেব্রুয়ারী ‘প্রমিস ডে’, ১২ই ফেব্রুয়ারী ‘কিস ডে’, ১৩ই ফেব্রুয়ারী ‘হাগ ডে’, ১৪ই ফেব্রুয়ারী ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’। এই দিনগুলি অর্থাৎ ৭ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী পড়লেই বোঝা যায় দিনগুলির সেই অর্থে সামাজিক তাৎপর্য নেই। কিন্তু ১৪ই ফেব্রুয়ারীর কথা সম্পূর্ণ আলাদা। এর সাথে জড়িয়ে আছে এ মর্মান্তিক মানবতার ইতিহাস- বিশ্ব প্রেমের ইতিহাস। একঝলক দেখে নেওয়া যাক সেই ইতিহাসের প্রেক্ষাপট-এই ঘটনার সময়কাল আজ থেকে দু’হাজার বছর আগে ২৬৯ খ্রীষ্টাব্দের সমসাময়িক। তখন রোমে ‘জুনো’ দেবীর আরাধনা উপলক্ষে এক উৎসব ছিল যার নাম লিউপার কেলিয়া। ‘জুনো’ ছিলেন প্রেমের দেবী। লিউপার কেলিয়া ছিল সেই প্রেমের বন্ধনের উৎসব। উৎসবটি মজার। একটা কাঁচের জারে অবিবাহিত মেয়েরা তাদের নাম কাগজে মুড়ে রেখে দিতেন। অবিবাহিত পুরুষেরা এ জার থেকে একটি করে নাম তুলে নিয়ে ওই মেয়ে সাথে এক সপ্তাহ মেলামেশার সুযোগ পেত। যদি তাদের মনের মিলন হত তাহলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হত, না হলে আবার...[…]
সুস্থ্য থাকার জন্য নিয়ম করে যে সব খাবার খাবেন
সুস্থ্য সুন্দরভাবে সবাই বাচতে চায়। আর সুস্থ্যতার মহা ঔষধ এই প্রকৃতিতেই বিদ্যমান।সুস্থ্যতা হলো আল্লাহর সবচেয়ে বড় নিয়ামত তবে দৈনিক হিসাব করে খাওয়া ও চলা ফেরা করলে সুস্থ্যতা অনেকটা কন্টলে রাখা যায়। আসুন জেনে নেই কি কি খাবার খেলে আপনার স্বাস্থ্য ফিট থাকবে তার ব্যপারে জেনে নেই।
দৈনিক ১টি আপেল খান।
কোন ডাক্তার লাগবে না!
দৈনিক ৫টি বাদাম খান।
কোন ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকবে না!
দৈনিক ১ টি লেবু খান।
কোন ফ্যাট হবে না!
দৈনিক ১ গ্লাস দুধ খান।
কোনও হাড়ের সমস্যা হবে না
দৈনিক ১২ গ্লাস পানি পান করুন।
কোন ত্বকের সমস্যা থাকবে না!
দৈনিক ৪ টি খেজুর খান
কোন দুর্বলতা থাকবে না!
দৈনিক ৫ বার প্রার্থনা ও যোগ-ব্যায়াম করুন,
কোন টেনশন, উত্তেজনা থাকবে না!
দৈনিক ৮ ঘন্টা ঘুমান।
খুশি মনে সতেজ আর আনন্দে থাকুন!
প্রয়োজনীয় মনে হলে শেয়ার করে অন্যদেরকেও জানিয়ে দিন
লেখা: মো: জুয়েল রানা
সুত্র: ইন্টারনেট
ছবি: সংগৃহিত (ইন্টারনেট)[…]
সবুজ চা পান করার উপকারিতা:
চা পানের উপকারিতা অনেক । তবে সবুজ চা বা গ্রীণ টি বেশী উকারী। আসুন জেনে নেই সবুজ চায়ের গুনাগুন গুলো কি কি?
১ সবুজ চা ক্যানসআর প্রতিরোধে সহায়তা করে।
২. হৃদরোগের ঝুকি কমায়
৩. কোলেস্টরেল বা মেদ নিয়ন্ত্রণ করে।
৪. ডামাবেটিকস নিয়ন্ত্রন করে
৫.ত্বক সুস্থ ও সতেজ রাখে
৬.এ্যান্টি অক্সিডেন্ট পরিপূর্ণ
৭. শরীরকে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
৮. মুখের দগর্ন্ধ দুর করে[…]
মধু খাঁটি কিনা বুঝবেন যে ৪টি উপায়ে
মধু যেমন ঠান্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচায়, তেমন বাড়তি ওজন ঝরিয়ে ফেলতেও অব্যর্থ।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনি যে মধুটা খাবেন সেটা খাঁটি মধু নাকি জাল মধু, সেটা কিন্তু আপনি জানেন না। মধু খাঁটি কিনা বোঝার কয়েকটা বিশেষ পদ্ধতি আছে, সেগুলোকে সঠিকভাবে মেনে চললে, আপনার খাঁটি মধু চিনে নিতে কোনও অসুবিধা হবে না।
১। আপনি বুড়ো আঙুলের দ্বারা মধু খাঁটি কিনা পরীক্ষা করতে পারেন। মধু কেনার সময় হাতের বুড়ো আঙুলের ওপর অল্প একটু মধু নিয়ে দেখবেন সেটা পানির মতো ছড়িয়ে যাচ্ছে নাকি ঘন অবস্থায় এক জায়গায় রয়েছে। যদি দেখেন মধুটা ছড়িয়ে যাচ্ছে তবে সেটা কখনই খাঁটি মধু নয়।
২। একটা পাত্রের মধ্যে কিছুটা মধু ঢেলে, তারপর তারমধ্যে খানিকটা পানি ঢেলে দেখবেন মধুটা পানির মধ্যে মিশে যাচ্ছে নাকি আগের মতোই ঘন হয়ে এক জায়গায় রয়েছে। মধু খাঁটি হলে সেটা এক জায়গায় স্থির থাকবে।
৩। অনেক সময় খাঁটি মধু জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তাই একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে সেটাকে মধুর মধ্যে ডুবিয়ে তুলে নিয়ে দেশলাইটাকে আবার জ্বালানোর চেষ্টা করুন, যদি সেটা জ্বলে যায় তবে সেটা খাঁটি মধু।
৪। মধু পরীক্ষা করার আরও একটা উপায় হল, একটা পাত্রে কিছুটা মধু নিয়ে সেটা ভাল করে আচেঁ ফোটান। যদি দেখেন মধু ধীরে ধীরে ক্রমশ ঘন হয়ে যাচ্ছে তবে বুঝবেন ওই মধু এক নম্বর।[…]
গরমের দিনে ত্বকের যত্নে যা যা করণীয়
এতে করে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হকত পারে। তাই এই গরমে ত্বকের যত্নে কি কি করতে হবে সেই ব্যাপারে আজকে আপনাদেরকে জানানোর চেস্টা করছি।
ফেসওয়াশঃ গরমের দিনে ত্বকের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে বেশি যত্নশীল হতে হয়। এজন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন গ্লিসারিন-সমৃদ্ধ সাবান অথবা ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ। তবে গরমে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ময়েশ্চারাইজিং ক্লিনজার। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীদের গরমকালে কষ্ট হয় বেশি। তেলগ্রন্থিগুলো এ সময় সক্রিয় হয়ে উঠার কারণে তেল বের হয় বেশি তারা মেডিকেটেড ফেইস ওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো ফল পেতে পারেন।
সানস্ক্রিন : গরমের দিনে সবচেয়ে প্রয়োজন হচ্ছে সানস্ক্রিন। রোদ থেকে রক্ষা পেতে বাইরে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন, বিশেষ করে চোখের নীচের নমনীয় ত্বকের জন্য মেডিকেটেড সানস্ক্রিন এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তেলবিহীন সানস্ক্রিনই ব্যবহার করতে হবে। রোদে বাইরে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন।
ক্রিম : শুষ্ক ত্বকের খসখসে ভাব দূর করার জন্য এবং বলিরেখা পড়ার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবসময় ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। অবশ্য ক্রিমের বদলে বেবি লোশনও ব্যবহার করতে পারেন। তবে গরমের দিনে ক্রিম হতে হবে তেলবিহীন
এছাড়া গরমে আরো যা যা করতে হবে :
১. গরমে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। এ ছাড়া সঙ্গে সানগ্লাস ও ছাতা নিতে ভুলবেন না।
২. শুধু বাহ্যিক যত্ন করলেই হবে না, প্রয়োজন অভ্যন্তরীণ যত্নেরও। গরমে সুস্থ থাকতে প্রচুর শাক-সবজি, ফলমূল এবং কমপক্ষে ১০-১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
৩. এ সময়ে আমাদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল থাকে, এ জন্য গুরুপাক খাবার এড়িয়ে চলুন। টক, ভাজাপোড়া এবং খুব বেশি গরম খাবার খাবেন না।
৪. রোদে বের হবার আগে সানগ্লাস নিতে ভুলবেন না যেন। সানগ্লাস আপনার চোখকে রোদ থেকে...[…]